নভেম্বরের আন্তর্জাতিক বিরতিতে দুটি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। একটি নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ, অন্যটি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে ভারতের বিপক্ষে।

সেই দুই ম্যাচের প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে বিরতি পড়েছিল আরও আগেই। সব মিলিয়ে বিরতিটা এক মাসের বেশি সময়ের ছিল।

সেই বিরতি শেষে আজ থেকে আবার মাঠে গড়াচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল। বাংলাদেশ ফুটবল লিগের তৃতীয় রাউন্ডের প্রথম দিনই মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ স্টেডিয়ামে ম্যাচটা শুরু হবে বেলা পৌনে তিনটায়।

আরও পড়ুনকিংস অ্যারেনায় খেলতে ‘অনিরাপদ’ বোধ করছে আবাহনী–মোহামেডান০৩ মে ২০২৫

লিগের দ্বিতীয় রাউন্ড শেষ হয়েছিল গত ২০ অক্টোবর। আবাহনী ও মোহামেডান দুই দলের কেউই এখনো ম্যাচ জেতেনি। আবাহনী দুই ম্যাচের একটিতে হেরেছে, আরেকটিতে পয়েন্ট খুইয়েছে।

আবাহনী ও মোহামেডানের পুরোনো উত্তাপ এখন আর নেই.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

হবিগঞ্জে ভারতীয় জিরা, ওষুধ ও কসমেটিকস জব্দ

হবিগঞ্জের সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জিরা, কসমেটিকস ও ওষুধ জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। জব্দকৃত এসব পণ্যের আনুমানিক বাজার মূল্য ৭৪ লাখ ১ হাজার ৪৫০ টাকা। 

রবিবার (২৩ নভেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ৫৫ বিজিবির হবিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তানজিলুর রহমান।

আরো পড়ুন:

টেকনাফে ১ লাখ ইয়াবা উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার 

কুষ্টিয়া সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

বিজিবি সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৫৫ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদরের বিশেষ টহল দল হবিগঞ্জ জেলার সাতছড়ি-তেলিয়াপাড়া মহাসড়কের জগদীশপুর মুক্তিযুদ্ধ চত্বর এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় সন্দেহজনক একটি ট্রাক থামিয়ে তাতে তল্লাশি করে ভারত থেকে অবৈধ পথে আনা বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জিরা জব্দ করা হয়। যার মূল্য ৩৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।

৫৫ বিজিবি ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ দল সীমান্ত থেকে আনুমানিক ৫ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সাতছড়ি-চুনারুঘাট রোডের একটি স্থানে অভিযান চালিয়ে মালিকবিহীন ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার কসমেটিকস ও ভারতীয় ওষুধ জব্দ করে। এসব পণ্যের আনুমানিক মূল্য ৩৮ লাখ ৪৬ হাজার ৪৫০ টাকা।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তানজিলুর রহমান বলেন, “বিজিবি নিরলসভাবে দেশের সীমান্ত পাহারা দেওয়ার পাশাপাশি চোরাচালান প্রতিরোধে অভিযান পরিচালনা করছে। চোরাচালান নির্মূলে আমাদের কঠোর পদক্ষেপগুলো শুধু অপরাধীদেরই রুখে দিচ্ছে না বরং দেশের অর্থনীতিকেও সুরক্ষিত করছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিটি অভিযানই দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুরক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে।”

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ