প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের এই ভূখণ্ডের মানুষ চিরতার পানি পান করে আসছেন। চিরতার ডাল ভেজানো পানির উপকারিতার কথা আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও আছে। তেতো স্বাদের এই পানীয় ওজন কমানো, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা, লিভারের সুরক্ষা থেকে শারীরিক সুস্থতায় কাজে দেয়।

চিরতার পানির ৭ উপকারিতা

১. নিয়মিত চিরতার পানি খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ কমতে থাকে। এটি ডায়াবেটিসের রোগী এবং ওজন কমাতে চাচ্ছেন, এমন ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী।

২.

চিরতা লিভারের বাইরের স্তরগুলো থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে লিভারকে সুস্থ রাখে। এই পানীয় খেলে ফ্যাটি লিভারসহ লিভারের অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৩. কৃমি দূর করতে সাহায্য করে চিরতার পানি।

চিরতা গাছের ডাল

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

নেপালের ‘মেরা পিক’ পবর্তে বাংলাদেশের পতাকা উড়ালেন ইমতিয়াজ ও শাহনা

বৃহস্পতিবার নেপালের স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৪৫মিনিটে মেরা পিকের চূড়ায় পৌঁছান ইমতিয়াজ ও শাহনাজ। এর আগে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে মেরা হাইক্যাম্প থেকে তারা চূড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। অভিযানে নেতৃত্ব দেন তাশি গ্যালজেন শেরপা।

ইমতিয়াজ ইলাহি সাবেক সেনা কর্মকর্তা এবং ডা. শাহানাজ আক্তার পেশায় দন্ত চিকিৎসক। 

অভিযান নিয়ে শাহনাজ বলেন, ‘‘পর্বতে প্রথম সাফল্য পেলাম, খুবই আনন্দিত। এবারই ৬ হাজার মিটার উচ্চতার কোনো পর্বতের চূড়ায় পা রেখেছি। কিন্তু এখানে থামতে চাই না। লাল-সবুজের প্রতিনিধি হয়ে আরো রেকর্ডের সাক্ষী হতে চাই।

এর আগে গত ১৯ অক্টোবর নেপালের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের সদস্য শামীম সাব্বির ও ডা. শাহনাজ আক্তার। উদ্দেশ্য ছিল সলোখুম্বু অঞ্চলের ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পর্বত অভিযানের। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ায় সামিট ছাড়াই ফিরে আসতে হয় তাদের। 

শামীম ঢাকা ফিরলেও নেপালেই অবস্থান করেন শাহনাজ। কয়েকদিন কাঠমান্ডুতে বিশ্রাম করে নতুন একটি অভিযানে অংশ নেন তিনি। যেখানে তার সঙ্গী হিসেবে ছিলেন ইমতিয়াজ ইলাহি ও হোমায়েদ ইশতিয়াক মুন। 
অভিযানটি পরিচালনা করছে বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাব। এটি ক্লাবের ৪৪তম অভিযান।

ঢাকা/তারা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ