শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি ফতুল্লায় গ্রেপ্তার
Published: 10th, July 2025 GMT
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শেরপুর জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি আরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ফতুল্লা থানা পুলিশ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে ফতুল্লার শিহাচর তক্কারমাঠ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আরিফুল ইসলাম (৩৬) ফতুল্লার পূর্ব শিহাচর লালখাঁ এলাকার আলী হোসেন বেপারীর ছেলে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, এসআই সনজিব জোয়াদ্দার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আরিফুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আরিফুল জানিয়েছে ২০২২ সালের জুলাই মাসে শেরপুর জেলায় প্রেমিকাকে বিয়ে করতে না পেরে তাকে হত্যা করেছে।
এ হত্যা মামলায় আরিফুল শেরপুর কারাগারে বন্দি ছিলেন। তার হাজতী নম্মার-২০৬৬/২২। ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শেরপুর কারাগার ভেঙ্গে আরিফুল সহ অনেক হাজতী পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে আরিফুল আর আত্মসমর্পন করেনি। এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ফ ল ইসল ম আর ফ ল
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে ১ হাজার ৩০০-এর বেশি কর্মী ছাঁটাই
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১ হাজার ৩০০ জনের বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার এসব কর্মীকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সিএনএনের হাতে আসা একটি অভ্যন্তরীণ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য উঠে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, এই ছাঁটাইয়ের আওতায় পড়বেন মন্ত্রণালয়ের সিভিল সার্ভিসের ১ হাজার ১০৭ কর্মকর্তা এবং ফরেন সার্ভিসের ২৪৬ কর্মকর্তা। এ ছাড়া এই পরিবর্তনের ফলে মন্ত্রণালয়ের শত শত কার্যালয় ও ব্যুরো বিলুপ্ত বা পুনর্গঠন করা হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে প্রায় ৩ হাজার সদস্যকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ত্যাগ করতে হবে। এর মধ্যে মন্ত্রণালয়ের চাকরিচ্যুত করা কর্মীদের পাশাপাশি যাঁরা স্বেচ্ছায় চাকরি ছাড়ছেন, তাঁরাও রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘২০২৫ সালের ২২ এপ্রিলে প্রথমবারের মতো মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের পুনর্গঠনের ঘোষণা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে দপ্তরটি অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম সুশৃঙ্খল করছে, যাতে কূটনৈতিক অগ্রাধিকারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া যায়।’
যেসব ফরেন সার্ভিস কর্মকর্তাকে শুক্রবার জনবল হ্রাসের নোটিশ দেওয়া হবে, তাঁদের ১২০ দিনের জন্য প্রশাসনিক ছুটিতে রাখা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। এরপর তাঁদের চাকরি মেয়াদ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে। আর চাকরিচ্যুত হওয়া অধিকাংশ সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তাকে প্রথমে ৬০ দিনের ছুটিতে রাখা হবে। এরপর তাঁদের ছাঁটাই কার্যকর হবে।