চলচ্চিত্র নির্মাতা এস. এম. শফিউল আযম নির্মাণ করেছেন মৌলিক গল্প ও গানের সিনেমা ‘উদীয়মান সূর্য’। আসছে ২৬ সেপ্টেম্বর সিনেমাটি সারা দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে। সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদমান সামীর ও কান্তা নুর।

সিনেমা প্রসঙ্গে নির্মাতা শফিউল আযম বলেন, “এই সিনেমায় দেশপ্রেমের কথা বলা হয়েছে এবং নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। ‘মুসলিম-হিন্দু যাই বলা হোক না কেন, আমরা সবাই মানুষ। আমাদের পরিচয় আমরা বাঙালি।’—এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সিনেমাটি নির্মাণ করেছি। সাম্প্রদায়িকতা ভুলে সবাইকে এক প্ল্যাটফর্মে আনার প্রয়াস আছে। প্রেম, ভালোবাসা, অ্যাকশন, গান—সব মিলিয়ে দর্শকদের ভালো লাগবে আশা করছি।”

তিনি আরও যোগ করেন, “দেশের প্রতি আমার সবসময়ই আলাদা একটা মমত্ববোধ কাজ করে। দর্শকের প্রত্যাশা পূরণ হলেই নিজেকে স্বার্থক মনে করব।”

লিনেট ফিল্মস প্রযোজিত এ সিনেমার কাহিনী, সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন এস.

এম. শফিউল আযম নিজেই। সাদমান সামীর ও কান্তা নুর ছাড়াও অভিনয় করেছেন—শিশির আহমেদ, তামান্না জুলি, ওবিদ রেহান, সাজ্জাদ সাজু, আনোয়ার সিরাজী, গুলশান আরা পপি, এবিএম সোহেল রশীদ, বিল্লু, আমিরুল ইসলাম, আসলাম আলী, ডা. শিউলী জামান, আমিরুল, আজম খান, শাহেলা আক্তার, সাদিয়া আফরিন, আহমেদ সাজু, এনায়েত রাজীব, বাবলু রাজা, নাজিরুল, মিষ্টি হাসান, আব্দুল আজিজ, পিনটু আকনজী, বিপুল, তৌফিক ডলার প্রমুখ। 

ঢাকা/রাহাত/লিপি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চুয়াডাঙ্গায় আবাসিক হোটেল থেকে একজনের মরদেহ উদ্ধার

চুয়াডাঙ্গা শহরের একটি আবাসিক হোটেল থেকে মাহবুবুর রহমান ওরফে মাসুম (৩৯) নামের একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে ‘চুয়াডাঙ্গা আবাসিক হোটেল’ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মাহবুবুর রহমান শহরের পলাশপাড়ার মজিবর রহমানের ছেলে। তিনি ঢাকার অদূরে সাভারের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। বন্ধুদের সঙ্গে অতিরিক্ত মদ পান করে অসুস্থ হওয়ার পর তিনি মারা যান বলে পুলিশের ভাষ্য।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মাহবুবুর রহমান তিন দিন ধরে হোটেলে অবস্থান করছিলেন। বন্ধুদের সঙ্গে অতিরিক্ত মদপান করে অসুস্থ হওয়ার পর তিনি মারা যান। তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। অধিকতর তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) খবর দেওয়া হয়েছে।

নিহতের চাচা লাবলু রহমান বলেন, ব্যক্তিগত জীবনে মাহবুবুর বিবাহিত। তাঁর আট ও ছয় বছর বয়সী দুটি ছেলে আছে। ঢাকার সাভারে একটি কারখানায় চাকরির সুবাদে বাবা-মা ও স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে সেখানে বসবাস করেন। চুয়াডাঙ্গা শহরের পলাশপাড়ায় নিজস্ব বাড়িটি তালাবদ্ধ। তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গায় এলেও আমাদের জানা ছিল না। সকালে খবর পেয়ে হোটেলে গিয়ে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ