ব্যক্তিস্বার্থে সাংবিধানিক ও আইনগত ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধের সুপারিশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশন। বুধবার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চার সংস্কার কমিশনের প্রধান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। এই প্রতিবেদনে দুদক মোট ৪৭টি সুপারিশ তুলে ধরেছে। 

রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ ও আইনি সংস্কার অংশে প্রথম সুপারিশে বলা হয়েছে- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে অনুচ্ছেদ ২০ (২) এইরূপভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে ‘রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টি করবে, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনো ব্যক্তি ব্যক্তিগত স্বার্থে সাংবিধানিক ও আইনগত ক্ষমতার অপব্যবহার করিতে পারবে না এবং অনুপার্জিত আয় ভোগ করতে সমর্থ হবেন না এবং যেখানে বুদ্ধিবৃত্তিমূলক ও কায়িক, সকল প্রকার শ্রম সৃষ্টিধর্মী প্রয়াসের ও মানবিক ব্যক্তিত্বের পূর্ণতর অভিব্যক্তিতে পরিণত হবে।’

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মেট্রোরেল নির্ধারিত সময় অনুযায়ী চলবে

ঢাকার জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী চলাচল করবে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রীসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে মেট্রোরেল নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী চলাচল করবে।

এর আগে ডিএমটিসিএলের স্বতন্ত্র চাকরি-বিধিমালা প্রণয়নে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের প্রতিবাদে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর ফলে মেট্রোরেলের যাত্রীসেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকার শঙ্কা দেখা দিয়েছিল।

ডিএমটিসিএলের একটি সূত্র জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরায় দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মেট্রোরেলের প্রধান কার্যালয়ে আন্দোলনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের বৈঠক হয়। বৈঠকে উভয় পক্ষ সন্তুষ্ট হওয়ায় কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন আন্দোলনকারীরা। এরপর ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী মেট্রোরেল চলাচলের কথা নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ