বুড়িগঙ্গা দূষণমুক্ত করতে চীনের সহযোগিতা চেয়ে জাপানি কৌশলে কাজ করার কথা বললেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

তিনি বলেছেন, ‘বুড়িগঙ্গা পরিষ্কার করতে হলে নিনজা টেকনিক লাগবে, এ ছাড়া হবে না।’

জ্বালানি খাতে চীনের বিনিয়োগ নিয়ে আজ শনিবার ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক কর্মশালায় এ কথা বলেন রিজওয়ানা হাসান। ‘সাসটেইনেবল গভর্ন্যান্স অব চায়নাস এনার্জি ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ কর্মশালা যৌথভাবে আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) ও যুক্তরাজ‍্যের ইউনিভার্সিটি অব বাথ।

পরিবেশ উপদেষ্টা যে ‘নিনজা টেকনিকে’র কথা বলেন, তা মধ্যযুগে জাপানে গুপ্তচর ও ভাড়াটে সৈন্যদের গোপন অভিযান বোঝাত। এখন কোনো কাজ সুদক্ষভাবে করতে এই শব্দবন্ধটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ‘নিনজা টেকনিকের’ কথা বললেও বুড়িগঙ্গার ক্ষেত্রে কৌশলটি কী হবে, তার ব্যাখ্যা বক্তব্যে দেননি উপদেষ্টা।

পরিবেশবাদী আইনজীবী হিসেবে বুড়িগঙ্গা দূষণ নিয়ে একসময় নিজেও সোচ্চার ছিলেন রিজওয়ানা হাসান। ২০২০ সালের ২৮ নভেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক কলামে তিনি লিখেছিলেন, প্রশাসনিক ব্যর্থতার কারণে বুড়িগঙ্গার এমন অবস্থা হয়েছে।

উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার পরও যে ঠেকাতে পারেননি, তা উঠে আসে আজকের কর্মশালায় তাঁর বক্তব্যে। তিনি বলেন, বছরের পর বছর ধরে এটি দূষণ করা হয়েছে, এখনো চলছে।

প্রতি নির্বাচনে প্রার্থীরা তাঁদের ইশতেহারে বলেন কত রাস্তা বা সেতু করবেন; কিন্তু কেউ বলেন না, কত পার্ক গড়বেন বা কীভাবে কৃষিজমি বাঁচাবেন। সবাই মনে করে, বড় অবকাঠামোই উন্নয়ন। —সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ রক্ষায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন থেকে সরে আসার পক্ষে মত দিয়ে রিজওয়ানা বলেন, ‘প্রতি নির্বাচনে প্রার্থীরা তাঁদের ইশতেহারে বলেন, কত রাস্তা বা সেতু করবেন। কিন্তু কেউ বলেন না, কত পার্ক গড়বেন বা কীভাবে কৃষিজমি বাঁচাবেন। সবাই মনে করে, বড় অবকাঠামোই উন্নয়ন। কিন্তু পরিষ্কার বাতাস, নদী, কৃষিজমিও উন্নয়নের অংশ।’

উন্নয়ন মানেই বড় রাস্তা, উঁচু সেতু আর বিশাল অবকাঠামো—এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসার সময় এসেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তাঁর মতে, কৃষিজমি, নির্মল বাতাস, সবুজ নদী ও মানুষের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো উন্নয়নই টেকসই হতে পারে না।

নিজেকে পদ্মা সেতুর একজন সুবিধাভোগী হিসেবে দেখিয়েই রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘পদ্মা সেতু হয়েছে, কিন্তু এর ফলে জাজিরা এলাকায় ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের আগে কেউ ভাবেনি, নদী তার নিজস্ব নিয়মে চলে। এখন সেখানে নদীভাঙন রোধে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করতে হবে। না হলে গ্রামের পর গ্রাম ভেসে যেতে পারে।’

বিনিয়োগের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে জোর দিয়ে তিনি বলেন, কোনো স্বৈর সরকারের আয়ু বাড়াতে মেকআপ প্রকল্পে বিনিয়োগ করা উচিত নয়। জনগণের অর্থে বিনিয়োগ মানেই জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা।

চীনের কাছ থেকে শুধু আর্থিক সহায়তা নয়, পরিবেশ পুনরুদ্ধারে প্রযুক্তিগত সহায়তাও প্রত্যাশা করেন পরিবেশ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, চীন একসময় দূষণের জন‍্য আলোচিত ছিল। তারা আগে উন্নয়নে নজর দিয়েছে। পরে অবশ‍্য তারা সরে এসে পরিবেশে বিপুল বিনিয়োগ করেছে। এখন তারা পরিচ্ছন্ন বায়ু ও সবুজ শক্তির উদাহরণ। বেইজিংয়ের বায়ু নিয়ন্ত্রণ মডেল এখন অন্য শহরগুলোর জন্যও অনুকরণীয়। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তাই আগে পরিবেশ, পরে উন্নয়ন ধারণার চিন্তা করতে হবে।

বাংলাদেশ সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য উৎস থেকে উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়েছে। এতে চীনের অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন পরিবেশ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, সৌর ও বায়ুশক্তিতে যে অগ্রগতি করেছে চীন, তা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ নিয়ে কর্মশালায় বলা হয়, বাংলাদেশে ২০১৮ সালে চীন সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করে। সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয় বিদ্যুৎ খাতে। বাংলাদেশে মোট বিদেশি বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষে। কিন্তু বিদ‍্যুৎ খাতে বিদেশি বিনিয়োগে চীন সবার ওপরে।

কর্মশালায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদা ১৬ হাজার মেগাওয়াট, উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার মেগাওয়াট। গত সরকারের সময় ৪০ শতাংশ অতিরিক্ত সক্ষমতা তৈরির সিদ্ধান্ত ছিল না। এখন সময় নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো উপাচার্য সায়েমা হক বিদিশা বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে গবেষণার ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে চায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

কর্মশালায় সূচনা বক্তব্য দেন বিআইআইএসএসের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস, স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ‍্যাপক মুহাম্মদ বদরুল হাসান। বিশ্বে জ্বালানি রূপান্তর খাতে চীনের বিনিয়োগ নিয়ে একটি নিবন্ধ তুলে ধরেন ইউনিভার্সিটি অব বাথ–এর সহযোগী অধ্যাপক জিয়ান সান।

এই কর্মশালায় সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মোট চারটি অধিবেশনে জ্বালানি ও বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা অংশ নিচ্ছেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ব শ উপদ ষ ট ব ন য় গ কর র জওয় ন অবক ঠ ম সহয গ

এছাড়াও পড়ুন:

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে ৬২ পদে নিয়োগ, করুন আবেদন

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে হস্তান্তরিত পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন ক্যাটাগরির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৬২টি পদে জনবল নিয়োগে আবেদন চলছে। আবেদনের শেষ সময় আগামীকাল বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫।

পদের নাম ও বিবরণ

১. উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (এসএসিএমও)

পদসংখ্যা: ১৩

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: এসএসসি পাস ও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) থেকে চিকিৎসা সহকারীদের জন্য নির্ধারিত কমপক্ষে তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স পাস।

বেতন স্কেল: ১২,৫০০–৩০,২৩০ টাকা (গ্রেড–১১)

২. পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) (শুধু নারী প্রার্থী)

পদসংখ্যা: ১০

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীরা নির্ধারিত প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ১৮ মাসের মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ নার্সিং কাউন্সিল থেকে সনদ প্রাপ্তি সাপেক্ষে শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন।

বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড–১৪)

আরও পড়ুন‘জজের মা’ ডাক শোনার আনন্দ মিলিয়ে গেল কান্নায়০২ ডিসেম্বর ২০২৫

৩. সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর

পদসংখ্যা: ২

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি, কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা, সাঁটলিপি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরের গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ।

বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড–১৪)

৪. গুদামরক্ষক

পদসংখ্যা: ১

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড–১৪)

৫. পরিসংখ্যান সহকারী

পদসংখ্যা: ১

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: পরিসংখ্যান বিষয়সহ স্নাতক ডিগ্রি অথবা স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিসহ পরিসংখ্যান কাজে বাস্তব অভিজ্ঞতা।

বেতন স্কেল: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড–১৪)

৬. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

পদসংখ্যা: ২

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: কোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা ও কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ের গতি প্রতি মিনিটে বাংলা সর্বনিম্ন ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে সর্বনিম্ন ২০ শব্দ হতে হবে।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড–১৬)

৭. অফিস সহায়ক

পদসংখ্যা: ১

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন স্কেল: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (গ্রেড–২০)

৮. পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক (এফপিআই) (শুধু পুরুষ প্রার্থী)

পদসংখ্যা: ১০

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: একটি দ্বিতীয় বিভাগসহ কোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। শুধু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দারা আবেদন করতে পারবেন।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড–১৬)

৯. পরিবারকল্যাণ সহকারী (এফডব্লিউএ) (শুধু নারী প্রার্থী)

পদসংখ্যা: ২২

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। শুধু সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দারা আবেদন করতে পারবেন।

বেতন স্কেল: ৯,০০০–২১,৮০০ টাকা (গ্রেড–১৭)

আরও পড়ুন৫০তম বিসিএসে প্রিলির নম্বরে এল পরিবর্তন, কমেছে ৩ বিষয়ে, বৃদ্ধি ৩টির০১ ডিসেম্বর ২০২৫বয়সসীমা

১৮ থেকে ৩২ বছর

আবেদনের নিয়ম

আবেদনকারীকে চেয়ারম্যান, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ–কে সম্বোধন করে ‘নমুনা ছক’ মোতাবেক পূর্ণ নাম, স্বাক্ষরসহ পূরণ করে আবেদনপত্রে বর্ণিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে অফিস চলাকালে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, রাঙামাটি জেলা কার্যালয়ে সরাসরি বা ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে।

আবেদন ফি

১ থেকে ৬ ও ৮ নম্বর পদের জন্য আবেদন ফি: ৪০০ টাকা;

৭ ও ৯ নম্বর পদের জন্য আবেদন ফি: ৩০০ টাকা।

*চেয়ারম্যান, নিয়োগসংক্রান্ত, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ শিরোনামের সোনালী ব্যাংক, নিউ কোর্ট বিল্ডিং শাখার চলতি হিসাব নম্বর–৫৪১৯২৪০০০০৪৭২ তে জমা দিয়ে জমা স্লিপের মূল কপি সংযুক্ত করতে হবে।

আরও পড়ুনঅস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা: ভিসা–জটিলতা এড়াতে শিক্ষার্থীদের যে নতুন নির্দেশনা৬ ঘণ্টা আগেআবেদনের শেষ তারিখ

৪ ডিসেম্বর ২০২৫

শর্তাবলি

১। এর আগে জারিকৃত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১২ নম্বর শর্ত মোতাবেক ক্রমিক নম্বর ৫ ও ৬ যথাক্রমে নিরাপত্তা প্রহরী ও আয়া পদে বর্তমান জনবল নিয়োগে ছাড়পত্রে অনুমোদন না থাকায় আগের জারিকৃত পদের ক্রমিক নম্বর ৫ ও ৬–এ উল্লিখিত নিরাপত্তা প্রহরী ও আয়া পদে নিয়োগপ্রক্রিয়া বাতিল করা হলো। পরবর্তী সময় আউটসোর্সিং নীতিমালার আওতাধীনে উক্ত পদগুলো পূরণ করা হবে।

২। এসব পদের জন্য এর আগে জারিকৃত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নম্বর–রাপাজেপ/হস্তাঃ নিয়োগ/২০২৪/২১৫, তারিখ: ১৫/০৪/২০২৪ খ্রি. এর আওতায় যাঁরা বিভিন্ন পদে আবেদন দাখিল করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে যাঁদের আবেদন অযোগ্য বিবেচিত হয়নি, তাঁদের এ বিজ্ঞপ্তির আওতায় নতুন করে আবেদন দাখিল করার প্রয়োজন নেই।

৩। আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক (সত্যায়নকারী কর্মকর্তার নামযুক্ত সীলমোহর থাকতে হবে) সত্যায়িত করে সংযুক্ত করতে হবে।

বিস্তারিত রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের ওয়েবসাইটে (www.rhdc.gov.bd) দেখা যাবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ