নারায়ণগঞ্জে সিদ্ধিরগঞ্জ অঞ্চলে বসবাসরত এমবিবিএস ও বিডিএস চিকিৎসকদের সংগঠন "সিদ্ধিরগঞ্জ ডক্টর'স ইউনিটি" এর ইফতার মাহফিল ও সংক্ষিপ্ত সাইন্টিফিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) বিকাল ৫ টায় হীরাঝিল আবাসিক এলাকার স্কাইফ্লাই হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে এ ইফতার অনুষ্ঠিত হয়। 

সেমিনারে রমজান মাসে রোগীদের পেটের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন ডা.

আল ওয়াজেদুর রহমান। পরবর্তীতে সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা.মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন। সবশেষ উক্ত সংগঠনের সকল চিকিৎসক, তাদের পরিবার, দেশবাসী এবং মুসলিম উম্মাহর জন্য দোয়ার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে ফাতেমাতুজ জোহরা (রা:) মাদ্রাসা ও এতিমখানার কয়েকজন হাফেজ ও এতিম ছাত্ররা অংশগ্রহণ করেন।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ অন ষ ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে কারখানার শ্রমিক হত্যায় যুবকের স্বীকারোক্তি

রাজধানীর লালবাগে কারখানার শ্রমিক মো. হোসেনকে (২৪) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় মো. আবির নামের এক যুবক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। মনোমালিন্যের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলাম এ জবানবন্দি রেকর্ড করেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম বলেন, আসামি আবিরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। আসামি দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় লালবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. নাজমুজ্জামান জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন। পরে আদালত জবানবন্দি রেকর্ড করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত সোমবার তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আবিরের সঙ্গে নিহত হোসেনের বন্ধু নীরবের কথা–কাটাকাটি হয়। এ সময় হোসেন তাঁর বন্ধুর পক্ষ নিলে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পরে বিষয়টি মীমাংসা হলেও আবির তা মেনে নেননি।

এর জেরে মঙ্গলবার বিকেলে হোসেন কারখানা থেকে বাড়ি ফেরার পথে লালবাগের শহিদনগর এলাকায় একটি দোকানের সামনে আবির পেছন থেকে তাঁর পিঠে ছুরি মারেন। খবর পেয়ে স্বজনেরা হোসেনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

মামলার অভিযোগ থেকে আরও জানা যায়, আবির ওই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। হোসেন সেখানে ভাড়া থাকতেন এবং একটি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।

এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ