প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের এই ভূখণ্ডের মানুষ চিরতার পানি পান করে আসছেন। চিরতার ডাল ভেজানো পানির উপকারিতার কথা আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও আছে। তেতো স্বাদের এই পানীয় ওজন কমানো, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা, লিভারের সুরক্ষা থেকে শারীরিক সুস্থতায় কাজে দেয়।

চিরতার পানির ৭ উপকারিতা

১. নিয়মিত চিরতার পানি খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ কমতে থাকে। এটি ডায়াবেটিসের রোগী এবং ওজন কমাতে চাচ্ছেন, এমন ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী।

২.

চিরতা লিভারের বাইরের স্তরগুলো থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে লিভারকে সুস্থ রাখে। এই পানীয় খেলে ফ্যাটি লিভারসহ লিভারের অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৩. কৃমি দূর করতে সাহায্য করে চিরতার পানি।

চিরতা গাছের ডাল

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ২.৭৯ শতাংশ

‎দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আলোচ্য এ সময়ে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ২.৭৯ শতাংশ।

‎শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

‎তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৮.৯৫ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৮.৭০ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.২৫ পয়েন্ট বা ২.৭৯ শতাংশ।

‎এর আগের সপ্তাহের শুরুতে (১৬ থেকে ২০ নভেম্বর) পিই রেশিও ছিল ৮.৭০ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ৮.৯৫ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.২৫ পয়েন্ট বা ২.৮৭ শতাংশ।

খাতভিত্তিক পিই রেশিওগুলোর মধ্যে- মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ৩.২৮ পয়েন্টে, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ৪.৩৮ পয়েন্টে, ব্যাংক খাতে ৬.০৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৯১০ পয়েন্টে, আর্থিক খাতে ৯.৬৪ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতে ১০.৪৯ পয়েন্টে, টেক্সটাইল খাতে ১০.৭৩ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতে ১১.২৬ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১২.৫৩ পয়েন্টে, সাধারণ বিমা খাতে ১২.৭৪ পয়েন্টে,  টেলিযোগাযোগ খাতে ১৩.২৭ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ১৩.৩৬ পয়েন্ট, আইটি খাতে ১৪.৭৪ পয়েন্টে, বিবিধ খাতে ১৫.২৪ পয়েন্টে, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক খাতে ১৫.৯০ পয়েন্টে, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ২১.৯৯ পয়েন্টে, পাট খাতে ২৬.৬৩ পয়েন্টে, ট্যানারি খাতে ৬০.৪৪ পয়েন্টে এবং সিরামিক খাতে ৮১.৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ