সমালোচনামূলক ইতিহাসের জনক থুসিডিডিস সম্পর্কে যা কিছু জানা যায়, তার সবকিছু তিনি নিজেই বলে গেছেন আমাদের; তবে তা নেহাতই অল্প। খুবই অবাক করা বিষয় হলো, যেসব গ্রিক মনীষী অমরত্ব লাভ করেছেন, তাঁদের মধ্যে থুসিডিডিসের অসংখ্য অনুকরণকারী থাকলেও জীবনীকার নেই একজনও।

এই বিখ্যাত এথেনীয়র জন্ম ৪৭০ থেকে ৪৬০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে, সাহিত্য, শিল্প আর চিন্তার স্বর্ণযুগে—ইস্কিলাস, সফোক্লিস, ইউরিপিডিস, অ্যারিস্টোফেনিস, হেরোডোটাস আর সক্রেটিসের শতাব্দীতে। কিন্তু তারপরেও, যে বইটি থুসিডিডিসকে গ্রিক বিদ্বজ্জনদের প্যান্থিয়নে চিরস্থায়ী আসনে বসিয়েছে, সেই ‘পেলোপোনেসীয় যুদ্ধের ইতিহাস’ নামক গ্রন্থে তাঁর এই মহৎ সমসাময়িকদের কারও উল্লেখ নেই। কারণ, থুসিডিডিস নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন ক্ষুদ্র নগররাষ্ট্রগুলোর মধ্যকার দ্বন্দ্বের বর্ণনা দেওয়ার কাজে, যে নগররাষ্ট্রগুলো আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে অনেকটাই ছোট। লন্ডনের অসংখ্য শহরতলির কোনোটির চেয়ে বড় হবে না, এমন অল্প কিছু নগরের ভাগ্য ও নেতার দিকেই তিনি পুরোপুরি মনোনিবেশ করেছিলেন।

থুসিডিডিসের পাণ্ডুলপি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

থুসিডিডিসের কলমে পেলোপোনেসীয় যুদ্ধের ইতিহাস

সমালোচনামূলক ইতিহাসের জনক থুসিডিডিস সম্পর্কে যা কিছু জানা যায়, তার সবকিছু তিনি নিজেই বলে গেছেন আমাদের; তবে তা নেহাতই অল্প। খুবই অবাক করা বিষয় হলো, যেসব গ্রিক মনীষী অমরত্ব লাভ করেছেন, তাঁদের মধ্যে থুসিডিডিসের অসংখ্য অনুকরণকারী থাকলেও জীবনীকার নেই একজনও।

এই বিখ্যাত এথেনীয়র জন্ম ৪৭০ থেকে ৪৬০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে, সাহিত্য, শিল্প আর চিন্তার স্বর্ণযুগে—ইস্কিলাস, সফোক্লিস, ইউরিপিডিস, অ্যারিস্টোফেনিস, হেরোডোটাস আর সক্রেটিসের শতাব্দীতে। কিন্তু তারপরেও, যে বইটি থুসিডিডিসকে গ্রিক বিদ্বজ্জনদের প্যান্থিয়নে চিরস্থায়ী আসনে বসিয়েছে, সেই ‘পেলোপোনেসীয় যুদ্ধের ইতিহাস’ নামক গ্রন্থে তাঁর এই মহৎ সমসাময়িকদের কারও উল্লেখ নেই। কারণ, থুসিডিডিস নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন ক্ষুদ্র নগররাষ্ট্রগুলোর মধ্যকার দ্বন্দ্বের বর্ণনা দেওয়ার কাজে, যে নগররাষ্ট্রগুলো আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে অনেকটাই ছোট। লন্ডনের অসংখ্য শহরতলির কোনোটির চেয়ে বড় হবে না, এমন অল্প কিছু নগরের ভাগ্য ও নেতার দিকেই তিনি পুরোপুরি মনোনিবেশ করেছিলেন।

থুসিডিডিসের পাণ্ডুলপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ