2025-07-04@16:44:12 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10

«স ইফউদ দ ন»:

    শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। লম্বা সময় পর দলে ফিরেছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও নাঈম শেখ। আছেন ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজও।  লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, মো. নাইম শেখ, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ, মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিদ হাসান ও মো. সাইফুদ্দিন। বিস্তারিত আসছে… আরো পড়ুন: দশ বছরে ওয়ানডেতে সবচেয়ে বাজে অবস্থা বাংলাদেশের অপেক্ষার অবসান, নাকি আরও বাড়বে? ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল
    শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। লিটনের নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টি দলে ফিরেছেন সাইফউদ্দিন ও নাঈম শেখ। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দল: লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, নাঈম শেখ, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। বিস্তারিত আসছে...
    শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। লিটনের নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টি দলে ফিরেছেন সাইফউদ্দিন ও নাঈম শেখ। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দল: লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, নাঈম শেখ, জাকের আলী অনিক, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, মেহেদী হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। বিস্তারিত আসছে...
    শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি–টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এই সিরিজের স্কোয়াডে আছেন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম ও পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। ২০২২ সালের আগস্টে আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষবার টি–টোয়েন্টিতে মাঠে নামা নাঈম আছেন ওয়ানডে সিরিজের দলেও। গত বছর মে মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিজের শেষ টি–টোয়েন্টি খেলেছেন সাইফউদ্দিন।বাংলাদেশের টি–টোয়েন্টি স্কোয়াড:লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, পারভেজ হোসেন, মোহাম্মদ নাঈম, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।বিস্তারিত আসছে...
    দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে ১৫ বছরের ব্যবধানে দুই দুটি ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমটি ১৯৯৬ সালের শেষ এবং অপরটি ২০১০ সালের শেষে। উভয় ঘটনার নেপথ্যে ছিল সংঘবদ্ধ কারসাজি, যাতে মুষ্টিমেয় কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান লাভবান হলেও সর্বস্বান্ত হন লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। প্রথম ধসের রেশ কাটতে সময় লাগে এক দশকের বেশি। ফের ২০১০ সালের ধস শুধু বিনিয়োগকারী নয়, পুরো বাজার ব্যবস্থাকেই ধসিয়ে দিয়েছে। ১৫ বছর পর ২০২৫ সালে এসেও ওই ধসের রেশ বয়ে বেড়াচ্ছেন সবাই। শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টদের মতে, ওই দুই ঘটনার পর সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বড় দুটি সংস্কার শেয়ারবাজারে এনেছিল। প্রথমটি ছিল ১৯৯৮ সালে হাতে হাতে শেয়ার বিক্রির ব্যবস্থা ছেড়ে কম্পিউটারভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় লেনদেন ব্যবস্থা প্রচলন করা। ২০০২ সালে এসে নকল শেয়ার সার্টিফিকেট কেনাবেচা বন্ধ করতে কাগুজে শেয়ার ব্যবস্থা থেকে বের হয়ে ইলেকট্রনিক...
    বিকেএসপিতে আবাহনীর জয়, সঙ্গে নিজেদের ম্যাচের চাপ—সব মিলিয়ে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের জন্য ছিল এক কঠিন দিন। শিরোপার দৌড়ে টিকে থাকতে হলে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে জয় ছাড়া বিকল্প ছিল না। শেষ দুই ওভারে ২৩ রান দরকার ছিল মোহামেডানের, সেই কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দেন নাসুম আহমেদ। তার ঝোড়ো ক্যামিওতে (১৩ বলে ২১ রান) শেষ বলে জয় নিশ্চিত করে শিরোপার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রেখেছে মোহামেডান। মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং করা গাজী গ্রুপ ২৩৬ রানে অলআউট হয়। জবাবে ২৩৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খায় মোহামেডান। দ্বিতীয় ওভারেই আনিসুল ইসলাম ইমন এবং কিছুক্ষণ পর তৌফিক খান তুষার ফেরেন। এরপর রনি তালুকদার ও অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয় গড়ে তোলেন ধীরগতির ৭৫ রানের জুটি। রনি করেন ৮৩ বলে ৫৫ রান, আর হৃদয় করেন ৫৪...
    আবাহনী নিজেদের কাজটা করে রেখেছিল। বিকেএসপিতে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৭ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জয়ের উৎসবের উপলক্ষটা তৈরি করে রেখেছিল মোসাদ্দেক হোসেনের দল। এরপর তারা তাকিয়ে ছিল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মোহামেডান–গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স ম্যাচের দিকে। সুপার লিগের এ ম্যাচটিতে মোহামেডান হারলে আজই শিরোপা নিশ্চিত—এমনটাই ছিল আবাহনীর হিসাব। কিন্তু শেষ বলে গাজী গ্রুপকে মোহামেডান ৪ উইকেটে হারিয়ে সুপার লিগের শেষ রাউন্ডে আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচটিকে রূপ দিয়েছে ‘ফাইনালে’। মিরপুরে মোহামেডানের লক্ষ্যটা খুব একটা বড় ছিল না। টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯.৪ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স করতে পেরেছে ২৩৬ রান। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৮০ রান করেছেন ওপেনার মুনিম শাহরিয়ার। মোহামেডানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন ও মোস্তাফিজ। জাতীয় দলের বাইরে থাকা পেসার সাইফউদ্দিন ৯.৪ ওভারে রান দিয়েছেন ৪২। মোস্তাফিজ...
    সুপার ফোর নিশ্চিতের পর টানা তিন ম্যাচে হেরেছে রংপুর রাইডার্স। বৃহস্পতিবার খুলনা টাইগার্সও তাদের চাপে ফেলে দিয়েছে। ৪ উইকেটে ২২০ রানের বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে খুলনা। সেঞ্চুরি করেছেন দলটির ওপেনার নাঈম শেখ। খুলনার জন্য ম্যাচটি বাঁচা-মরার। হারলেই বিপিএলের গ্রুপ পর্বে শেষ হয়ে যাবে তাদের পথচলা। জিতলে শেষ পর্যন্ত থাকবে সুপার ফোরে যাওয়ার আশা। ওই লক্ষ্যে রংপুরের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বড় সংগ্রহ পেয়েছে খুলনা। ১০ ম্যাচে ৪ জয় পাওয়া দলটি এদিন ওপেনিং জুটিতে ৩২ রান যোগ করে। ১২ বলে ৩১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরে যান মেহেদী মিরাজ। তার দেওয়া ওই ভিত্তির পর দাঁড়িয়ে রানটা দুইশর ওপরে নিয়ে যান নাঈম। তিনি ৬২ বলে খেলেন ১১০ রানের হার না মানা ইনিংস। জাতীয় দলের বাইরে চলে যাওয়া এই ওপেনার আটটি...
    মাঠের বাইরে নানা অপ্রীতিকর ঘটনায় দুর্বার রাজশাহী টক অব বিপিএল। মাঠের ভেতরে সেসবকে পাশ কাটিয়ে রাজশাহী তাদের ‘দুর্বার’ নামের প্রতি সুবিচার করলো। টেবিল টপার রংপুরকে তারা চট্টগ্রামে হারিয়ে অঘটন ঘটিয়েছিল। আট ম্যাচ পর প্রথম হারের তিক্ত স্বাদ পায় তারা। মুখোমুখি দ্বিতীয় দেখায় ঢাকায় ফিরেও রংপুরের বিপক্ষে জয় ছিনিয়ে নিলো পদ্মাপাড়ের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। রোমাঞ্চ ছড়ানো ম্যাচে রংপুরকে ২ রানে হারিয়ে এগার ম্যাচে পঞ্চম জয় তুলে প্লে’অফের লড়াইয়ে রাজশাহী। দশ ম্যাচে আট জয়ে রংপুর এখনো টেবিলের শীর্ষে। লো স্কোরিং ম্যাচে বেশ উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৯ উইকেটে ১১৯ রান করে। জবাবে ইনিংসের শেষ বলের আগের বল পর্যন্ত লড়াইয়ে ছিল রংপুর। শেষ পর্যন্ত ২ রানের আক্ষেপে পুড়ে কাজী নুরুল হাসান সোহানের দল। আরো পড়ুন: টাকা নিয়ে বাইক...
    বিপিএলে বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি, ২০২৫) চট্টগ্রাম পর্বের শেষ দিনে টেবিল টপার রংপুর রাইডার্স মুখোমুখি হয়েছিল দুর্বার রাজশাহী। নামে দুর্বার হলেও আদতে ‘দুর্বল’ এই দল  রানের পুঁজি পায় মূলত ইয়াসির আলী রাব্বির ও সাব্বির হোসেনের ঝড়ো দুই ইনিংসের কল্যাণে। রাজশগাহী দলের বাকি ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সম্ভাবনা জাগিয়েও বড় রান করতে ব্যর্থ হয় তাসকিন আহমেদের দল।       এবারের আসরে দুই দল প্রথম মোকাবেলায় টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। রাজশাহীর জিসান আলমের পরিবর্তে দলে ঢুকা সাব্বিরের বিধ্বংসী ব্যাটিং প্রদর্শনী সোহানের ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত সঠিক কি না সেটা ভাবাচ্ছিল। পরে সেই প্রশনকে আরও পোক্ত করেন ইয়াসির। তবে দলটা যখন রাজশাহী তখন সবকিছুই থাকে এলমেলো। শেষ ২৫ বলে ৬ উইকেট হারিয়ে নিজেদের পায়ে নিজেরাই কুড়াল চালান দলটির ব্যাটসম্যানরা।  রাজশাহী প্রথম...
۱