ফতুল্লার বিসিক ভাঙ্গা ক্লাব এলাকার আজমেরী ওসমানের সহযোগী ও যুবলীগ ক্যাডার পাভেল প্রকাশ্যে ঘুরাঘুরিসহ আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করার অভিযোগ উঠেছে।

বিগত সময়ে আজমেরী ওসমানের নাম ভাঙ্গিয়ে বিসিকের বিভিন্ন গার্মেন্টসের ঝুট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করত।

গত বছর বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের আন্দোলনের বিপক্ষে আজমেরী ওসমানের সাথে হোন্ডা মহড়া দিতেন পাভেল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর আত্মগোপন চলে যায় পাভেল।  সম্প্রতি পাভেল ফের প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। 

স্থানীয়রা জানান, পাভেলের চাচা সিরাজ এনায়েতনগর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড  বিএনপির সভাপতি। সেই দাপটেই পাভেল ফের প্রকাশ্যে দেখা গিয়েছে। 

ছাত্র জনতার উপর সরাসরি হামলাকারী পাভেল এবার কতিপয় বিএনপি নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে বিসিকে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।  

বিসিক এলাকার শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পাভেলকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: য বল গ ন র য়ণগঞ জ প রক শ য

এছাড়াও পড়ুন:

ভাইরাল সেই ‘বাগানের মালি’, আরও অনেক গল্প বললেন সুমি

বাবা ছোটবেলা থেকেই গান করতেন, তাই বাড়িতে গানের একটা পরিবেশ ছিল। তবে দেড় বছর আগে সুমি জানতে পারেন, তাঁর দাদাও বয়াতি ছিলেন। ভালো বেহালা বাজাতেন। সংগীত তাই তাঁর পরিবারেই ছিল। সুমি বলেন, ‘দাদাকে নিয়ে যতই জানছি, অবাক হচ্ছি। পরিবারের সংগীতের বীজ দাদার হাতেই হয়তো বোনা। শুনেছি, উনি বাড়ি থেকে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যেতেন। দাদাকে যখন খুঁজে পাওয়া যেত না, তখন দাদি বেহালার দিকে তাকিয়ে দেখতেন—যদি বেহালা না থাকত, তবে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়েছেন। আর যদি বেহালা থাকত, তবে দাদা আশপাশেই আছেন।’
সুমির শুরুটা শাস্ত্রীয় সংগীত দিয়ে, খুলনায় আলী আহমেদের কাছে কিছুদিন ক্ল্যাসিক্যাল শেখেন। তারপর নজরুল। তবে তাঁর লোকসংগীতের আগ্রহ ছিল বেশি, তাই অনেক ওস্তাদ ঘুরে অসীম দেবনাথের কাছে শিখতে শুরু করেন।

নিগার সুলতানা সুমী। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ