রুনা লায়লাকে নিয়ে আফজাল হোসেনের আবেগঘন পোস্ট
Published: 22nd, November 2025 GMT
কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় মৌসুমে জনপ্রিয় সুফিগান ‘মাস্ত কালান্দার’গেয়েছেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। ১৭ নভেম্বর রুনা লায়লার জন্মদিন সামনে রেখে গানটি প্রকাশ পেয়েছে। এটি দিয়ে তৃতীয় মৌসুম শেষ হয়েছে। গানপ্রেমীদের পাশাপাশি বিনোদন অঙ্গনের মানুষদেরও মন কেড়েছে এই গান। অভিনয়শিল্পী, চিত্রকর ও নির্মাতা আফজাল হোসেন নতুন সংগীতায়োজনে ‘মাস্ত কালান্দার’ শুনে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন। নিজের ফেসবুকে এ নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, কোক স্টুডিও বাংলাতে “মাস্ত কালান্দার”শুনে সকালটা সুন্দর হয়ে গেল।
‘মাস্ত কালান্দার’ গানটি নিয়ে রুনা লায়লা বলেন, ‘এটি সব সময় আমার হৃদয়ের খুব কাছের একটি গান। নতুনভাবে, তরুণ শিল্পীদের সঙ্গে আবার গানটি গাইতে পেরে আমি আনন্দিত। প্রজন্ম-পরম্পরায় গানটির নতুনভাবে ফিরে আসা আমাকে আনন্দ দিয়েছে।’
আরও পড়ুনগিনেস বুকে রুনা লায়লা ও তাঁর জীবনের নানান বাঁক১৭ নভেম্বর ২০২৫সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বারবার ভূকম্পন বড় ভূমিকম্পের আভাস
দেশে গত সাড়ে ৩১ ঘণ্টায় চারবার ভূমিকম্প হয়েছে। এর মধ্যে আজ শনিবার সকালে একবার ও সন্ধ্যায় পরপর দুবার ভূকম্পন অনুভূত হয়। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে রাজধানীসহ আশপাশের এলাকা।
বারবার ভূমিকম্প হওয়ার কারণ জানিয়েছেন ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার। আজ শনিবার রাতে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, যদি ৭ বা তার বেশি মাত্রার ভূমিকম্প হতো তাহলে আফটার শকগুলো (পরাঘাত) নিয়ে উদ্বেগের কিছু ছিল না। তবে তিনি হিসেব করে দেখেছেন, যে পরিমাণ ভূমিকম্পের শক্তি সাবডাকশন জোনে (দুটি টেকটনিক প্লেটের সংযোগস্থল) পুঞ্জীভূত হয়ে আছে, তার ১ শতাংশেরও কম নির্গত হয়েছে। ফলে বারবার হওয়া এই ভূকম্পগুলো বড় একটি ভূমিকম্পের পথ খুলে দিয়েছে।
আজকের ভূমিকম্পের বিষয়ে অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, গতকালের ভূমিকম্পের পর ‘আফটার শক’ হবে এমনটা আগেই ধারণা করা হয়েছিল। তবে আফটার শকগুলো গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ভূ-অভ্যন্তরের যে ফাটল বা ফল্ট লাইনটি এত দিন ধরে প্রচণ্ড চাপে একে অপরের সাথে আটকে ছিল, তা নড়তে শুরু করেছে এবং শক্তি নির্গমনের একটি প্রক্রিয়া চালু করেছে। এমন আফটার শক হতে হতে বড় ভূমিকম্প হবে। সেটা খুবই নিকটে হতে পারে।
আরও পড়ুনআমরা বড় ধরনের ঝুঁকির মুখে আছি৯ ঘণ্টা আগেসিলেট থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল সাবডাকশন জোনের মধ্যে ৮ দশমিক ২ থেকে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প শক্তি জমা হয়ে আছে উল্লেখ করে এই বিশেষজ্ঞ বলেন, এটি যেকোনো জায়গায় হতে পারে। এটা শুরু হয়েছে ঘোড়াশাল থেকে, হয়তো সেখান থেকেই এটি উত্তরে এবং দক্ষিণে বিস্তার লাভ করবে। অনেক বড় শক্তির একটি ভূমিকম্প তখন আঘাত হানবে।