সিদ্ধিরগঞ্জে নাসিক ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আদমজীনগর বেহারী কলোনী, সুমিলপাড়া, এসও, বার্মাশীল, সোনামিয়া মার্কেট সহ বিভিন্ন এলাকায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্প্রে ছিটানোসহ জনসাধারনের উদ্দেশ্যে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হয়েছে। 

বুধবার (৮ অক্টোবর) দিনব্যাপী ৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন এ কর্মসূচীর আয়োজন করেন। এসময় রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নরে লক্ষে লিফলেটও বিতরণ করা হয়েছে। ্িবতরণের সময় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ধানের শীষের পক্ষে ভোট চেয়ে জনসাধারণকে তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার সালাম জানান।

এতে উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক আখতারুজ্জামান মৃধা সিনিঃ সহ-সভাপতি কামাল হোসেন, ওয়াশিম আসলাম,সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মামুন খন্দকার, ৬নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি হানিফ ব্যাপারী স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা হুমায়ুনসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রমূখ।।

ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বলেন, সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এর ফলে মৃত্যুও বাড়ছে। ডেঙ্গু রোধে অধ্যাপক মামুন মাহমুদের নির্দেশনায় আমরা বিভিন্ন এলাকায় ডেঙ্গু নিধন ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম হাতে নিয়েছি এবং বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছি।

আমাদের এলাকায় মাদক বড় একটি সমস্যা। সকলের সচেতনতায় এবং সহযোগীতা মাদক নির্মূলেও আমরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবো, ইনশা-আল্লাহ।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ব এনপ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

সিদ্ধিরগঞ্জে বলাৎকারের অভিযোগ মাদ্রাসা শিক্ষক আটক, গণপিটুনি

সিদ্ধিরগঞ্জে দশ বছরের এক মাদরাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাটি প্রকাশ পেলে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষক ও মাদরাসার প্রিন্সিপালকে গণপিটুনি দেয়।

বুধবার (৮ অক্টোবর) রাতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৯নং ওয়ার্ডের জালকুড়ি ইসলামিয়া ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার ৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই মাদরাসার শিক্ষক মো. সাইফুল ইসলাম (২৭) ভয়-ভীতি দেখিয়ে তৃতীয় তলার বাথরুমে নিয়ে দশ বছরের এক ছাত্রকে বলাৎকার করেন।

ঘটনাটি পরদিন ছাত্রটি মাদরাসার প্রিন্সিপাল মিজানুর রহমানকে জানালে তিনি কাউকে কিছু না বলতে ভয় দেখান বলে অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনাটি বুধবার রাতে স্থানীয়দের মধ্যে জানাজানি হলে ক্ষিপ্ত এলাকাবাসী রাত পৌনে ৯টার দিকে অভিযুক্ত শিক্ষক ও প্রিন্সিপালকে ধরে গণপিটুনি দেয়।

খবর পেয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

পুলিশ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে আসি। এলাকাবাসী উত্তেজিত ছিল। অপ্রিতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অভিযুক্ত শিক্ষককে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় বইছে। স্থানীয়রা অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ