প্রথম আলো :

একসময় দীর্ঘ ব্যস্ততায় কাটত, এখন শুটিং করছেন না, সময় কীভাবে কাটে?

সাদিয়া জাহান প্রভা: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময়, হিসাববিজ্ঞান পরীক্ষা দিয়ে প্রথম বিজ্ঞাপনের কাজ করি। অল্পদিন পরই মেরিলের আরেকটি বিজ্ঞাপন করে জনপ্রিয় হই। সেই থেকেই আমার ব্যস্ততা ছিল টানা। তখন পরিবার আর কাছের মানুষদের সময় দিতে পারিনি। শুটিংয়ে প্রচুর শ্রম আর শক্তি চলে যেত। সেখান থেকে এখন পরিবার, নিজেকে, বন্ধুদের সময় দিই। রান্না আমার অনেক পছন্দের। দেখা গেল ইচ্ছা হলো, কেক বানালাম। আত্মীয়স্বজনদের বাসায় গেট টুগেদারে যাওয়া হয়। একসঙ্গে সময় কাটে। তবে করোনার পর আর নিয়মিত শুটিং করা হয়নি।

সাদিয়া জাহান প্রভা। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ 

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।  

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে দর্শনা জয়নগর সীমান্তের ৭৬ নম্বর মেইন পিলারের কাছে শূন্যরেখায় এসব বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করা হয়। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা ৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হাসান ও দর্শনা আইসিপি বিওপির কমান্ডারগণ। বিএসএফের পক্ষে ছিলেন ৩২ ব্যাটালিয়নের কমান্ড্যান্ট সুজিত কুমার ও গেঁদে কোম্পানির কমান্ড্যান্টগণ। 

আরো পড়ুন:

নওগাঁয় ১০ জনকে ঠেলে দিল বিএসএফ

গাংনী সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ

হস্তান্তর করা বাংলাদেশিদের মধ্যে চারজন পুরুষ, ৫ জন নারী ও ৬ জন শিশু। তাদের বাড়ি কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও গাজীপুর জেলায়।  

এসব ব্যক্তি কাজের সন্ধানে বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়েছিলেন। তারা ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে ইটের ভাটায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে কারাগারে পাঠায় ভারতীয় পুলিশ। এর পর সরকারি উদ্যোগে কারাগার থেকে মুক্ত করে আজ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিজিবি ওই ১৫ বাংলাদেশিকে দর্শনা থানা পুলিশের মাধ্যমে স্ব স্ব ঠিকানায় পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে অনুমতি দিয়েছে। 

ঢাকা/মামুন/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ