সোনারগাঁওয়ে অস্ত্র ও গুলিসহ আলী আকবর খান (৩০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত যুবক মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার ইমামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার খানের ছেলে । 

সে একজন মাদকাসক্ত ও উচ্ছৃঙ্খল ছিলো এবং প্রায় সময় মাদকের টাকার জন্য তার বাবার ওপর নির্যাতন করতো বলে জানায় তার পরিবার।

শুক্রবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌঁনে তিনটায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ অংশের মেঘনা টোল প্লাজা এলাকায় ঢাকাগামী লেনে গাড়ি তল্লাশিকালে একটি মোটরসাইকেলসহ পুলিশ তাকে আটক করে।

এ সময় তার দেহ তল্লাশি করে ৮ রাউন্ড গুলিভর্তি একটি বিদেশী রিভলবার উদ্ধার করে পুলিশ।  সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মফিজুর রহমান বলেন"মহাসড়কে চেকপোস্ট করার সময় একটি মোটরসাইকেল আরোহী যুবককে সন্দেহ হলে তার দেহ তল্লাশি করে ৮ রাউন্ড গুলিসহ একটি রিভলবার উদ্ধার করে পুলিশ।

তার বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম শেষে শনিবার বিকেলে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ন রগ ও য বক ন র য়ণগঞ জ স ন রগ

এছাড়াও পড়ুন:

জবি শিক্ষার্থীদের কথা সরকার শুনবে: মাহফুজ আলম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান সংকট ও আন্দোলন নিয়ে শিক্ষার্থীদের আশ্বাস দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, “জবি শিক্ষার্থীদের কথা এই সরকার শুনবে। তাদের সংকট নিরসনে আমাদের বারবার বসতে হবে।”

বুধবার (১৪ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কাকরাইল মসজিদের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল উপদেষ্টা মাহফুজের সঙ্গে বৈঠক করেন।

মাহফুজ আলম বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জবির সংকট সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। তিনি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবিগুলোর বিষয়ে কথা বলতে প্রস্তুত। এটা একদিনে সমাধানযোগ্য বিষয় নয়, আমাদের বারবার বসতে হবে। রিলেভেন্ট মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছে। বাজেটসহ অন্যান্য দিক থেকেও সমস্যাগুলোর সমাধানে আমরা কাজ করব।”

আরো পড়ুন:

তবে বক্তব্য চলাকালে শিক্ষার্থীরা তার মন্তব্যে অসন্তুষ্ট হয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে উপস্থিত আন্দোলনকারীদের ভিড় থেকে কেউ মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে একটি প্লাস্টিকের বোতল নিক্ষেপ করেন। যদিও কে বা কারা বোতল ছুড়েছেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ঘটনার পর উপদেষ্টা মাহফুজ বক্তব্য বন্ধ করে দেন এবং আর কথা না বলার ঘোষণা দেন।

এদিকে উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, তারা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। তারা কাকরাইল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন এবং পরবর্তী কর্মপন্থা নির্ধারণে আলোচনায় বসেছেন।

লিমন/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ