কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

শনিবার (২২ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের আওতাধীন জামালপুর বিওপির টহল দল তাকে সীমান্ত পিলার ১৫২/৬ এস সংলগ্ন এলাকা থেকে আটক করে।

আরো পড়ুন:

অভিনয় ছেড়ে ধর্মে মনোযোগী অভিনেত্রী

ডিম্বাণু সংরক্ষণ: কটাক্ষের মুখে নীরবতা ভাঙলেন রাম চরণের স্ত্রী

টহল দলের নেতৃত্বে থাকা হাবিলদার মো.

মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আটক ব্যক্তি ভারতের বিহার রাজ্যের উচ্ছাগাঁও থানার শাখে খাস ইন্দ্রাটোল গ্রামের বাসিন্দা। তার নামে ওপেনদার (৩০)। প্রায় ২০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করলে তাকে বিজিবি সদস্যরা আটক করে। 

তিনি আরো জানান, আটক ব্যক্তির কাছ থেকে ভারতীয় ও বাংলাদেশি মুদ্রা এবং বাংলাদেশের একটি ট্রেনের দুইটি টিকিট পাওয়া গেছে। 

কুষ্টিয়া ৪৭ ব্যাটালিয়ন বিজিবির সহকারী পরিচালক জাকিরুল ইসলাম জানান, আটক ভারতীয় নাগরিককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দৌলতপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঢাকা/কাঞ্চন/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক

এছাড়াও পড়ুন:

লাখাইয়ে কুকুরের কামড়ে নারী-শিশুসহ আহত ১১

হবিগঞ্জের লাখাইয়ে পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী-শিশুসহ ১১ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলার বামৈ ইউনিয়নের বামৈ পশ্চিম গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, একটি পাগলা কুকুর গ্রামে ঢুকে ১১জনকে কামড়ে আহত করে। পরে স্বজনরা তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কয়েকজনকে বাড়ি পাঠানো হয়। বাকিরা হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

আরো পড়ুন:

খুবিতে কুকুরের উৎপাত নিয়ন্ত্রণে বন্ধ্যাত্বকরণের উদ্যোগ

কালীগঞ্জে কুকুরের কামড়ে ৭ দিনে আহত অর্ধশতাধিক মানুষ

আহতরা হলেন- বামৈ গ্রামের নাজিল মিয়া (৫০), মহিনুল (৮), সাগর সরকার (২৫), শেফালি সরকার (২২), তামিম চৌধুরী (৭), হাবিবুর রহমান (৫৫), মারিয়া আক্তার (১৫), মাহিনুর (৮), মারজুল (৭), মরিয়ম (২), সিফাত (৪)।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কাজী শামসুল আরেফীন বলেন, কুকুরে কামড় দিলে প্রথমেই ক্ষতস্থান কাপড় বা কাঁচা সাবান দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। কোনোভাবেই ব্যান্ডেজ করা যাবে না। কুকুরটিকে যদি প্রাণিসম্পদ বিভাগ ধরে জলাতঙ্কবিরোধী ভ্যাকসিন দিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখতে পারে, তাহলে ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাইফুল আজমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। 

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ