লন্ডন থেকে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরার পর গুলশানের বাসা থেকে বের হলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ শনিবার রাত নয়টার দিকে তিনি নিজ বাসভবন ফিরোজা থেকে ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের বাসার উদ্দেশে রওনা হন। শামীম এস্কান্দারও গুলশান-২ নম্বর এলাকায় থাকেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান প্রথম আলোকে জানান, চেয়ারপারসন (খালেদা জিয়া) পারিবারিক একটি আয়োজনে অংশ নিতে ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের বাসায় গেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, নীল রঙের একটি গাড়িতে করে খালেদা জিয়া গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের ফিরোজার বাসা থেকে বের হন। গাড়িতে বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানসহ পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্যকে দেখা যায়।

যুক্তরাজ্যে প্রায় চার মাস উন্নত চিকিৎসা শেষে ৬ মে সকালে দেশে ফেরেন খালেদা জিয়া। তাঁর সঙ্গে দেশে ফেরেন দুই পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান। দেশে ফেরার পর থেকে বিশ্রামে আছেন খালেদা জিয়া। আজই প্রথম বের হলেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ ম ম এস ক ন দ র রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

গ্রিসে অভিবাসীদের বহনকারী নৌযান থেকে ১৭ মরদেহ উদ্ধার

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের উপকূলে গত শনিবার অভিবাসীদের বহনকারী একটি নৌযান পানিতে ভেসে গেলে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। কোস্টগার্ডের এক নারী মুখপাত্র এএফপিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পানিতে ভেসে থাকা ওই ১৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নৌকাটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত থাকার কারণে এর ভেতরে পানি ঢুকেছিল।

এ ঘটনায় মুমূর্ষু অবস্থায় দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘নৌযানটিতে পানি উঠে ভেসে যাওয়ার কারণ না জানা যাওয়ায় মৃত ব্যক্তিদের ময়নাতদন্ত করা হবে।’

গ্রিসের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল ইআরটি জানিয়েছে, নৌযানটির ভেতর থেকে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।

ক্রিট দ্বীপের ইয়েরাপেত্রা বন্দরের মেয়র মানোলিস ফ্রাঙ্গুলিস সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মৃত ব্যক্তিদের সবাই কম বয়সী ছিলেন।

ইআরটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তাদের ধারণা, পানিশূন্যতায় অভিবাসীদের মৃত্যু হয়েছে।

ক্রিট দ্বীপ থেকে ২৬ নটিক্যাল মাইল (৪৮ কিলোমিটার) দক্ষিণ–পশ্চিমে নৌযানটি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন গ্রিসের কর্মকর্তারা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ