বাবা তুমি কি মারা যাচ্ছো, আহত সাইফকে প্রশ্ন করেছিল পুত্র তৈমুর
Published: 10th, February 2025 GMT
গত ১৫ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের বান্দ্রার বাড়িতে এক দুর্বৃত্তের হামলায় গুরুতর আহত হন অভিনেতা সাইফ আলী খান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। আট বছরের পুত্র তৈমুরকে সঙ্গে নিয়ে বান্দ্রার বাড়ি থেকে হাসপাতালে যান সাইফ।
সাইফের ওপরে হামলার সময়ে বাড়িতেই ছিলেন কারিনা কাপুর খান। সেই পরিস্থিতিতে স্ত্রী-সন্তানদের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল তা নিয়ে মুখ খুলেছেন সাইফ। বম্বে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ অভিনেতা বলেন, “আমি বলেছিলাম, ‘আমার কিছুটা ব্যথা হচ্ছে। আমার পিঠে কিছু একটা সমস্যা হচ্ছে।’ সে (কারিনা) বলল, ‘তুমি হাসপাতালে যাও এবং আমি আমার বোনের বাসায় যাচ্ছি।’ সে পাগলের মতো ফোন করে যাচ্ছিল। কিন্তু কেউ সাড়া দিচ্ছিল না। আমরা পরস্পরের দিকে তাকালাম এবং আমি বললাম, ‘আমি ঠিক আছি। আমি মরে যাচ্ছি না।’ তখন তৈমুর আমাকে প্রশ্ন করে, ‘বাবা তুমি কি মারা যাচ্ছো?’ উত্তরে আমি বলি, ‘না।”
আট বছরের পুত্র তৈমুরকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে সাইফ আলী খান বলেন, “সে একেবারে শান্ত ছিল। সে ভালো ছিল। তৈমুর বলেছিল, ‘আমি তোমার সঙ্গে যাব।’ আর আমি ভাবছিলাম, ‘যদি কিছু ঘটে।’ এ কথা ভেবে আমি তার দিকে তাকিয়ে অনেক সান্ত্বনা পাচ্ছিলাম। তা ছাড়া আমি একা যেতে চাইনি।”
আরো পড়ুন:
বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার রহস্যময় পোস্ট, উড়ছে নানা জল্পনা
সাইফের ওপরে হামলা: চর্চিত অমীমাংসিত পাঁচ প্রশ্ন
তৈমুর তার আহত বাবাকে সাহায্য করার মতো উপযুক্ত নয়। তারপরও কারিনা তাকে সাইফের সঙ্গে পাঠায়। এ তথ্য উল্লেখ করে সাইফ আলী খান বলেন, “তৈমুর গিয়ে কী করবে! এটা জেনেও আমার স্ত্রী তাকে পাঠিয়েছিল। তবে এটা করা ঠিক ছিল। এতে আমি ভালো অনুভব করেছিলাম। তারপর রিকশায় আমরা যাই— সে, আমি এবং হরি।”
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ভেগান বা ভেজিটেরিয়ানদের কি প্রোটিনের অভাব হতে পারে, হলে কী করবেন
প্রোটিনের ধরন ও পরিমাণ
প্রথমে জেনে নেওয়া যাক প্রোটিনের দুটি আলাদা ধরন সম্পর্কে। প্রাণীজ উৎস থেকে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, তা হলো প্রথম শ্রেণির প্রোটিন। অর্থাৎ এসব খাবার থেকে দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডের সবই পাওয়া যাবে।
অন্যদিকে উদ্ভিজ্জ উৎসের প্রোটিনগুলো দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন। অর্থাৎ এসবে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডের কোনো না কোনোটির ঘাটতি থাকে। তবে এ ঘাটতি মেটাতে আপনি একই সঙ্গে বিভিন্ন উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে প্রোটিন গ্রহণ করতে পারেন।
খিচুড়ি ও হালিম তৈরির সময় মাংস ব্যবহার না করলেও বিভিন্ন রকম শস্যদানা থাকার কারণে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড পেয়ে যাবেন