বিনিয়োগকারীদের বৃহৎ সংগঠন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে। ৭১ সদস্যের এ কমিটির নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মো. নজরুল ইসলাম। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মো. সাজ্জাদুল হক।

মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী  ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব মো.

আলমগীর হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

পুঁজিবাজার বিষয়ক প্রশিক্ষণ: বিএএসএম-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা

৯ ব্রোকার হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দিল ডিএসই

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ১ ডিসেম্বর (সোমবার) দুপুর ৩টায় বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ কনফারেন্স হল রুমে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটি অনুমোদিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি এ.কে.এম. মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী এবং সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক (হারুন)। নবগঠিত কমিটি ঘোষণা ও অনুমোদিত করেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব মো. আলমগীর হোসেন।

পুনর্গঠিত বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী  ঐক্য পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে মো. নুরুল হক (হারুন), সহ-সভাপতি এ. কে. এম. শাহাদাত উল্লাহ ফিরোজ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য সচিব মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইশতিয়াক, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মহসীন, অর্থ সম্পাদক মো. সাজ্জাদুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খানসহ আরো অনেকে নির্বাচিত হয়েছেন। তবে ৭১ সদস্যে এ কমিটির এখনো কিছু পদ ফাঁকা রয়েছে। খুব শিগগিরই তা পূরণ করা হবে।

এদিকে, সংগঠনটির সবেক সভাপতি এ.কে.এম. মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাকসহ কয়েকজন সদস্যকে নিয়ে একটি উপদেষ্টামণ্ডলী কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ঢাকা/এনটি/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স গঠন সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

ব্যাংকের ৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ, কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

নোয়াখালীতে আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে ৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম আলমগীর হোসেন। তিনি ব্যাংকটির শাখা ব্যবস্থাপক ছিলেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে চট্টগ্রামের একটি বাসা থেকে তাঁকে র‍্যাব গ্রেপ্তার করে।

র‍্যাব জানায়, আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যক্তির নামে ভুয়া এনআইডি কার্ড ও মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করে ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে ঋণ হিসেবে ৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। ব্যাংকটির অভ্যন্তরীণ তদন্তে তার সত্যতা মেলে। অভিযোগের তদন্তে গত ২০ অক্টোবর ব্যাংকটির রেকর্ডপত্র সংগ্রহ ও যাচাই করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর এ ঘটনায় নোয়াখালী স্পেশাল সিনিয়র জজ আদালতে দুটি মামলাও করে দুদক। এ ঘটনায় আলমগীর হোসেনকে বরখাস্ত করা হয়।

দুদক নোয়াখালী জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ফারুক আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে ৯ কোটি টাকার বেশি আত্মসাতের অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে। তাঁকে র‍্যাবের সহায়তায় গ্রেপ্তারের পর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নোয়াখালীর উপপরিচালক ও জেলা কমান্ড্যান্ট মো. সুজন মিয়া বলেন, ‘আমাদের বিভিন্ন সদস্যদের নামে ঋণ দেখিয়ে আলমগীর হোসেন অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। বিষয়টি দুদক ও ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • খালেদা জিয়া বিদেশে নেওয়ার মতো অবস্থায় কি না, দেখার পর তারেকের ফেরার সিদ্ধান্ত
  • কুকুরছানা হত্যার ঘটনায় ক্ষুব্ধ তারকারা
  • চূড়ান্ত লাইসেন্স পেল ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
  • নোয়াখালীতে ৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংকের ব্যবস্থাপক গ্রেপ্তার
  • ব্যাংকের ৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ, কর্মকর্তা গ্রেপ্তার