2025-09-18@12:51:57 GMT
إجمالي نتائج البحث: 214
«স ধ রণত»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
শিশুর বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো প্রস্রাব–পায়খানার বেগ হলে অভিভাবকদের বোঝাতে পারা বা বলতে পারা, প্রয়োজনমতো মলমূত্র ধরে রাখতে পারা। দিনের বেলা প্রস্রাব ধরে রাখার সক্ষমতা শিশুরা একটু আগে শেখে, আর রাতের বেলা প্রস্রাব ধরে রাখাটা সাধারণত তিন থেকে চার বছরের মাঝামাঝি শিখে যায়। সাধারণত মেয়েশিশুরা ছেলেশিশুদের চেয়ে একটু আগে শেখে।কিন্তু দেখা যায়, অনেক শিশু পাঁচ বছরের ওপরে বয়স হয়ে গেলেও ঘুমের মধ্যে প্রস্রাব ধরে রাখতে পারে না। দিনে বা রাতে যেকোনো সময়ই এটা হতে পারে। তবে রাতের বেলা ঘুমের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। একে ‘নকটারনাল এনিউরেসিস’ বলা হয়। সাধারণত ছেলেশিশুদের মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের মধ্যে এ অভ্যাস ছিল বা রয়েছে। সাধারণভাবে একে তেমন জটিল রোগ হিসেবে ধরা হয় না।...
ব্যক্তিগত ও পেশাগত যোগাযোগের জন্য বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তবে সম্প্রতি জনপ্রিয় এই মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন শঙ্কা দেখা দিয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা জানিয়েছে, পারাগন সলিউশন নামের একটি স্পাইওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘জিরো ক্লিক’ নামের বিশেষ ধরনের সাইবার হামলা চালাচ্ছে। এরই মধ্যে নির্বাচিত ব্যক্তিদের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট হ্যাকড করে তাদের ব্যবহৃত যন্ত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করছে প্রতিষ্ঠানটি।হোয়াটসঅ্যাপের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, জিরো ক্লিক নামের সাইবার হামলার পদ্ধতি এতটাই উন্নত ও সূক্ষ্ম যে ব্যবহারকারীরা বুঝতেই পারেন না তাঁদের যন্ত্র আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের সদস্যরা রয়েছেন। জিরো ক্লিক অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক, কারণ, এটি শনাক্ত করা ও প্রতিরোধ করা কঠিন। সাধারণ অ্যান্টিভাইরাস বা নিরাপত্তা সফটওয়্যার দিয়ে এই হামলা ঠেকানো সম্ভব নয়।আরও পড়ুনহোয়াটসঅ্যাপে ব্যক্তিগত চ্যাটের...
স্মার্টফোনে থাকা তথ্য চুরির জন্য নিয়মিত সাইবার হামলা চালিয়ে থাকে হ্যাকাররা। কয়েক বছর ধরে এ ধরনের হামলার পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। ম্যালওয়্যারসহ বিভিন্ন ধরনের স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে স্মার্টফোনে সাইবার হামলার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে। তবে চাইলে বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে স্মার্টফোনের নিরাপত্তা বাড়ানো যায়। পদ্ধতিগুলো দেখে নেওয়া যাক—সপ্তাহে অন্তত একবার ফোন রিস্টার্ট করাস্মার্টফোনকে সুরক্ষিত রাখতে সপ্তাহে অন্তত একবার বন্ধ করে পুনরায় চালু করা পরামর্শ দিয়ে থাকেন সাইবার নিরাপত্তা–বিশেষজ্ঞরা। এ পদ্ধতি মেনে চললে ‘জিরো-ক্লিক এক্সপ্লয়েট’ নামের সাইবার হামলা প্রতিরোধ করা যায়। জিরো ক্লিক এক্সপ্লয়েটের ফলে ব্যবহারকারী কোনো কিছুতে ক্লিক না করলেও হ্যাকাররা দূর থেকে ফোনে প্রবেশ করতে পারে। আর তাই সপ্তাহে অন্তত একবার ফোন বন্ধ করে ১০ সেকেন্ড অপেক্ষা করে চালু করা উচিত। পাশাপাশি নিয়মিত সফটওয়্যার হালনাগাদ করা জরুরি।ব্লুটুথ সংযোগ বন্ধ...
প্রকৃতিতে হালকা শীত অনুভূত হচ্ছে। শীত জাঁকিয়ে বসলেও অনেকে নানা রকম শীতের সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এর মধ্যে অ্যালার্জি, সর্দি-কাশি অন্যতম। এ সময় কাশি হলে সহজে সারতে চায় না। কাশির সঙ্গে কফ বের হয় না বললেই চলে। কাশির কারণে ঘুমানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। গলার মধ্যে অস্বস্তি লাগে। কাশতে কাশতে গলায় ব্যথা হয়ে যায়। শীতের দিনে ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ে, রাস্তাঘাটে বাড়ে ধুলাবালি। এসব কারণে কাশি বাড়ে। ধূমপায়ী ও হাঁপানি আক্রান্তদের শীতে কাশির তীব্রতা বাড়ে। এ ছাড়া শিশুরা ব্রঙ্কিওলাইটিস, বয়স্করা ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কিয়েকটেসিসে আক্রান্ত হলেও কাশি বাড়ে। এসব ক্ষেত্রে কাশির সঙ্গে কফ থাকে। জ্বরও থাকতে পারে। সাধারণ কাশি নির্দিষ্ট সময় পর আপনাআপনি ভালো হয়ে যায়। ঠান্ডা লাগলে কাশি বাড়ে। তাই ঠান্ডা পরিহার করতে হবে। বাইরে বেরোলে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরুন। বেশি ঠান্ডা পড়লে...
মুখ ও চোয়ালের (ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেসিয়াল) ব্যথা নানা কারণে হতে পারে। এই ব্যথা অনেক সময় সাধারণ অসুবিধা থেকে শুরু করে গুরুতর শারীরিক সমস্যার লক্ষণও হতে পারে। তবে মুখ ও এর আশপাশে ব্যথা খুবই অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। অনেক সময় এতে খাবার গ্রহণ ও পুষ্টিতে সমস্যা হয়।দাঁতের ব্যথা: দাঁতের ব্যথা সাধারণত ক্যাভিটি, মাড়ি সংক্রমণ বা দাঁতের ক্ষয় থেকে সৃষ্টি হয়। দাঁতের সঠিক যত্ন না নিলে এটি ক্রমে বাড়তে পারে এবং সংক্রমণ সৃষ্টি করতে পারে। দাঁতের কারণে সৃষ্ট ব্যথা গাল, চোয়াল, গলা এমনকি মাথা পর্যন্ত ছড়াতে পারে। তাই মুখ ও এর আশপাশে ব্যথা হলে দাঁতে কোনো সমস্যা আছে কি না, তা প্রথমে পরীক্ষা করা জরুরি।চোয়ালের বা গালের ওপর দিকে আছে প্যারেটিড গ্রন্থি। এই গ্রন্থিতে অনেক সময় প্রদাহ ও সংক্রমণ হতে পারে। তখন মুখ-চোয়ালজুড়ে...
‘অনেকদিন পর বাড়িতে আসছি। এখানে যে পরিমাণ শীত, সেই তুলনায় ঢাকায় কোনো শীতই নাই’- বলছিলেন দেশের উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের হোসাইন রাব্বি। আবহাওয়া অফিসের বক্তব্যও অনেকটাই এর কাছাকাছি। শীতকালে কনকনে ঠান্ডা বলতে যা বোঝায়, তা এখন শুধু বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষই টের পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে ওই দুই অঞ্চলের কোনো কোনো স্থানে ঠান্ডার অনুভবটা বেশি হলেও তার পেছনের কারণ কোনো শৈত্যপ্রবাহ না। আবহাওয়াবিদদের মতে, উত্তরাঞ্চলে ঠান্ডা পড়ছে কুয়াশার কারণে। সেইসাথে তারা এ-ও বলছেন, এ বছর দেশে শৈত্যপ্রবাহের সংখ্যা কম। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মিলিয়ে এখন অবধি বাংলাদেশ তিনটি শৈত্যপ্রবাহ দেখেছে। যদিও সেগুলোর সবগুলোই ছিল মৃদু ও মাঝারি মাত্রার শৈত্যপ্রবাহ এবং তার প্রভাব পড়েছে কেবল ওই উত্তর-পূর্বাঞ্চলেই। আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এ বছর মূলত রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে এবং...
শ্লেষ্মা, বাইরের বস্তু, জীবাণু, মিউকাস নিষ্ক্রান্ত হয়ে শ্বাসনালি ও ফুসফুসকে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখে। সুতরাং কাশি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধের একটি প্রয়োজনীয় ক্রিয়া। এটি একটি রিফ্লেক্স ক্রিয়া; যার রিসেপ্টর থাকে শ্বাসনালিতে। অন্যদিকে, অতিরিক্ত কাশি বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে ;বিবেচিত হতে পারে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় দু’ভাবেই আমরা কাশি দিয়ে থাকি। হঠাৎ ও সজোরে ফুসফুসের বাতাস সশব্দে বের হয় কাশির মাধ্যমে। শ্লেষ্মা, বাইরের বস্তু, জীবাণু ,মিউকাস নিষ্ক্রান্ত হয়ে শ্বাসনালি ও ফুসফুসকে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখে। সুতরাং কাশি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধের একটি প্রয়োজনীয় ক্রিয়া। এটি একটি রিফ্লেক্স ক্রিয়া; যার রিসেপ্টর থাকে শ্বাসনালিতে। অন্যদিকে, অতিরিক্ত কাশি বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। কাশির প্রকারভেদ স্বল্পমেয়াদি কাশি: সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণ, জীবাণু সংক্রমণ-পরবর্তী কাশি, নিউমোনিয়ার কারণে হয়ে থাকে। সেটি মোটামুটি তিন থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে...
দেশে এইচএমপি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক রোগীর মৃত্যুকে ঘিরে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। তবে এই অবস্থায় ভাইরাস থেকে বাঁচতে ৬ ধরনের জটিল রোগীকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। ৬টি জটিল রোগ হলো-ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি রোগ, সিওপিডি (দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি), অ্যাজমা ও ক্যান্সার। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এ-ব্লক অডিটোরিয়ামে এক বিশেষ সেমিনারে বক্তারা এসব তথ্য জানান। তারা বলছেন, একাধিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ছাড়া এই রোগ শনাক্তকরণের জন্য পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর আক্রান্তরা লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল ও পুষ্টিকর খাবার খেলে রোগটি ভালো হয়ে যায়। আরো পড়ুন: ৩০ সেকেন্ড হাঁটলে কি ক্যালোরি খরচ হয়? শীতে কুসুম গরম পানি পান করলে শরীরে যা ঘটে সেমিনারে প্রধান...
হাতের মুঠোয় থাকা স্মার্টফোন এখন দৈনন্দিন জীবনের অতিপ্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। আর তাই তো কোনো কারণে ফোনে সমস্যা দেখা দিলে দৈনন্দিন কাজ করতে বেশ সমস্যা হয় অনেকের। ফোন বিকল বা নষ্ট হলে সবার পক্ষে নতুন ফোন কেনা সম্ভব হয় না, ফলে তাঁরা ছোটেন সার্ভিস সেন্টারে। ফোন নষ্ট হলেও সেখানে আমাদের ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক বিভিন্ন তথ্য জমা থাকে। আর তাই ফোন মেরামত করতে দেওয়ার আগে বেশ কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।১. বিক্রয়োত্তর সেবা যাচাইযেকোনো ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনেই সাধারণত এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যাবে। এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানভেদে বিভিন্ন সুরক্ষা–সুবিধাও পাওয়া যায়। আর তাই ফোনে কোনো সমস্যা হলে প্রথমেই বিক্রয়োত্তর সেবার মেয়াদ জানার পাশাপাশি সুরক্ষা নীতিমালার আওতাভুক্ত কি না, তা জানতে হবে। বিক্রয়োত্তর সেবা ও সুরক্ষা নীতিমালার আওতাভুক্ত হলে স্বল্প বা বিনা খরচে...
নিপাহ ভাইরাস একটি জুনোটিক ডিজিজ, যা প্রাণীর দেহ থেকে মানবশরীরে সংক্রমিত হয়। গত ২৪ বছরে দেশে ৩৪৩ জন নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে ২৫৫ জন মারা গেছেন; যা মোট আক্রান্তের ৭১ শতাংশ। এর মধ্যে ৬২ শতাংশ পুরুষ, আর ৩৮ শতাংশ নারী। ৮৮ জন বেঁচে থাকলেও বিভিন্ন জটিলতায় ভুগেছেন। সবচেয়ে বেশি ৭১ জন শনাক্ত হয় ফরিদপুরে। এরপর রয়েছে রাজবাড়ীতে ৩৫, নওগাঁয় ৩২, লালমনিরহাটে ২৪, মানিকগঞ্জে ১৭, রংপুরে ১৬, মেহেরপুরে ১৩ জন। দেশের ৩৪টি জেলায় এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়েছে। তাই বর্তমানে বাংলাদেশকে এ রোগের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নিপাহ একটি জুনোটিক ভাইরাস, অর্থাৎ প্রাণীর মাধ্যমে মানবদেহে আসে। প্রাণীর দ্বারা দূষিত খাবার বা আক্রান্ত ব্যক্তি থেকেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ পান করলে...
স্ক্যাবিস কী স্ক্যাবিস ক্ষুদ্র অণুজীব দিয়ে আক্রান্ত অত্যন্ত ছোঁয়াছে একটি চর্ম রোগ। এ রোগে আক্রান্ত রোগীর চামড়ায় প্রচণ্ড চুলকানি হয়। পরবর্তী সময়ে লাল লাল ফুসকুড়ি ও পানি ফুসকুড়ি দেখা যায়। সাধারণত হাতের আঙুলের ফাঁকে, পুরুষাঙ্গে, অণ্ডকোষে, তলপেটে ও থাইয়ের ওপরের অংশে এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। চুলকানি এত বেশি হয় যে, অনেক সময় চামড়ায় ক্ষত না করা পর্যন্ত চুলকানি শেষ হয় না। এ রোগের বৈশিষ্ট্য হলো রাতে বেশি চুলকায় এবং দ্রুতই পরিবারের সবাই আক্রান্ত হয়ে যান। স্ক্যাবিস রোগের দেশব্যাপী প্রাদুর্ভাব ইদানীং প্রতিদিন চর্ম বহির্বিভাগের যত রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন এর ১০-১৫ শতাংশ স্ক্যাবিসে আক্রান্ত পাওয়া যাচ্ছে; যা পুরো দেশের চর্ম বহির্বিভাগের চিত্র বহন করছে। স্ক্যাবিসের প্রাদুর্ভাব কয়েক মাস ধরে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। অত্যন্ত ছোঁয়াছে হওয়ার ফলে এ রোগ হওয়ার সঙ্গে...
অ্যাজমা বা হাঁপানি তীব্র হলে দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হয়। হাঁপানির লক্ষণগুলোর আকস্মিক তীব্রতার ক্ষেত্রে সংকুচিত শ্বাসনালি শক্ত ও সরু হয়ে যায়, শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি শ্লেষ্মা তৈরি হয়। ফলে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট, কাশি, দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস, বুকে চাপ, একটা পুরো বাক্য একনিশ্বাসে বলতে না পারা ও শ্বাসের সঙ্গে শোঁ শোঁ শব্দ হয়। এ সময় দ্রুত চিকিৎসা হিসেবে নেবুলাইজেশন, অক্সিজেন, স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। হঠাৎ শ্বাসকষ্টের আরও ৯টি কারণ তুলে ধরা হলো—সিওপিডি বা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ: ফুসফুসের প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি রোগ। ধূমপায়ীদের এটি বেশি হয়। এ ছাড়া বায়ুদূষণ, ধুলাবালু, অস্বাস্থ্যকর জীবন ও পরিবেশ এর জন্য দায়ী। কোনো সংক্রমণের কারণে এ রোগে হঠাৎ প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে, অতিরিক্ত শ্লেষ্মা বা কফ তৈরি হয়, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা...