‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ গানটি কেন এত জনপ্রিয়
Published: 6th, June 2025 GMT
বিজ্ঞাপনচিত্রের ‘থিম সং’ থেকে দেশের মানুষের ঘরে ফেরার ‘থিম সং’–এ পরিণত হয়েছে গানটি। ২০০৯ সালে গ্রামীণফোনের একটি বিজ্ঞাপনের জন্য গানটি লেখেন গ্রামীণফোনের তৎকালীন কর্মকর্তা আনিকা মাহজাবিন। হাবির ওয়াহিদের সুর ও সংগীতায়োজনে গানটি কণ্ঠে তোলেন শিল্পী মিলন মাহমুদ।
কোনো বিজ্ঞাপনচিত্রের ‘থিম সং’ আলাদাভাবে গান হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার নজির নেই বললেই চলে। ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’ প্রকাশের দেড় দশক পর আজও গানটির আবেদন ফুরায়নি। গানটির কথা ও সুরের মায়াজালে ঘরে ফেরার আকুলি–বিকুলি উঠে এসেছে।
এবার ঈদের ছুটিতে ঘরমুখো মানুষের মধ্যে গানটি নিয়ে চর্চা চলছে, যাত্রাপথের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে অনেকেই লিখছেন, ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি’। কেউ কেউ গানটি শেয়ার করে গানটি ঘিরে নিজের অনুভূতির কথা লিখছেন।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদের নামাজ শেষে শুরু হয়েছে পশু কোরবানি
সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে মুসলমানদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করছেন।
শনিবার সকালে পাড়া-মহল্লায় ঈদের নামাজ শেষে নিজ-নিজ পশু কোরবানি করছেন রাজধানীর ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
সরেজমিনে ঢাকার প্রতিটি অলিগলিতেই পশু কোরবানির দৃশ্য চোখে পড়ে। কোথাও বাসার নিচের গ্যারেজে, কোথাও বাসার সামনের রাস্তায়, আবার কোথাও এলাকার ফাঁকা মাঠের মধ্যে পশু কোরবানি চলছে।
মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা মো. সাদেকুল ইসলাম সমকালকে বলেন, আল্লাহর নামে কোরবানি দিচ্ছি। ইতোমধ্যে গরু জবাই হয়ে গেছে। আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের আশায় এই কোরবানি দেওয়া। কবুল করার মালিক আল্লাহ।
রামপুরার বাসিন্দা গোলাম ফারুক বলেন, আমরা সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তারপর ঈদগাহ মাঠ থেকে এসে কোরবানি দিয়েছি।
তিনি বলেন, আল্লাহ আমাকে তাওফিক দান করেছে তাই আমি কোরবানি দিচ্ছি। কোরবানি শেষে ইসলামের রীতিনীতি অনুযায়ী গোস্ত বণ্টন করবো।