জাতীয় দলের জার্সিতে ফিরে গোলের দেখা পেয়েছেন লিওনেল মেসি। নিজে গোল করার পাশাপাশি সতীর্থকে দিয়েও গোল করিয়েছেন মেসি। তাতে বছরের শেষ আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ২-০ গোলে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা।
ফুটবলের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা হারিয়েছে অ্যাঙ্গোলাকে। শুক্রবার অ্যাঙ্গোলা ম্যাচটি আয়োজন করেছিল তাদের স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে। ফিফা র্যাংকিংয়ে দুই দলের আকাশ-পাতাল পার্থক্য। মেসির আর্জেন্টিনা দুই নম্বরে। অ্যাঙ্গোলা ৮৯ নম্বরে।
কিন্তু মাঠের ফুটবলে এই বিশাল পার্থক্য চোখে পড়ল না। স্বাগতিকরা গোল পায়নি ঠিকই। কিন্তু আর্জেন্টিনাকে সহজে জিততে দেয়নি। এই দুই দল ২০০৬ সালেও মুখোমুখি হয়েছিল। আশ্চর্যজনকভাবে আর্জেন্টিনা ২-০ গোলেই জিতেছিল অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে।
গতকাল ম্যাচের ৪৪ মিনিটে প্রথম গোলটি করেন মার্তিনেজ। মেসির বাড়ানো বল ডি বক্সে পেয়ে প্রথম ছোঁয়ায় দারুণ শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন ইন্টার মিলান ফরোয়ার্ড। এই গোলে লিড নিয়ে বিরতিতে যায় কাতার বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা।
ম্যাচের শেষ দিকে ৮২ মিনিটে মেসি পেয়ে যায় নিজের গোল। এবার মেসির গোলের জোগানদাতা ছিলেন মার্তিনেজ। ডি বক্সে দাঁড়িয়ে মার্তিনেজের বাড়ানো বল কোনাকুনি শটে লক্ষ্যভেদ করেন রেকর্ড আটটি ব্যালন ডি অর পাওয়া মেসি। জাতীয় দলের হয়ে ১৯৬ ম্যাচে মেসির এটি ১১৫তম গোল।
ঢাকা/ইয়াসিন
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আর জ ন ট ন
এছাড়াও পড়ুন:
গাছগাছালিঘেরা বাড়ি আর প্রাণীর সঙ্গে কল্যাণের ‘সুখের’ অবসরজীবন
ভোরের আলো ফোটার আগেই শুরু হয় পাখির কিচিরমিচির। হাঁকডাক দেয় পোষা কুকুর-বিড়ালগুলোও। এর মধ্যে জেগে ওঠেন গৃহকর্তা কল্যাণ মল্লিক (৭৬)। এসব প্রাণীর জন্য নিজ হাতে খাবার প্রস্তুত করেন তিনি। পরে যান গাছের কাছে পানি দিতে। নিজের অবসরজীবনে নিঃসঙ্গতা নয়; তিনি বেছে নিয়েছেন পাখি, কুকুর, বিড়াল আর গাছপালার সঙ্গ।
কল্যাণ মল্লিক যশোরের কেশবপুর উপজেলার পৌর শহরের সাহাপাড়ার বাসিন্দা। সেখানে স্ত্রী ডলি মল্লিককে নিয়ে বসবাস করেন তিনি। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে। কর্মসূত্রে ছেলে ঢাকায় থাকেন, বিয়ের পর মেয়েও রাজধানীতে থাকছেন। আপাতত কল্যাণ ও ডলির সংসারে নিত্যসঙ্গী এই প্রাণী ও গাছগুলো। এসব নিয়ে তাঁদের দিন কেটে যায়।
বাড়ির আঙিনায় আসা পাখিদের খাবার দেন কল্যাণ মল্লিক