‎রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ব্রাকসু নির্বাচনের জন্য ৬ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে।

‎মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬তম সিন্ডিকেট সভায় সদস্যদের সিদ্ধান্তে এই কমিশন গঠন করা হয়।

‎এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো.

ফেরদৌস রহমানকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস প্রামাণিক।

আরো পড়ুন:

‎বিধি সংশোধনের নামে ব্রাকসু নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টার অভিযোগ

প্রতিষ্ঠার দেড় যুগ পর ইতিহাসের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বেরোবি

সহকারী নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রয়েছেন, পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শাহ জামান, ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সিফাত রুমানা, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার সরকার, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মাসুদ রানা এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. হাসান আলী।

প্রথমবারের মতো ছাত্র সংসদ পেতে যাচ্ছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। এর আগে ছাত্র সংসদ গঠনের দাবিতে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলন ও আমরণ অনশনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছিল। অবশেষে এ বছরের  ২৮ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি থেকে ছাত্র সংসদের বিধিমালা অনুমোদিত হয়।

ঢাকা/‎সাজ্জাদ/রাসেল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ভ গ র সহয গ ব শ বব দ য সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব থেকে সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫০ শতাংশ সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

কোর কমিটির সভায় বলা হয়, সেনাসদস্যদের বিশ্রাম ও নির্বাচনকালীন প্রশিক্ষণের জন্য অর্ধেক সদস্যকে আপাতত সরিয়ে নেওয়া হবে। বুধবার থেকে তা কার্যকর হবে। তাঁদের বিশ্রাম ও প্রশিক্ষণের পর আবার মাঠে পাঠিয়ে বাকিদের সরিয়ে নেওয়া হবে। বৈঠকে উপস্থিত সরকারের দুজন শীর্ষ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

একটি সূত্র জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর সদস্যের সরিয়ে নেওয়ার আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাদের তুলে আনার পর মাঠে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা স্বাভাবিক থাকে, সরকার সেটাও দেখতে চায়। দীর্ঘ সময় ধরে সেনাবাহিনীকে মাঠে রাখার কারণে নানাবিধ জটিলতা তৈরি হচ্ছে। যদিও আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মাঠে সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উদ্ভূত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে গত বছর ১৭ সেপ্টেম্বর সশস্ত্র বাহিনীকে (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়।

আরও পড়ুনজাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত১ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ