আঁশযুক্ত খাবার মূলত অশোষিত শর্করা শ্রেণির। এর বেশির ভাগ আসে উদ্ভিদ থেকে যেমন—দানাদার শস্য, ফলমূল, শাকসবজি। এসব খাবার পরিপাকতন্ত্রে অপাচ্য হিসেবে থাকে। মল হিসেবে নির্গত হওয়ার আগে প্রায় ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রে বৃহদন্ত্রে পৌঁছায়। যদিও আঁশজাত খাবার দেহে তেমন পরিমাণে ক্যালরি বিতরণ করে না, তবু যে কারও বিশেষ করে শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এর ভূমিকা বহুমুখী ও গুরুত্বপূর্ণ।

কেন আঁশযুক্ত খাবার দরকার

বৃহদন্ত্রে থাকা ব্যাকটেরিয়া এসব আঁশযুক্ত খাবারের সঙ্গে বিক্রিয়া করে তৈরি করে প্রোবায়োটিকস, যা অন্ত্রে থাকা উপকারী জীবাণুগুলোকে পুষ্টি জোগায়।

পরিপাকতন্ত্রে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন এবং ক্যানসার তৈরির উপাদান বিনষ্ট করে দেয়। 

মলের আয়তন ধরে রাখে। ফলে শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতার নিরসন হয়।

আঁশ পাকস্থলী থেকে খাবার অন্ত্রে যাওয়ার সময় বৃদ্ধি করে মানে পরিপাকতন্ত্রের চলনকে ধীর করে এবং এভাবে শিশুর খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

ফলমূল-শাকসবজি খাওয়া হলে শর্করাজাতীয় পানীয় পানের ফলে দেহে হঠাৎ করে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধির ঝুঁকি কম থাকে।

শিশুর দৈনন্দিন খাবারে আঁশযুক্ত ফলমূল, শাকসবজি বা দানাদার খাবার শিশু বয়সে ডায়াবেটিস, মুটিয়ে যাওয়া, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, কোলন ক্যানসার ও আইবিডির মতো অন্ত্রের রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে উপকারী। 

শিশু কতটুকু আঁশ খাবে  শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে আঁশজাত খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ কসবজ

এছাড়াও পড়ুন:

শিশুর সুস্থতায় শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবারের গুরুত্ব

আঁশযুক্ত খাবার মূলত অশোষিত শর্করা শ্রেণির। এর বেশির ভাগ আসে উদ্ভিদ থেকে যেমন—দানাদার শস্য, ফলমূল, শাকসবজি। এসব খাবার পরিপাকতন্ত্রে অপাচ্য হিসেবে থাকে। মল হিসেবে নির্গত হওয়ার আগে প্রায় ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রে বৃহদন্ত্রে পৌঁছায়। যদিও আঁশজাত খাবার দেহে তেমন পরিমাণে ক্যালরি বিতরণ করে না, তবু যে কারও বিশেষ করে শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এর ভূমিকা বহুমুখী ও গুরুত্বপূর্ণ।

কেন আঁশযুক্ত খাবার দরকার

বৃহদন্ত্রে থাকা ব্যাকটেরিয়া এসব আঁশযুক্ত খাবারের সঙ্গে বিক্রিয়া করে তৈরি করে প্রোবায়োটিকস, যা অন্ত্রে থাকা উপকারী জীবাণুগুলোকে পুষ্টি জোগায়।

পরিপাকতন্ত্রে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন এবং ক্যানসার তৈরির উপাদান বিনষ্ট করে দেয়। 

মলের আয়তন ধরে রাখে। ফলে শিশুর কোষ্ঠবদ্ধতার নিরসন হয়।

আঁশ পাকস্থলী থেকে খাবার অন্ত্রে যাওয়ার সময় বৃদ্ধি করে মানে পরিপাকতন্ত্রের চলনকে ধীর করে এবং এভাবে শিশুর খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

ফলমূল-শাকসবজি খাওয়া হলে শর্করাজাতীয় পানীয় পানের ফলে দেহে হঠাৎ করে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধির ঝুঁকি কম থাকে।

শিশুর দৈনন্দিন খাবারে আঁশযুক্ত ফলমূল, শাকসবজি বা দানাদার খাবার শিশু বয়সে ডায়াবেটিস, মুটিয়ে যাওয়া, রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, কোলন ক্যানসার ও আইবিডির মতো অন্ত্রের রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে উপকারী। 

শিশু কতটুকু আঁশ খাবে  শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে আঁশজাত খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ

সম্পর্কিত নিবন্ধ