চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশে এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
Published: 10th, October 2025 GMT
চট্টগ্রাম বন্দরের আশপাশের এলাকায় আগামী এক মাসের জন্য সব ধরনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন ও পথসভা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম নগর পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজের সই করা গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এ উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন বারেক বিল্ডিং মোড়, নিমতলা মোড়, ৩ নম্বর জেটি গেট, কাস্টমস মোড়, সল্টগোলা ক্রসিংসহ বন্দর এলাকায় যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক, শ্রমিক বা সামাজিক সংগঠনের মিছিল, সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, পথসভা ১১ অক্টোবর থেকে পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশের ৩০ ধারায় দেওয়া ক্ষমতাবলে এটি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারি চাকরির নিয়োগে অস্থিরতা: চার মাসে চাকরিপ্রত্যাশীদের যত আন্দোলন
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন যুদ্ধজয়ের সমান। আর চাকরিপ্রত্যাশীদের আন্দোলন এখন নিত্যদিনের দৃশ্য। স্মারকলিপি, অবস্থান কর্মসূচি, মানববন্ধন, অনশন থেকে শুরু করে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ—দাবি আদায়ে কর্মসূচির ধরনও বহুবিধ। চলতি বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সরকারি চাকরির নিয়োগ নিয়ে নানামুখী আন্দোলন হয়েছে। এর মধ্যে কিছু সমাপ্ত হলেও অনেক আন্দোলন এখনো চলমান বা সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে।
৪৩তম বিসিএস: নন-ক্যাডার প্রার্থীদের অনশননন-ক্যাডার নিয়োগ বিধিমালা ২০২৩ অনুযায়ী, ৪৩তম বিসিএসে ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ফল একসঙ্গে প্রকাশ করা হয়। নিয়োগ জটিলতা এবং কমসংখ্যক সুপারিশের কারণে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন নন-ক্যাডার প্রার্থীরা। আগস্ট-সেপ্টেম্বরে তাঁরা ‘বিসিএস চাকরিপ্রত্যাশী প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে প্রায় ১০ দিন অনশন চালান। এর আগে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলেন তারা। দীর্ঘ আন্দোলনেও সমাধান না মেলায়, এখন আদালতের আশ্রয় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রার্থীরা।
আজ রোববারের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের ফলাফল–সংক্রান্ত ফাইল জনপ্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের দাবিতে মানববন্ধন করেন ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশ পাওয়া ক্যাডাররা