শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আর তা কার্যকর হতে পারে, যদি নয়াদিল্লি তাঁকে দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এখন তিনি দুই দেশের মধ্যে এক উত্তেজনাপূর্ণ অচলাবস্থার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন। বাংলাদেশে কর্মরত ছিলেন এমন একজন ভারতীয় কূটনীতিক অনিল ত্রিগুণায়েত। তিনি বলেন, নয়াদিল্লি শেখ হাসিনাকে কারাজীবন বা মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে নিজ দেশে ফেরত পাঠাবে, সে বিষয়ে তাঁর যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী ভুটান: মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশ সফরে আসা ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা।

গতকাল রোববার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর একটি হোটেলে শেরিং তোবগের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল বলেন, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠকে ব্যবসা, বাণিজ্য, জ্বালানিসহ দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে দুই পক্ষ থেকেই আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ভুটান বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করে। যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক, সেই সরকারের সঙ্গে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে যে সরকারই রাষ্ট্রক্ষমতায় আসুক, সেই নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ভুটান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কৃষি, শিল্প, গার্মেন্টস, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো উন্নয়নে ভুটানের সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ