Prothomalo:
2025-09-17@23:44:23 GMT

আল্লাহর জন্য কাঁদার উপায়

Published: 25th, April 2025 GMT

হাফেজ ইবনুল কায়্যিম (রহ.) তাঁর বিখ্যাত জাদুল মাআদ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘…মৃতদের প্রতি দয়া, উম্মাহর জন্য আশঙ্কা ও সহানুভূতির কারণে এবং আল্লাহর প্রতি প্রবল ভয়ের কারণে নবীজি (সা.) কাঁদতেন।’  তিনি বলেছেন, ‘যদি, আল্লাহর ভয়ে কোনো মুমিনের চোখ থেকে অশ্রু ঝরে, যদি তা মাছির মাথার পরিমাণও হয় এবং যদি সেই অশ্রু তার গালের কোনো অংশে গড়িয়ে পড়ে, তবে তা জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহর শপথ, যে আল্লাহর ভয় থেকে কাঁদবে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে না, যেমন দুধ আবার স্তনে ফিরে আসে না; এবং আল্লাহর পথের ধুলাবালি এবং জাহান্নামের ধোঁয়া কখনো একত্র হবে না।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ১,৬৩৩)

তিনি বলেছেন, ‘পুনরুত্থানের দিন সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ ছায়া প্রদান করবেন, যখন তাঁর ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না: (তার মধ্যে একজন হলেন) যিনি আল্লাহর স্মরণ করেন এবং তার চোখ আল্লাহর ভয়ে অশ্রুসিক্ত হয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬৬০; মুসলিম, হাদিস: ১,০৩১)

আল্লাহর জন্য কাঁদার ৫টি উপায়

আমরা চাইলে এমন কিছু কাজ করতে পারি, যা আল্লাহর জন্য আমাদের কান্না এনে দেবে। এই কাজগুলো আল্লাহর রাসুল (সা.

) করতেন কিংবা তিনি করার জন্য সাহাবিদের নির্দেশনা দিতেন।

১. কোরআন তিলাওয়াত শোনা: ইবনে মাস’ঊদ (রা.)-কে নবীজি (সা.) বলেছিলেন, ‘আমার কোরআন তিলাওয়াত কররে শোনাও।’ ইবনে মাস’ঊদ বললেন, ‘আল্লাহর রাসুল, আমি আপনাকে কোরআন শোনাব, অথচ কোরআন আপনার ওপর নাজিল হয়েছে?’ নবীজি উত্তর দিলেন, ‘আমি অন্যদের কাছে কোরআন শুনতে ভালোবাসি।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) তখন সুরা নিসা তিলাওয়াত শুরু করেন। ৪১ নম্বর আয়াত পর্যন্ত এলে আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘এখন থামো।’ ইবনে মাস’ঊদ (রা.) বলেন, ‘আমি তাঁর দিকে তাকালাম, দেখলাম তাঁর চোখ অশ্রুতে ভিজে গেছে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫,০৪৯, ৫,০৫০, ৫,০৫৫ ও সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮০০)

আরও পড়ুনপৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু মোহরানা১৪ এপ্রিল ২০২৫

কোরআন শুনে যদি অন্তর নরম না হয়, তাহলে ‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’ বলুন, কারণ শয়তান কোরআন শোনার মধ্যে আপনাকে বিরক্ত করতে পছন্দ করে, আর তারপর ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বলুন, যা আপনি অধিকাংশ ভালো কাজের শুরুতে বলেন। এরপর সুরটি আবার শুনুন।

স্মরণ করুন, আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য কি এখনো সেই সময় আসেনি, যখন বিশ্বাসীরা আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে, তার কারণে বিনীত ও নরম হৃদয় হবে? যেন তারা তাদের পূর্ববর্তী সেই লোকদের মতো না হয়, যাদের কিতাব দেওয়া হয়েছিল; অতঃপর দীর্ঘ সময় কেটে যাওয়ায় তাদের হৃদয় কঠোর হয়ে গিয়েছিল এবং তাদের অনেকেই ছিল অবাধ্য।’ (সুরা হাদিদ, আয়াত: ১৬)

২. প্রতিদিন এক মিনিট ব্যায়াম: আল্লাহর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। কখনো কি ভেবেছেন যে আল্লাহ আপনাকে কতটা যত্ন নেন, কীভাবে তিনি বারবার আপনাকে আপনার প্রত্যাশা পূরণ করেন? আপনি কি কখনো তাঁর শক্তি এবং আপনার দুর্বলতা, আপনার মৃত্যু এবং তাঁর চিরকালীন জীবন নিয়ে চিন্তা করেছেন? একা বসে এক মিনিটের জন্য ভাবুন, সেই মুহূর্তের কথা যখন আপনাকে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে।

সালমান ফারসি (রা.) বলেন, ‘তিনটি বিষয় আমাকে কাঁদায়: আমাদের প্রিয় মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবিদের থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার যন্ত্রণা; মৃত্যুর যন্ত্রণা শুরুর ভয় এবং আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে থাকার ভয়: সেখানে আমি জানি না, আমি জাহান্নামে চলে যাব নাকি জান্নাতে।’ (ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন, ইমাম গাজালি, ১০/২৪০)

আরও পড়ুনজিভের জড়তা কাটাতে মুসা (আ.) যে প্রার্থনা করেছিলেন০৮ এপ্রিল ২০২৫

৩. দৈনন্দিন জীবন পরকালের সঙ্গে তুলনা করা: হাসান (রা.)-এর কাছে যখন পানি আনা হয়েছিল, তিনি তা পান করার জন্য মুখের কাছে নিয়ে গেলেন। হঠাৎ তিনি কাঁদতে শুরু করলেন। বললেন, ‘আমি তাদের কথা ভেবে কাঁদছি, যারা জাহান্নামে আছেন, তারা বলবে, আমাদের জন্য কিছু পানি ঢেলে দাও…। জান্নাতবাসীরা বলবে, নিশ্চয় আল্লাহ তা অবিশ্বাসীদের জন্য হারাম করেছেন।’ (সুরা আরাফ, আয়াত: ৫০)

৪. আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন: নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘হে মানুষ, কাঁদো, যদি কাঁদতে না পারো তবে নিজেকে কাঁদানোর চেষ্টা করো। বাস্তবে, জাহান্নামের বাসিন্দারা কাঁদবে, তাদের অশ্রু গাল বেয়ে নামবে, যেন সেগুলি নদীর মতো প্রবহমান, তারপর তাদের অশ্রু শেষ হয়ে গেলে রক্ত ঝরবে এবং তাদের চোখ পুঁজে ঢেকে যাবে।’ (সহিহ আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব, হাদিস: ৬০৩)

সুতরাং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন যেন আপনি আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ও ভয় থেকে সেই অবশিষ্ট অশ্রু আপনাকে দান করেন। কেননা, আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা আমাদের জন্য চেষ্টা করে, আমরা তাদেরকে অবশ্যই আমাদের পথ দেখাব। এবং নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎ কর্মীদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা আনকাবুত, আয়াত: ৬৯)

আরও পড়ুনযে কারণে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন পড়া হয়০৮ এপ্রিল ২০২৫

৫. কান্নার সময় আল্লাহকে স্মরণ করুন: যদি এমন হয় যে কোনো কারণে মনে আঘাত পেয়ে আপনি কাঁদছেন, তখন আল্লাহর কথা ভাবুন। তিনিই একমাত্র আপনাকে সফল করতে পারেন, অপমান ঘুচিয়ে দিতে পারেন এবং আপনার সঙ্গীকে নিখুঁত করে দিতে পারেন। সামাজিক মাধ্যমে দেখা কোনো ছবি বা ভিডিও দেখে যদি আপনার চোখে জল আসে, তাহলেও ভাবুন, তিনিই আপনার দেখার চোখে দিয়েছেন এবং সমস্যা সমাধানের সকল ক্ষমতা তার।

পরকাল সম্পর্কে কোনো আয়াত বা নবীজির (সা.) হাদিস শুনলেই আবু বকর (রা.) কাঁদতেন (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬,৯০৬)। উমর (রা.) বলেছেন, ‘যদি আকাশ থেকে ঘোষণা আসে যে, সবাই জান্নাতে প্রবেশ করবে, তবে একমাত্র একজন ছাড়া, আমি ভয় পাব যে, আমি সেই একজন হতে পারি।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ২,৪৩৭)

সুতরাং আল্লাহর ভয়ে কাঁদার জন্য আমরা বহু কারণ নিশ্চয়ই খুঁজে পাব। এবং সেই অশ্রু আমাদের জন্য পরকালে মুক্তির কারণ হবে, ইনশাআল্লাহ।

 সূত্র: অ্যাবাউট ইসলাম ডট কম

আরও পড়ুনপ্রতিবেশীর অধিকার ইমানের মানদণ্ড১৪ এপ্রিল ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম দ র জন য ক রআন শ ন র জন য ক আম দ র আল ল হ বল ছ ন আপন ক স মরণ আপন র

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে