আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে ৮ হাজার ৭৪৬টি ভোটকেন্দ্রকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। এর মধ্যে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে, ২ হাজার ৬৭৫টি। আর সিলেট বিভাগে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা সবচেয়ে কম। সেখানে এমন কেন্দ্র রয়েছে ৪৫৭টি।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ভ টক ন দ র

এছাড়াও পড়ুন:

কাউখালীতে আঞ্চলিক দুই দলের গোলাগুলিতে নিহত ১,আহত ৪

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাঙামাটির কাউখালী উপজেলায় আঞ্চলিক দুই দলের গোলাগুলিতে একজন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন। বুধবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কাউখালী ও রাঙ্গুনীয়া উপজেলার দুর্গম রইশ্যাবিলি নামক এলাকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। নিহত ও আহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ। 

গোলাগুলির ঘটনায় নিহত ও আহত হওয়ার সংবাদ পাওয়ার কথা গতকাল রাতে জানিয়েছেন কাউখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুর রহমান সোহাগ।  

আরো পড়ুন:

মানিকগঞ্জে বাউলদের ওপর হামলায় মামলা, আসামি ২০০

ঝিনাইদহে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ৫

তিনি স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) ও ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) মধ্যে গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। নিহত ও আহতদের নাম জানাতে পারেননি বলে জানান তিনি।

স্থানীয় সূত্রগুলো থেকে জানা যায়, এলাকাটি দীর্ঘদিন ধরে ইউপিডিএফের নিয়ন্ত্রণ করছিল। কিছুদিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সন্তু লারমার দল সেটি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এলাকার আধিপত্যকে কেন্দ্র করে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।

সহকারী পুলিশ সুপার (কাউখালী সার্কেল) মো. জাহেদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, “উপজেলার দুর্গম মিতিঙ্গাছড়ি ইউপিডিএফ অধ্যুষিত এলাকা। আধিপত্য বিস্তারের জন্য জেএসএসের সশস্ত্র গ্রুপ সেখানে গেলে ইউপিডিএফের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে জেএসএসের এক কর্মী নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম পরিচয় জানা যায়নি। এলাকাটা দুর্গম হওয়ায় পুলিশ পৌঁছাতে সময় লাগছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ফিরে আসার পর বিস্তারিত জানা যাবে।”

ঢাকা/শংকর/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ