ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিয়া ফারহানা প্রাপ্তি ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ভারতের বোম্বে টাটা মেমোরিয়াল হসপিটালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চিকিৎসকরা বলছেন, প্রাপ্তির বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করতে হবে। সে কারণে অন্তত ৫০ লাখ টাকা প্রয়োজন। 

প্রাপ্তির বন্ধুরা জানায়, ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় প্রাপ্তির বাড়ি। ধোবাউড়া বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও ময়মনসিংহের মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ পড়াশোনা করেন। তারপর ভর্তি  হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। তবে এখন সবকিছুই থেমে গেছে তার। মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান প্রাপ্তির চিকিৎসায় ইতোমধ্যে খরচ হয়েছে ৩০ লাখ টাকা। প্রাপ্তির মা একজন স্কুল শিক্ষক এবং বাবা স্বাস্থ্য বিভাগের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। যার ফলে তাদের পক্ষে এই খরচ বহন করা সম্ভব নয়। 

প্রাপ্তির বন্ধুরা তার চিকিৎসার ফান্ড গঠনে কাজ করছেন। ইতিমধ্যে তারা ফেসবুকে ‘ফান্ড ফর প্রাপ্তি’ পেজ খুলেছেন। সেখানে প্রাপ্তির চিকিৎসা তহবিলের জন্য সবার কাছে আবেদন করেছেন।

নিচের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অর্থ সহায়তা করা যাবে-

A/C No: 3326100012525 (Sonali bank-ধোবাউড়া শাখা)- প্রাপ্তির বাবা মো: মাহবুব আলম খান

বিকাশ: 01621 028277-প্রাপ্তির বাবা মো: মাহবুব আলম খান
০১৭৪৫৬৫৫২৭৪- প্রাপ্তির বোন সিদরাতুল মুনতাহা
01521550474- প্রাপ্তির বন্ধু তাজুল

নগদ
01784230453-প্রাপ্তির বন্ধু বিকন

রকেট
017223793874-প্রাপ্তির বন্ধু সাব্বির

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প র প ত র বন ধ

এছাড়াও পড়ুন:

শিরোপা উদযাপনে বগুড়ায় থেকে গিয়েছিলেন আকবররা

মধ‌ুর সম‌স‌্যা যাকে বলে সেটাই হয়েছে আকবর আলীদের সঙ্গে। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে নিজেদের শেষ চারদিনের ম‌্যাচ তিনদিনেই তারা জিতে নিয়েছে। খুলনা বিভাগকে ৭ উইকেটে উড়িয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগে শিরোপা জয়ের কাজটা করে রেখেছে। 

শিরোপা নিশ্চিত হতে তাদের অপেক্ষা করতে হবে আরো একদিন। সচরাচর যেটা হয়, ম‌্যাচের পর ক্রিকেটাররা যার যার মতো করে বাসায় ফিরে যান। জাতীয় ক্রিকেট লিগের লম্বা টুর্নামেন্ট খেলে ক্রিকেটাররা ছিলেন ক্লান্ত। কিন্তু রংপুরের শিরোপা জয়ের সুযোগ থাকায় আকবরদের বাড়তি একদিন অপেক্ষা করতে হয় বগুড়ায়। 

আরো পড়ুন:

টি-টোয়েন্টির পর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও চ‌্যাম্পিয়ন রংপুর

জাতীয় ক্রিকেট লিগ: শেষ রাউন্ডে শিরোপার ফয়সালা

সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত হোটেলে কাটিয়েছেন তারা। শেষ বিকেলে ফিরেছেন মাঠে? গায়ে সাদা জার্সি, মাথায় ক‌্যাপ, পায়ে কেডস পরে আবার মাঠে নেমেছিলেন। কেন? শিরোপা উদযাপনে।

রাইজিংবিডিকে সেই গল্প শোনালেন আকবর, ‘‘আমরা কালকে জয়ের পর বগুড়ায় থেকে গিয়েছিলাম। আমাদের টুর্নামেন্ট জেতার সুযোগ আছে বলে আমরা অপেক্ষায় ছিলাম। পুরো দলই আজ শিরোপার জন‌্য অপেক্ষা করছিল। এটা দারুণ। এরকমটা আগে হয়নি। আগে তো খেলা শেষেই চলে যেতাম।’’ - আকবর বলছিলেন আর হাসছিলেন। 

আকবরদের শিরোপা জয়ের বাঁধা হয়ে ছিল দুই দল। ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগ। মঙ্গলবার সাত সকালেই সিলেটে ময়মনসিংহ বিভাগ হেরে যায় রাজশাহী বিভাগের কাছে। আকবরদের সামনে তখন কেবল সিলেটের বাঁধা। যদি রাজশাহীতে সিলেট বরিশালকে হারাতে পারে তাহলে তারা শিরোপা জিতবে। আকবররা হবে রানার্সআপ।

সকালের সেশনের পরপরই রংপুর বুঝে গিয়েছিল শিরোপা তাদের হতে চলছে। কেননা বরিশালের ওপেনার ইফতির সেঞ্চুরিতে তখন লিড তিনশ পেরিয়ে। শেষ দুই সেশনে সিলেট এই রান তাড়া করতে পারবে না ধরেই নেওয়া হচ্ছিল। সেভাবেই শুরু হয় আয়োজকদের প্রস্তুতি। রংপুরেরও অপেক্ষা ফুরানোর পালা।

বিকেল ৪টা ৬ মিনিটে সিলেট ও বরিশালের ম‌্যাচ ড্র হয়। সিলেট ২৮ পয়েন্ট নিয়ে রানার্সআপ। ৩১ পয়েন্ট নিয়ে চ‌্যাম্পিয়ন রংপুর। রংপুর শিরোপা উল্লাস করে চ‌্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে। রাজশাহীতে মুশফিকুর-জাকিরদের হাতে রানার্সআপ ট্রফি।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডিজির সঙ্গে তর্ক, ক্ষমা চেয়ে দায়িত্বে ফিরলেন সেই চিকিৎসক
  • ক্ষমা পেয়ে কাজে যোগ দিলেন চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ
  • নান্দাইলে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে মশালমিছিল
  • অশ্রুসিক্ত ক্যামেরায় সম্ভ্রমহারার ছবি
  • শিরোপা উদযাপনে বগুড়ায় থেকে গিয়েছিলেন আকবররা
  • খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় রাজশাহীর মানুষ
  • গাজীপুরের মহাসড়কে নরকের সাজা কমানোর কেউ নেই?