কেমোথেরাপির সময়ও রোজ অফিস করেছেন রুনামা
Published: 15th, October 2025 GMT
২০২৩ সালের এপ্রিলে স্তনে অস্বাভাবিক কিছু একটা অনুভব করলেন রুনামা আমীন খান। চাকরি, সংসার আর দাম্পত্য–সংকটের কারণে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়ার মতো মনের অবস্থা তখন তাঁর ছিল না। রাজধানীর একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ‘ও লেভেল কো–অর্ডিনেটর’ রুনামা। দুই কন্যাসন্তানের মা। মে মাসের শেষ নাগাদ তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়, বাবার বাড়ি চলে যান তিনি। তখনকার মতো বিষয়টি চাপা পড়ে যায়।
জুন মাসে আবারও স্তনে অস্বাভাবিকতা অনুভব করলেন রুনামা। বিষয়টি এবার বোন নওরীন আমীন খান এবং ভাই এফ এম মনিরুজ্জামান খানকে জানালেন। তাঁরা দুজনই চিকিৎসক। দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হলো। শুরু হলো ওষুধ গ্রহণ। করছি করব করে আলট্রাসনোগ্রামটা আর করানো হয়নি। তবে মাঝেমধে৵ ব্যথা হতো।
শেষে মায়ের পরামর্শে আবার গেলেন চিকিৎসকের কাছে। সেবার আলট্রাসনোগ্রাম ও এফএনএসি পরীক্ষা করা হলো। রিপোর্ট দেখে রুনামার ভাই বললেন, বায়োপসি করাতে হবে। সেই পরীক্ষায় জানা গেল, রুনামার স্তনে ক্যানসার বাসা বেঁধেছে।
তবে মন ভাঙেনিক্যানসারের মাস দুয়েক আগে ১৮ বছরের সংসার ভেঙে যায় রুনামার, তবে তিনি ভেঙে পড়েননি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কেমোথেরাপির সময়ও রোজ অফিস করেছেন রুনামা
২০২৩ সালের এপ্রিলে স্তনে অস্বাভাবিক কিছু একটা অনুভব করলেন রুনামা আমীন খান। চাকরি, সংসার আর দাম্পত্য–সংকটের কারণে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়ার মতো মনের অবস্থা তখন তাঁর ছিল না। রাজধানীর একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ‘ও লেভেল কো–অর্ডিনেটর’ রুনামা। দুই কন্যাসন্তানের মা। মে মাসের শেষ নাগাদ তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়, বাবার বাড়ি চলে যান তিনি। তখনকার মতো বিষয়টি চাপা পড়ে যায়।
জুন মাসে আবারও স্তনে অস্বাভাবিকতা অনুভব করলেন রুনামা। বিষয়টি এবার বোন নওরীন আমীন খান এবং ভাই এফ এম মনিরুজ্জামান খানকে জানালেন। তাঁরা দুজনই চিকিৎসক। দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হলো। শুরু হলো ওষুধ গ্রহণ। করছি করব করে আলট্রাসনোগ্রামটা আর করানো হয়নি। তবে মাঝেমধে৵ ব্যথা হতো।
শেষে মায়ের পরামর্শে আবার গেলেন চিকিৎসকের কাছে। সেবার আলট্রাসনোগ্রাম ও এফএনএসি পরীক্ষা করা হলো। রিপোর্ট দেখে রুনামার ভাই বললেন, বায়োপসি করাতে হবে। সেই পরীক্ষায় জানা গেল, রুনামার স্তনে ক্যানসার বাসা বেঁধেছে।
তবে মন ভাঙেনিক্যানসারের মাস দুয়েক আগে ১৮ বছরের সংসার ভেঙে যায় রুনামার, তবে তিনি ভেঙে পড়েননি