বেসরকারি খাতের আরব বাংলাদেশ (এবি) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী পদত্যাগ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার (১ মে) পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় তিনি পদত্যাগ করেন।  

ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তিনি পদত্যাগ করেছেন। অনেকদিন যাবতই তিনি পদত্যাগ করবেন বলে গুঞ্জন ছিল। গত বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগ করেছেন। তবে ব্যাংকের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কিছু জানানো হয়নি।  তার পরিবর্তে প্রতিষ্ঠানের সাবেক একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালককে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করার আলোচনা চলছে।  

ব্যারিস্টার খায়রুল আলম চৌধুরী ২০২২ সালের আগস্ট মাসে এবি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে পরিচিত। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ উলভার হ্যাম্পটন থেকে স্নাতক, সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং লন্ডনের লিঙ্কনস্ ইন থেকে বার-অ্যাট-ল’ ডিগ্রি অর্জন করেন।
 

আরো পড়ুন:

অর্থ আত্মসাৎ: খুলনায় নারী ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

সিটি করপোরেশন ও পৌর এলাকায় যাচ্ছে গ্রামীণ ব্যাংক

ঢাকা/এনএফ/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ওয়ারেন বাফেটের বেড়ে ওঠা, জীবন, বিয়ে ও বিনিয়োগের যত কাহিনি

আগামী ৩০ আগস্ট তাঁর বয়স হবে ৯৪ বছর। এখনো খেতে পছন্দ করেন চিজ বার্গার আর চেরি কোকাকোলা। চুটিয়ে কন্ট্রাক্ট ব্রিজ খেলেন। ‘ব্রেকিং ব্যাড’ ওয়েব সিরিজের দারুণ ভক্ত। ৬৫ বছর ধরে একটি বাসাতেই থাকেন। লেনদেন করেন নগদ অর্থে। আর যা আয় করেন, বিলিয়ে দেন তার প্রায় সবটাই।

বলছি ওয়ারেন বাফেটের কথা, বিশ্বের সেরা বিনিয়োগকারী। তিনি এমন এক মানুষ, যাঁর কোনো শত্রু নেই বললেই চলে। নামটা যেন কেবলই ভালো লাগা আর শ্রদ্ধার। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১১ সালে তাঁর গলায় প্রেসিডেনশিয়াল গোল্ড মেডেল পরিয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘ওয়ারেন বাফেট কেবল একজন শীর্ষ ধনীই নন, একই সঙ্গে অন্যতম শ্রদ্ধেয় ও ভালোবাসার মানুষ।’ ভালোবেসে তাঁকে ডাকা হয় ‘ওমাহার জাদুকর’।

ওয়ারেন বাফেট এখন বিশ্বের ষষ্ঠ শীর্ষ ধনী, বার্কশায়ার হ্যাথঅ্যাওয়ের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। আবার কেউ কেউ বলেন, বাফেট যত ভালো বিনিয়োগকারী, তার চেয়েও ভালো ম্যানেজার বা ব্যবস্থাপক। বাফেট যেখানে বিনিয়োগ করেন আর যেভাবে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালান, সেটাকেই আদর্শ মানা হয়। আসলে বিনিয়োগকারী হিসেবে তিনি কিংবদন্তিতুল্য আর ব্যবস্থাপক হিসেবে প্রথম শ্রেণির। ফোর্বস পত্রিকার ২০২৪ তালিকা অনুযায়ী বাফেটের সম্পদের পরিমাণ এখন ১৩৩ বিলিয়ন ডলার বা ১৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেট কত জানেন তো? ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।

ওয়ারেন বাফেটের আরেকটি বড় পরিচয় হচ্ছে, তিনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় জনহিতৈষীদের একজন। ২০০৬ সালে তিনি তাঁর সম্পদের ৯৯ শতাংশই দানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। আর এখন পর্যন্ত দান করেছেন প্রায় ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার।

যেভাবে বেড়ে ওঠা

ওয়ারেন বাফেটের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের ওমাহায়, ১৯৩০ সালের ৩০ আগস্ট। হাওয়ার্ড ও লেইলা বাফেট দম্পতির তিন সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। হাওয়ার্ড দম্পতি বিয়ে করেছিলেন ১৯২৫ সালে। বড় বোন ডরিসের জন্ম ১৯২৮ সালে আর ছোট বোন বার্টি ওয়ারেন বাফেটের চেয়ে তিন বছরের ছোট।

মা ও দুই বোনের সঙ্গে বাফেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘ইনসাফ’-এ ভয়ংকর রূপে মোশাররফ করিম
  • ভয়ংকর রূপে হাজির ‘ইনসাফ’-এর মোশাররফ করিম
  • বহিরাগতদের নিয়ে রাবি ছাত্রদলের মিছিল, সাইকেল চুরির অভিযোগ
  • ভয়ঙ্কর রূপে হাজির ‘ইনসাফ’-এর মোশাররফ করিম
  • ‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ঙ্কর রূপ!
  • পকেটে মোবাইল নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে ভাইরাল এই ক্রিকেটার
  • সফল জননী চেমন আরার গল্প
  • ইসরায়েলের বিমানবন্দর এলাকায় আঘাত হানলো হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র
  • ওয়ারেন বাফেটের বেড়ে ওঠা, জীবন, বিয়ে ও বিনিয়োগের যত কাহিনি