গাইবান্ধায় মাদক পাচারকালে শাশুড়ি-জামাই আটক
Published: 25th, June 2025 GMT
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাদক দ্রব্য গাঁজা পাচারকালে পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন শাশুড়ি ও মেয়ের জামাই। বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে উপজেলার চার মাথা এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ৪ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা জব্দ হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন- কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার নাসিমা বেগম (৪৫) ও তার মেয়ের জামাই ফারুক হোসেন (২৮)।
পুলিশ সূত্র জানায়, গোবিন্দগঞ্জ থানা মোড় (চার মাথা) এলাকায় কুড়িগ্রাম থেকে আসা একটি মোটরসাইকেল থামানো হয়। তল্লাশি করার সময় মোটরসাইকেলটির তেলের ট্যাংকি ও সিটের নিচে থেকে ৪ কেজি ৮৫০ গ্রাম গাঁজা জব্দ হয়। মাদক বহনের অভিযোগে আটক করা হয় নাসিমা বেগম ও ফারুক হোসেনকে।
আরো পড়ুন:
কভার্ডভ্যানে মিলল ১৬০ বোতল ভারতীয় মদ
মাদক করাবারির বাড়িতে আগুন দিলেন স্থানীয়রা
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, “একটি মোটরসাইকেলের পুরুষ ও নারী আরোহী গাঁজা নিয়ে ঢাকার দিকে যাচ্ছেন বলে খবর ছিল। গোবিন্দগঞ্জ চার মাথা মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।”
ঢাকা/মাসুম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক গ ব ন দগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ