লন্ডন থেকে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরার পর গুলশানের বাসা থেকে বের হলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ শনিবার রাত নয়টার দিকে তিনি নিজ বাসভবন ফিরোজা থেকে ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের বাসার উদ্দেশে রওনা হন। শামীম এস্কান্দারও গুলশান-২ নম্বর এলাকায় থাকেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান প্রথম আলোকে জানান, চেয়ারপারসন (খালেদা জিয়া) পারিবারিক একটি আয়োজনে অংশ নিতে ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের বাসায় গেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, নীল রঙের একটি গাড়িতে করে খালেদা জিয়া গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের ফিরোজার বাসা থেকে বের হন। গাড়িতে বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানসহ পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্যকে দেখা যায়।

যুক্তরাজ্যে প্রায় চার মাস উন্নত চিকিৎসা শেষে ৬ মে সকালে দেশে ফেরেন খালেদা জিয়া। তাঁর সঙ্গে দেশে ফেরেন দুই পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান। দেশে ফেরার পর থেকে বিশ্রামে আছেন খালেদা জিয়া। আজই প্রথম বের হলেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ ম ম এস ক ন দ র রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

সালমানের সঙ্গে বিয়ের কার্ডও তৈরি ছিল, সেই অভিনেত্রী এখন কোথায়

কেবল পর্দার উপস্থিতির জন্যই নয়; তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও দশকের পর দশক ধরে খবরের শিরোনাম হয়ে এসেছে। ১৯৮০-এর দশকে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করে তিনি দর্শকের হৃদয় জয় করেন। তবে পর্দার বাইরে তাঁর সম্পর্কগুলোও তাঁর চলচ্চিত্রের মতোই আলোচিত হয়েছে। এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সংগীতা বিজলানি।

সালমান খানের সঙ্গে সম্পর্ক
সংগীতার জীবনের অন্যতম আলোচিত অধ্যায় ছিল সালমান খানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক। ১৯৮০-এর দশকের শেষভাগে তাঁদের পথ মিলিত হয় এবং তাঁরা বলিউডের অন্যতম আলোচিত জুটিতে পরিণত হন। বিয়ের প্রস্তুতির গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল। এমনকি সেই সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, তাঁদের বিয়ের কার্ডও তৈরি হয়েছিল।

তবে কেন শেষ পর্যন্ত তাঁরা বন্ধনে জড়াননি, সেটা আজও বড় রহস্য।
বিচ্ছেদের পরও তাঁরা উষ্ণ বন্ধুত্ব বজায় রেখেছিলেন। সালমান পরবর্তী সময়ে একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছেন যে সব প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও বিয়ে হয়নি।

সংগীতা বিজলানি। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ