প্রেম কিংবা বিয়ের খবর নায়কেরাও গোপনে রাখতে চান। এর পেছনে একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। কারণ প্রেমের খবর প্রকশ্যে আসলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনুরাগীর সংখ্যা কমে যায়। প্রেমের প্রশ্ন উঠলেই গুজব বলে উড়িয়ে দিতে চান, অথবা একটি রহস্যময় উত্তর দেন তারা। এর ব্যতিক্রম নন বলিউড অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান। এর আগে সারা আলি খান, জাহ্নবী কাপূর, অনন্যা পাণ্ডের নামের সঙ্গে জড়িয়েছে এই তারকার নাম। এবার যুক্ত হয়েছে দক্ষিণী নায়িকা শ্রীলীলার নামও। কিন্তু নায়ক বলছেন, তিনি সিঙ্গেল।
 
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য, শ্রীলীলা এবং কার্তিকের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। কয়েকদিন আগে কার্তিকের বাড়িতে পার্টিতেও যোগ দিতে দেখা গেছে শ্রীলীলাকে। কার্তিকের মা নাকি ভালোভাবে মেনে নিয়েছেন এই সম্পর্ক। সম্প্রতি উত্তরবঙ্গে ও সিকিমে শ্রীলীলার সঙ্গে শুটিং করছেন কার্তিক। সেখানকার ছোট ছোট ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। সেখানে শ্রীলীলা ও কার্তিকের ক্যামেরার পেছনের রসায়ন দেখে দুইয়ে-দুইয়ে চার মেলাতে ব্যস্ত অনুরাগীরা। তবে সে সব জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন অভিনেতা।

কার্তিক বলেছেন, ‘‘আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যা বলা হয় তার কিছুটা সত্য, কিছুটা মিথ্যা। আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যে এত চর্চা হয়েছে যে আজকাল কারও সঙ্গে আলাপ হলেও অদ্ভুত লাগে।’’

এই নায়ক জানিয়েছেন তিনি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আরও সচেতন হতে চান। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘‘আমি এখনও সিঙ্গেল’’।  

আরো পড়ুন:

সালমানের যত ফ্লপ-ব্লকবাস্টার সিনেমা

নাচতে নাচতে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর দিলেন গওহর

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

লন্ডন বৈঠক পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে বৃটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে: মঈন খান

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে বৃটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।

সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এরআগে সকালে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত বৃটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে আবদুল মঈন খান, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, আজকের বাংলাদেশের যে সার্বিক পরিস্থিতি; বিশেষ করে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে যে আলোচনা হয়েছে- তার প্রতিক্রিয়া ও পরবর্তী পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের জিওপলিটিক্যাল অবস্থান ও পার্শ্ববর্তী দেশসমূহের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক- এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বৃটিশ হচ্ছে গণতন্ত্রের সূতিকাগার। ওরা সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাইবে না তো, কে চাইবে? এখানে কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না।

নির্বাচন নিয়ে কী আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, আপনারা তো জানেন, আমাদের কথা এখন একটাই। বাংলাদেশের মানুষের যে ইচ্ছার প্রতিফলন, দেশের নতুন প্রজন্ম, যারা দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের ভোট দিতে পারেনি। দেশের কোটি কোটি মানুষ, ১২ কোটি ভোটার বলা হচ্ছে- তারা ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ। ভোটের ব্যাপারে যখন নিশ্চিত ইঙ্গিত সরকারের পক্ষ থেকে আসে, বলা হয় যে- নির্বাচন কমিশন দেশবাসীকে জানাবে ভোটের তারিখ। তখন তো দেশের মানুষ উচ্ছ্বাস হয়ে যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ