আড়াল ভেঙে বিয়ের খবর দিলেন পরিচালক মিজানুর রহমান আরিয়ান
Published: 3rd, December 2025 GMT
‘বড় ছেলে’খ্যাত নাট্যনির্মাতা মিজানুর রহমান আরিয়ান। গত কয়েক বছর ধরে খানিকটা আড়ালে রয়েছেন জনপ্রিয় এই পরিচালক। আড়াল ভেঙে বিয়ের খবর জানিয়ে চমকে দিলেন তার ভক্ত-অনুরাগীদের।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) মিজানুর রহমান আরিয়ান তার ফেসবুক পেজে তার বিয়ের কিছু ছবি পোস্ট করেন। তাতে দেখা যায়, লাল টুকটুকে শাড়িতে বউ সেজেছেন তার স্ত্রী। অন্যদিকে, পাজামা-পাঞ্জাবির সঙ্গে কটি পরেছেন আরিয়ান।
আরো পড়ুন:
মসজিদে বিয়ে, স্বামীর বয়স নিয়ে আলোচনা, মুখ খুললেন ফারিয়া
‘নয়ছয়’-এর নির্মাতা রাফায়েলকে বিয়ে করলেন অভিনেত্রী মম
এসব ছবির ক্যাপশনে মিজানুর রহমান আরিয়ান লেখেন, “যে মানুষটা চায় আপনার জীবনে ভালো কিছু আসুক, সেই আপনার জীবনে আসা সবচেয়ে ভালো কিছু।” এ ক্যাপশনে বিয়ে নিয়ে বিস্তারিত কিছু না জানানোর কারণে অনেক নেটিজেন দ্বন্দ্বেও পড়েছেন। পরে অবশ্য গণমাধ্যমে বিয়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরিয়ানের স্ত্রীর নাম তাহসিন তামান্না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বিয়ে করেন আরিয়ান-তামান্না। এ বিষয়ে মিজানুর রহমান আরিয়ান বলেন, “তাহসিনের সঙ্গে আমার ৭ বছরের পরিচয়। আগামী ঈদুল ফিতরের পর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং সহকর্মীদের নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করব।”
‘বড় ছেলে’ টেলিফিল্মের মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে খ্যাতি কুড়ান মিজানুর রহমান আরিয়ান। তাছাড়াও ‘যুগল’, ‘উনিশ ২০’, ‘পুনর্মিলনে’ এর মতো অনেক জনপ্রিয় নাটকও নির্মাণ করেছেন তিনি। তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’। এটি একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক চলচ চ ত র ম জ ন র রহম ন আর য় ন
এছাড়াও পড়ুন:
বাঙালি সেনানায়কদের প্রথম সম্মিলিত বৈঠক
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পাতায় তেলিয়াপাড়ার নাম খুব বেশি উচ্চারিত হয় না। হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার এই চা-বাগান যেমন সবুজ ছায়ায় লুকিয়ে আছে, অনেকটা তেমনি যেন ইতিহাসেও তেলিয়াপাড়া অন্তরালে। তার অস্তিত্ব নীরব।
হবিগঞ্জ জেলা শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরের নির্জন এই চা-বাগানেই হয়েছিল ঐতিহাসিক এক গোপন বৈঠক। দিনটি ছিল ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস, সেক্টর-তিন বইয়ের সূত্রে জানা যায়, তেলিয়াপাড়া চা-বাগান ব্যবস্থাপকের বাংলোতে সেদিন বৈঠকে বসেছিলেন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ২৭ জন সেনা কর্মকর্তা। মুক্তিযুদ্ধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরিকল্পনা নেন তাঁরা। গড়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের প্রথম সেনা সদর দপ্তর।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত তেলিয়াপাড়া বিওপির পুরানো ভবন, যা ১৯৬৭ সালে নির্মিত হয়। নতুন ভবন নির্মিত হওয়ায় এটি পরিত্যক্ত