রোনালদো–বেকহামের জার্সি তৈরি কেন বন্ধ করল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
Published: 30th, July 2025 GMT
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, ডেভিড বেকহাম ও এরিক ক্যান্টোনার নাম প্রিন্ট করে জার্সি তৈরি করা বন্ধ করেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। সম্প্রতি ক্লাবটির অফিশিয়াল মেগা স্টোরে এই তিন ক্লাব কিংবদন্তির জার্সি কিনতে গিয়ে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানতে পারেন কিছু ভক্ত।
এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ক্লাবের তিন সাবেক খেলোয়াড়ের জার্সি তৈরি বন্ধ করার কারণ ব্যাখ্যা করেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
রোনালদো, বেকহাম ও ক্যান্টোনা ইউনাইটেডের সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়দের অন্যতম। এখনো ইউনাইটেডের ভক্তদের কাছে তাঁরা তুমুল জনপ্রিয়। প্রতি মৌসুমে নতুন জার্সি এলে এই কিংবদন্তিদের নাম ও নম্বর লেখা জার্সি সংগ্রহ করেন ভক্তরা।
আরও পড়ুনরোনালদো না এমবাপ্পে, রিয়ালে প্রথম মৌসুমে কে বেশি ভালো২৬ জুলাই ২০২৫এবারও ইউনাইটেডের ২০২৫-২৬ মৌসুমের হোম ও অ্যাওয়ে জার্সি বাজারে আসার পর ভক্তদের মধ্যে নতুন জার্সি সংগ্রহের উন্মাদনা শুরু হয়। সাইমন লয়েড ছিলেন এমনই এক ভক্ত, যিনি মেগা স্টোরে নতুন জার্সি কিনতে গিয়েছিলেন, কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি ভিন্ন এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হন।
ডেভিড বেকহাম যখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলতেন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক মন্ত্রী জাবেদ ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলা
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবিএল) থেকে ১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ও তার স্ত্রী ইউসিবিএল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) মামলা করেন দুদকের চট্টগ্রাম সমম্বিত জেলা কার্যালয়-১ দুদকের সহকারী পরিচালক মো. মাইনউদ্দিন। মামলা দায়ের করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের চট্টগ্রাম সমম্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের ভাই ও ইউসিবিএল ব্যাংকের পরিচালক আসিফুজ্জামান চৌধুরী (৪৬), বোন রোকসানা জামান চৌধুরী (৫৬), আফরোজা জামান চৌধুরী, ইউসিবিএল ব্যাংকের কর্মকর্তা আবু হেনা মো. ফখরুল ইসলাম (৪০), মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী (৫৮), জিয়াউল করিম খান (৪৬), মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল (৫৮), মীর মেসবাহ উদ্দীন হোসাইন (৬২), আব্দুল হামিদ চৌধুরী (৫০), বজল আহমেদ বাবুল (৫৬), সাবেক পরিচালক আখতার মতিন চৌধুরী (৭৪), এম এ সবুর (৭৭), ইউনুছ আহমদ (৭৯), নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬২), বশির আহমেদ (৫৫), সৈয়দ কামরুজ্জামান (৬১), মো. শাহ আলম (৬২), জোনাইদ শফিক (৬৪), কনক কান্তি সেন (৬০), অপরূপ চৌধুরী (৬৫), তৌহিদ সিপার রফিকুজ্জামান (৬৬), সাবেক ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ কাদরী (৬৪), আরামিট গ্রুপের কর্মকর্তা মোহাম্মদ মিছাবাহুল আলম (৫০), আব্দুল আজিজ (৩৯) ও শাহরিয়ার হোসেন (৪৯)।
আরো পড়ুন:
ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিটের ভূমি অধিগ্রহণে জালিয়াতি, মামলার অনুমোদন
মাদারীপুরের সাবেক দুই ডিসিসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের মালিকানাধীন আরামিট সিমেন্টের কর্মকর্তা জসীম উদ্দিন চৌধুরীকে ‘রিলায়েবল ট্রেডিং’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক বানিয়ে ‘ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল’ বাবদ ১৫ কোটি টাকা টাইম লোন ঋণ অনুমোদন করা হয় ইউসিবিএলের চট্টগ্রামের পোর্ট শাখা থেকে। সেই টাকায় আরামিট সিমেন্ট ও আরামিট থাই অ্যালুমিনিয়ামের দায়দেনা পরিশোধ করা হয়।
গত ২৪ জুলাই ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে জাভেদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছিল দুদক।
ঢাকা/রেজাউল/বকুল