ঢাকায় আন্তর্জাতিক সম্মেলন থেকে বছরব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ। ‘কাদিয়ানি’দের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

আজ শনিবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসম্মেলনের মঞ্চ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্‌ফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী বলেন, ‘কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করা না হলে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন থেকে কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আলেম-ওলামা ও তৌহিদী জনতার গণস্বাক্ষর গ্রহণ; মে ও জুন মাসে দেশের প্রতিটি জেলার ডিসিকে স্মারকলিপি প্রদান; জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে প্রতিটি বিভাগে পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় খতমে নবুওয়ত সম্মেলন আয়োজন।

এরপরও দাবি আদায় না হলে পরবর্তী কর্মপন্থা নির্ধারণে দেশের প্রতিনিধিত্বশীল আলেম-ওলামাদের নিয়ে ডিসেম্বরে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন করবে খতমে নবুওয়ত।

বিএনপির পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন ইসলামি দলের নেতারা খতমে নবুওয়তের এই সম্মেলনে বক্তব্য দেন। সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত পরিষদের আহ্বায়ক ও খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশের আমির মাওলানা আবদুল হামিদের (পীর সাহেব, মধুপুর) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমানও বক্তব্য দেন।

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার দুপুরে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

খতমে নবুওয়তের মহাসম্মেলন থেকে ১ দফা দাবিতে বছরজুড়ে কর্মসূচি ঘোষণা

ঢাকায় আন্তর্জাতিক সম্মেলন থেকে বছরব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশ। ‘কাদিয়ানি’দের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

আজ শনিবার দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসম্মেলনের মঞ্চ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্‌ফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী বলেন, ‘কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করা না হলে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন থেকে কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আলেম-ওলামা ও তৌহিদী জনতার গণস্বাক্ষর গ্রহণ; মে ও জুন মাসে দেশের প্রতিটি জেলার ডিসিকে স্মারকলিপি প্রদান; জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে প্রতিটি বিভাগে পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় খতমে নবুওয়ত সম্মেলন আয়োজন।

এরপরও দাবি আদায় না হলে পরবর্তী কর্মপন্থা নির্ধারণে দেশের প্রতিনিধিত্বশীল আলেম-ওলামাদের নিয়ে ডিসেম্বরে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন করবে খতমে নবুওয়ত।

বিএনপির পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন ইসলামি দলের নেতারা খতমে নবুওয়তের এই সম্মেলনে বক্তব্য দেন। সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত পরিষদের আহ্বায়ক ও খতমে নবুওয়াত সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশের আমির মাওলানা আবদুল হামিদের (পীর সাহেব, মধুপুর) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমানও বক্তব্য দেন।

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ শনিবার দুপুরে

সম্পর্কিত নিবন্ধ