ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার বেলতলীতে সড়ক বিভাজকের প্রায় ৫২টি বকুল গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা আজমির হোসেন নামের এক ব্যক্তি গাছগুলো কেটে সেখানে সবজি ও ফলের চারা লাগিয়েছেন। ২০১৬ সালে মহাসড়কটি চার লেনে উন্নীত করার পর সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) গাছগুলো লাগিয়েছিল। এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন স্থানীয়রা। সওজ কর্তৃপক্ষ থানায় অভিযোগ দায়ের করার কথা জানিয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
গাছগাছালিঘেরা বাড়ি আর প্রাণীর সঙ্গে কল্যাণের ‘সুখের’ অবসরজীবন
ভোরের আলো ফোটার আগেই শুরু হয় পাখির কিচিরমিচির। হাঁকডাক দেয় পোষা কুকুর-বিড়ালগুলোও। এর মধ্যে জেগে ওঠেন গৃহকর্তা কল্যাণ মল্লিক (৭৬)। এসব প্রাণীর জন্য নিজ হাতে খাবার প্রস্তুত করেন তিনি। পরে যান গাছের কাছে পানি দিতে। নিজের অবসরজীবনে নিঃসঙ্গতা নয়; তিনি বেছে নিয়েছেন পাখি, কুকুর, বিড়াল আর গাছপালার সঙ্গ।
কল্যাণ মল্লিক যশোরের কেশবপুর উপজেলার পৌর শহরের সাহাপাড়ার বাসিন্দা। সেখানে স্ত্রী ডলি মল্লিককে নিয়ে বসবাস করেন তিনি। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে। কর্মসূত্রে ছেলে ঢাকায় থাকেন, বিয়ের পর মেয়েও রাজধানীতে থাকছেন। আপাতত কল্যাণ ও ডলির সংসারে নিত্যসঙ্গী এই প্রাণী ও গাছগুলো। এসব নিয়ে তাঁদের দিন কেটে যায়।
বাড়ির আঙিনায় আসা পাখিদের খাবার দেন কল্যাণ মল্লিক