দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেলের আয়োজনে গাজীপুরের চন্দ্রায় শুরু হয়েছে দিনব্যাপী ‘মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর সামিট-২০২৫’। 

এ সামিটের উদ্দেশ্য— স্টেকহোল্ডার ও পরিবেশকদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করার পাশাপাশি বিক্রয় প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনার মাধ্যমে সময়োপযোগী ব্যবসায়িক কলাকৌশল নির্ধারণ করা।  

বুধবার (১৫ জানুয়ারি, ২০২৫) সকালে গাজীপুরের চন্দ্রায় মার্সেল হেডকোয়ার্টার্সে বেলুন উড়িয়ে ডিস্ট্রিবিউটর সামিট-২০২৫ উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। 

সামিট উপলক্ষে মার্সেল হেডকোয়ার্টার্সে তৈরি করা হয়েছে সুবিশাল সম্মেলন কক্ষ। নির্মাণ করা হয়েছে সুদৃশ্য মঞ্চ। বর্ণিল ব্যানার-ফেস্টুনে সাজানো হয়েছে পুরো হেডকোয়ার্টার্স। 

সামিটে অংশ নিতে বুধবার সকালে দেশজুড়ে মার্সেলের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৬০০ ডিস্ট্রিবিউটরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বিক্রয় প্রতিনিধি এবং কর্মকর্তারা হেডকোয়ার্টার্স প্রাঙ্গণে সমবেত হয়েছেন। তাদের আগমনে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে মার্সেল হেডকোয়ার্টার্স আঙিনায়।

সামিটে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত আছেন—প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, মার্সেলের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মফিজুর রহমান, মার্সেলের হেড অব বিজনেস মতিউর রহমান, মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্ক উত্তর জোনের ইনচার্জ কুদরত-ই খুদা ও দক্ষিণ জোনের ইনচার্জ নূরুল ইসলাম রুবেল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং র‌্যাফেল ড্রয়ের মধ্যে দিয়ে সমাপ্ত হবে দিনব্যাপী ‘মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর সামিট-২০২৫’।

ঢাকা/একরাম/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দেশের ৯৬% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নিয়মিত এআই ব্যবহার করেন: টেলিনর এশিয়ার গবেষণা

দেশের ৯৬ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নিয়মিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করেন। এই সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৮ শতাংশ বেশি। অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম থেকে শুরু করে আর্থিক সেবা গ্রহণ, দৈনন্দিন কাজ সম্পাদন ও তথ্যপ্রাপ্তি—সব ক্ষেত্রে এআই ব্যবহারের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে মুঠোফোন।

‘টেলিনর এশিয়া ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড ২০২৫: বিল্ডিং ট্রাস্ট ইন বাংলাদেশ’স এআই ফিউচার’ শীর্ষক এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অগ্রযাত্রা এবং দায়িত্বশীল, নৈতিক ও নিরাপদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৬ জন প্রতিদিন কোনো না কোনো ধরনের এআই ব্যবহার করছেন। স্কুল, অফিস বা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের কনটেন্ট তৈরি এবং স্বাস্থ্য, আর্থিক সেবা বা ভ্রমণ পরিকল্পনার মতো ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পরামর্শ পেতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিচ্ছেন তাঁরা।

কর্মক্ষেত্র, দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং অনলাইনে কেনাকাটায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের দ্রুত বৃদ্ধি ইঙ্গিত দেয় যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে গেছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, কর্মক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের হার ২০২৫ সালে ৪৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬২ শতাংশ হয়েছে। তবে এআইয়ের ওপর মানুষের অতিনির্ভরতা, চাকরির নিরাপত্তাহীনতা এবং গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে বলেও গবেষণায় উঠে এসেছে।

এ বিষয়ে টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইওন ওমুন্ড রেভহগ বলেন, ‘বাংলাদেশে দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দিতে মোবাইল ফোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। স্মার্ট ও আরও সংযুক্ত সমাজ গঠনে এটি শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। প্রাত্যহিক জীবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বৃদ্ধি টেলিকম অপারেটরদের জন্য নিরাপদ ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণে নতুন সুযোগ ও দায়িত্ব এনে দিয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যৌন হয়রানির অভিযোগ কমিটিতে বাইরের সদস্য বাধ্যতামূলক করার আহ্বান
  • মেট্রোরেলের ভ্যাট প্রত্যাহার
  • ৮৭ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং, গাজীসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • সাবেক মন্ত্রী গাজীসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা
  • সাবেক মন্ত্রী গাজীসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামল
  • লুব-রেফের প্রথম প্রান্তিকে লোকসান বেড়েছে ৪১.৪৬ শতাংশ
  • জিপিএইচ ইস্পাতের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ৬৪.২৮ শতাংশ
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১১ ডিসেম্বর ২০২৫)
  • মানবাধিকার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অঙ্গীকার কেন প্রশ্নবিদ্ধ
  • দেশের ৯৬% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নিয়মিত এআই ব্যবহার করেন: টেলিনর এশিয়ার গবেষণা