ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ‌‘অস্তিত্ব আর থাকা উচিত নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের সোরোকা হাসপাতাল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর ইসরায়েল কাৎজ বলেছেন, “আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে ‘আর থাকতে (বেঁচে) দেওয়া যাবে না’।” তেল আবিবের কাছে হলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কথা বলন। স্থানীয় গণমাধ্যম ও এএফপির বরাতে এ সংবাদ প্রকাশ করেছে বিবিসি। 

ইসরায়েল কাৎজ বলেন, তিনি (আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি) ইসরায়েল রাষ্ট্রের ধ্বংসকে লক্ষ্য বলে মনে করেন। এই ধরনের ব্যক্তির অস্তিত্ব আর থাকতে দেওয়া যাবে না। 

ইসরায়েল কাটজ বলেন, ‘খামেনি প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছেন তিনি ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে চান। তিনি ব্যক্তিগতভাবে ইসরায়েলের হাসপাতালগুলোতে গুলি চালানোর নির্দেশ দেন। তিনি ইসরায়েল রাষ্ট্রের ধ্বংসকে একটি লক্ষ্য বলে মনে করেন। এই ধরনের ব্যক্তিকে আর থাকতে দেওয়া যাবে না।’

এর আগে, ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছিলে, আজ বৃহস্পতিবার সকালে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মূল লক্ষ্য ছিল সোরোকা হাসপাতালের পাশে একটি সামরিক ঘাঁটি, হাসপাতালটি নয়।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল র আর থ কত আর থ ক ইসর য

এছাড়াও পড়ুন:

মাসদাইরে মশক নিধনে বিএনপি নেতারা

ফতুল্লার পশ্চিম মাসদাইর এলাকায় মশক নিধনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দেখা না গেলেও বিএনপি নেতারা মাঠে নেমেছেন। সোমবার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত এলাকার বিভিন্ন স্থানে ফগার মেশিন দিয়ে মশা মারার ওষধ দেয়া হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা থাকলেও তারা মশক নিধনে কোন রকম ভূমিকা রাখেনি। এতে করে মশার উৎপাত যেমন বেড়েছে তেমনি ঘরে ঘরে জ¦র, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। 

ইতিমধ্যে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বেশ কয়েকজন। গতকাল মশক নিধনে বিএনপি নেতারা এগিয়ে আসায় স্থানীয়রা তাদের সাধুবাদ জানিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা থেকে মশক নিধন কর্মসূচী শুরু হয়। 

বেশ রাত পর্যন্ত এলাকার প্রধান সড়ক, শাখা রাস্তা, বিভিন্ন বাড়ির রাস্তা-গলি, জলাশয়ে ওষধ দেয়া হয়। 

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, জেলা মহিলা দলের সহ সভাপতি রোজিনা মেম্বার, এনায়েতনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এডভোকেট মাহমুদুল হক আলমগীর, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব ইয়াসিন আরাফাত সহ অনেকে ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ