2025-09-17@23:04:01 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15

«বদর দ দ ন উমর»:

    দেশের রাজনীতির অন্যতম পুরোধা, লেখক, গবেষক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছে সর্বস্তরের মানুষ। বিজ্ঞাপন সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হয়। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হয় শ্রদ্ধা নিবেদনপর্ব। আরো পড়ুন: মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: শরীয়তপুরের ২ শিক্ষার্থীর কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: হুমায়রার কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন সর্বস্তরের মানুষ। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ নেওয়া হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে। বাদ জোহর জানাজার পর জুরাইন কবরস্থানে তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বদরুদ্দীন উমর। তাঁর...
    বামপন্থি আন্দোলনের প্রথিতযশা নেতা, লেখক এবং জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি কমরেড বদরুদ্দীন উমর রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রয়াত হয়েছেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট।  রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সালমান সিদ্দিকী ও সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ এক যৌথ বিবৃতিতে এই বার্তা দেন। আরো পড়ুন: বদরুদ্দীন উমর আমৃত্যু জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করে গেছেন  খুলনায় মহররমের নামে শেখ মুজিবের মৃত্যুবার্ষিকী পালনের চেষ্টা বিবৃতিতে তারা বলেন, কমরেড বদরুদ্দীন উমর আমৃত্যু শ্রমজীবী মানুষের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু থেকে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান পর্যন্ত প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পর্কে তার বক্তব্য, লেখা এবং গবেষণাকর্ম ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা তৈরিতে সহায়তা করেছে। পরবর্তী আন্দোলনের প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি ভারত-মার্কিনসহ সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে...
    লেখক, গবেষক, মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক ও জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দলটির যুগ্ম সদস্য সচিব সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা শোকবার্তায় বলা হয়, ১৯৩১ সালে জন্মগ্রহণ করা বদরুদ্দীন উমরের পিতা মরহুম আবুল হাশিম ছিলেন এই জনপদের মানুষের ঐতিহাসিক মুক্তি-সংগ্রামের একজন প্রবাদপুরুষ। খুনি হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের বয়ান উৎপাদক ও সমর্থক মূলধারার বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের বিপরীতে বদরুদ্দীন উমর ছিলেন গণমানুষের পক্ষের চিন্তক ও রাজনৈতিক শক্তি। আরো পড়ুন: আ.লীগ-জাপা চোরে চোরে মাসতুতো ভাই: সারজিস শেখ হাসিনা যেই সাহস করেনি, ছাত্রদল তা করছে: সারজিস বার্তায় বদরুদ্দীন উমর সম্পর্কে বলা হয়, ২০২৪ সালের জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের আগেই তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকে তাড়ানোর কথা বলেছিলেন। জুলাই অভ্যুত্থান...
    বদরুদ্দীন উমর ছিলেন এ দেশের স্বাধীন বিবেকের এক প্রতীক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, “মরহুম বদরুদ্দিন ওমর বারবার রাজরোষে পড়া সত্ত্বেও তিনি তার আদর্শ বাস্তবায়নে ছিলেন আপসহীনভাবে স্থির। কোনো ভীতি বা হুমকি তাকে নিবৃত্ত করতে পারেনি তার কর্তব্যকর্ম থেকে।” আরো পড়ুন: তারেক রহমান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন: জাহিদ স্বামী-সন্তান হারিয়ে থাকতেন ঝুপড়ি ঘরে, তাকে তারেক রহমানের ঘর উপহার তিনি আরো বলেন, “স্বৈরতন্ত্রকে উপেক্ষা করে তিনি তার স্বাধীন মতামত প্রকাশে কখনোই কুণ্ঠিত হননি। তিনি ছিলেন এদেশে স্বাধীন বিবেকের এক প্রতীক।” বদরুদ্দীন উমরের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “বামপন্থি প্রগতিশীল রাজনীতির পথিকৃৎ, লেখক,...
    বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “বদরুদ্দীন উমর আমৃত্যু জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করে গেছেন।” রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) এক শোক বার্তায় বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন। আরো পড়ুন: খুলনায় মহররমের নামে শেখ মুজিবের মৃত্যুবার্ষিকী পালনের চেষ্টা বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের স্মরণে দুবাইয়ে শোক ও দোয়া মাহফিল তিনি বলেন, “আমৃত্যু তিনি (বদরুদ্দীন উমর) জনগণের স্বার্থে রাজনীতি করেছেন ও কলম ধরেছেন।রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন এক জলন্ত প্রতিবাদ।বিদ্যমান রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে তার মতো নির্ভিক মুক্তচিন্তার বুদ্ধিজীবীর বেঁচে থাকা খুব জরুরি ছিল।” বদরুদ্দীন উমরের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “লেখক, গবেষক, বামধারার বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে আমি বেদনাহত। কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের শোষণ-মুক্তি সংগ্রামে তার লেখনী প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। ইতিহাসের পরিক্রমায় নানা উত্থান-পতনের...
    চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে মসজিদ ও মাদ্রাসার প্রতি অবমাননা এবং সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে শতাধিক ছাত্রকে আহত করার অভিযোগ এনে এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। রবিবার (৮ আগস্ট) দল‌টির সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলে‌ছেন, “৬ সেপ্টেম্বর (শনিবার) রাত ৮টার দিকে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে আয়োজিত জশনে জুলুসের র‌্যালি হাটহাজারী মাদরাসার সামনে দিয়ে যাওয়ার পথে আরিয়ান ইব্রাহিম নামে এক যুবক মসজিদ ও মাদ্রাসার দিকে আঙুল তুলে ‘অশোভন অঙ্গভঙ্গি’ করে এবং তা ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। এই আপত্তিকর ঘটনায় মাদ্রাসার ছাত্ররা সংক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিবাদ জানালে সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর নৃশংস হামলা চালায়। এই বর্বরোচিত হামলায় হাটহাজারী মাদ্রাসার শতাধিক ছাত্র আহত হয়। আমি এই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ...
    ইতিহাসবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং প্রবীণ রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর মারা গেছেন। রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।  তিনি বলেন, ‘আজ অসুস্থ অবস্থায় বাসা থেকে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে আনার পর সকাল ১০টা ৫ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।  বিস্তারিত আমরা পরে জানাতে পারবো।’  আরো পড়ুন: কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন শুক্রবার এলিজার নতুন দুই বইয়ের মোড়ক উন্মোচন বদরুদ্দীন উমর ১৯৩১ সালে ২০ ডিসেম্বর ভারতের বর্ধমানে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা আবুল হাশিম ছিলেন বঙ্গীয় মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক। পণ্ডিত পিতার সাহচর্য পেয়েছেন বদরুদ্দীন উমর। তার পরিবার ও বংশের সদস্যরা কমবেশি বিভিন্ন দলের রাজনীতি করতেন। বিশেষত, কমিউনিস্ট পার্টিতে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ও ছিল অনেক। এইভাবে জ্ঞানে...
    তাজউদ্দীন আহমদ যে নিয়মিত ডায়েরি লিখতেন, এ তথ্যটা আমরা প্রথম জানতে পারি বদরুদ্দীন উমরের ‘পূর্ব বাঙলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি’ গ্রন্থটি পাঠের সূত্রে। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম শুরু হওয়ার আগেই, ১৯৭০ সালে। এর আগে তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পারিবারিক পরিমণ্ডলের কারও কারও তাজউদ্দীনের এই ডায়েরি লেখার অভ্যাসটির কথা জানা থাকতে পারে। কিন্তু তাঁরাও খুব সম্ভবত এর ঐতিহাসিক মূল্য বা গুরুত্ব সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। বদরুদ্দীন উমরই প্রথম ভাষা আন্দোলন নিয়ে তাঁর বিশাল গবেষণাধর্মী কাজের প্রথম খণ্ডের ভূমিকায় তাজউদ্দীনের এই ডায়েরির ‘অপরিসীম গুরুত্বের’ উল্লেখ করে লেখেন, ‘তাঁর ডায়েরিতে প্রতিটি দিনের একটি হিসাব আছে এবং সেটা থেকে বহু সভা-সমিতি ও ঘটনার সময় এবং তারিখ নির্ধারণ আমার পক্ষে সহজ হয়েছে। ছোট ছোট অনেক ঘরোয়া সভার বিবরণ এবং অংশগ্রহণকারীদের নামধামও তাঁর ডায়েরি থেকেই আমি পেয়েছি।’বস্তুত...
    বাংলাদেশের বাম রাজনীতির ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যাঁর নাম অবধারিতভাবে চলে আসে, তিনি বদরুদ্দীন উমর। একাধারে শিক্ষক, লেখক, চিন্তক ও রাজনৈতিক কর্মী—তিনি বামপন্থী ধারার এক ব্যতিক্রমী ও গভীরতম প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তিত্ব। তাঁর জীবন ও রাজনৈতিক চিন্তার অনুপম পাঠ হলো মহিউদ্দিন আহমদের লেখা বামপন্থার সুরতহাল: বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পরিক্রমা।প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত ১৯২ পৃষ্ঠার এই বই এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকারের ওপর ভিত্তি করে রচিত হলেও এটি নিছক কথোপকথন নয়। বরং এখানে মিলেছে আত্মজৈবনিক প্রসঙ্গ, রাজনৈতিক ইতিহাস, তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ এবং বাংলাদেশের বাম রাজনীতির বহু অজানা অধ্যায়ের প্রাণবন্ত বিবরণ। বইটি যেমন ব্যক্তি বদরুদ্দীন উমরের ভাবনার ভেতর প্রবেশের দরজা খুলে দেয়, তেমনি পাঠককে নিয়ে যায় ইতিহাসের উত্থান-পতনের অভ্যন্তরেও।‘অর্গানিক ইন্টেলেকচুয়াল’ হয়ে ওঠার পথেবদরুদ্দীন উমরের চিন্তাজগৎ বোঝার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হলো ‘অর্গানিক ইন্টেলেকচুয়াল’, যার উৎপত্তি ইউরোপীয় মার্ক্সবাদী...
    জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাত জনকে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৫ তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তি ও তাদের প্রতিনিধিদের হাতে স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দেন সরকারপ্রধান।  এ বছর সাত জনের মধ্যে ছয় জনকে মরণোত্তর পুরস্কার দেওয়া হয়, তাদের পক্ষে পরিবারের সদস্যরা পুরস্কার গ্রহণ করেন।   পুরস্কারের জন্য মনোনীত একমাত্র জীবিত বিশিষ্ট ব্যক্তি বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর পুরস্কার নেবেন না বলে আগেই জানিয়েছিলেন। শতাধিক গ্রন্থের এই লেখক আজীবন কোনো পুরস্কার গ্রহণ করেননি। তার ব্যক্তিগত এই ভাবনাকে সরকার সম্মান জানায়, তবে তার পুরস্কারের একটি রেপ্লিকা জাতীয় জাদুঘরে রাখা হবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। যেসব ব্যক্তি এবার স্বাধীনতা পুরুস্কার পেয়েছেন, তারা হলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক...
    বদর যুদ্ধে পরাজিত হয়েছে মক্কার কুরাইশরা। তাদের ৭০ জন নিহত এবং ৭০ জন বন্দী হয়েছে মুসলিম যোদ্ধাদের হাতে। রাসুল (সা.) একেকজন বন্দীকে একজন বা দুজন সাহাবির দায়িত্বে দিয়ে দিলেন, তাঁরা আপাতত তাদের পাহারা দিয়ে রাখবেন এবং পরবর্তী সময়ে নিরাপদে মদিনায় নিয়ে যাবেন। আবু আজিজের পাহারার দায়িত্ব দেওয়া হলো তার মুসলমান ভাই মুসআব ইবনে উমায়ের এবং আবুল ইয়াসারকে, যেহেতু তিনিই তাকে বন্দী করেছিলেন। আবুল ইয়াসার যখন আবু আজিজের হাত বাঁধছিলেন তখন মুসআব ছিলেন সেখানে। তিনি আবুল ইয়াসারকে বললেন, ‘এর হাত শক্ত করে বাঁধো। তার মা ধনী মানুষ, তার মুক্তিপণ হিসেবে তুমি হয়তো মোটা অঙ্কের অর্থ পাবে।’ এ কথা শুনে আবু আজিজ বেদনার্ত কণ্ঠে বলল, ‘আমার ভাই হয়ে তুমি এভাবে কথা বললে?’ মুসআব আবু আজিজের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘তুমি নয়, এখন আবুল ইয়াসার আমার...
    শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে দেওয়া স্বাধীনতা পুরস্কার বাতিলের সিদ্ধান্ত রহিত করেছে সরকার। অর্থাৎ তাঁকে দেওয়া স্বাধীনতা পুরস্কার বহাল করা হয়েছে। ২০০৩ সালে তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। অন্যদিকে জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ বছর ৭ বিশিষ্টজনকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার।তবে এ বছরের চূড়ান্ত তালিকায় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানীর নাম নেই। এর আগে সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছিল এবার স্বাধীনতা পুরস্কারের তালিকায় এম এ জি ওসমানীর নাম আছে। এম এ জি ওসমানী ১৯৮৫ সালে সমাজসেবায় স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছিলেন।আজ মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে। ২০২৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত বিশিষ্টজনদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (কবি আল মাহমুদ), সংস্কৃতিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের...
    স্বাধীনতা পুরস্কার গ্রহণ করবেন না বলে জানিয়েছেন লেখক গবেষক ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর। বৃহস্পতিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানান তিনি। বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৭৩ সাল থেকে আমাকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরষ্কার দেওয়া হয়েছে। আমি সেগুলোর কোনোটি গ্রহণ করিনি। এখন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে। এজন্য তাদের ধন্যবাদ। কিন্তু তাদের দেওয়া এই পুরস্কারও আমার পক্ষে গ্রহণ করা সম্ভব নয়। প্রসঙ্গত, জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ বছর লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমরসহ আট বিশিষ্টজনকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার।   ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। 
    জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এ বছর লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমরসহ আট বিশিষ্টজনকে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে সরকার। তবে বদরুদ্দীন উমর বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, এই পুরস্কার গ্রহণ করা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়।বদরুদ্দীন উমরের বিবৃতিটি আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন তাঁর দল জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি বদরুদ্দীন উমর। বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘১৯৭৩ সাল থেকে আমাকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আমি সেগুলোর কোনোটি গ্রহণ করিনি। এখন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ। কিন্তু তাদের দেওয়া এই পুরস্কারও গ্রহণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এই প্রেস বিবৃতির মাধ্যমে আমি এটা জানিয়ে দিচ্ছি।’মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আগামী সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কারের জন্য মনোনীত...
۱