ঢাকার আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডারে লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এতে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের চার ইউনিট কাজ করছে। 

শনিবার (১০ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭দিকে আশুলিয়ার নরসিংহপুর-কাশিমপুর আঞ্চলিক সড়কের করিম মিয়ার দোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। রাত ৮ টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একটি মুদি দোকানে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে আগুন লাগে। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হয়। কিন্তু দোকানে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

আরো পড়ুন:

বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার

বেইলি রোডে রেস্তোরাঁয় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ফাইটার লিটন বলেন,  খবর পেয়ে ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট ও জিরাবো ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। তবে এখনো আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা। 

ঢাকা/আরিফুল/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন ইউন ট

এছাড়াও পড়ুন:

সিদ্ধিরগঞ্জে ১১০ বোতল ফেন্সিডিলসহ কারবারি গ্রেপ্তার

সিদ্ধিরগঞ্জে বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্যসহ শাহ আলম (৩৩) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে মুক্তিনগর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত শাহ আলম নয়াআটি মুক্তিনগর এলাকার আবুল কালামের ছেলে।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোঃ ওয়াসিম আকরাম জানান, থানা এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান ডিউটি চলাকালে গোপন সূত্রে জানতে পারি যে নয়াআটি মুক্তিনগর এলাকার আরিফ হোসেনের স্যানিটারি কারখানার সামনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপর একজন মাদক ব্যবসায়ী ফেন্সিডিল বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে।

তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শাহ আলম দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তবে আমরা কৌশলে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।

গ্রেপ্তারের পর তার হাতে থাকা একটি সাদা প্লাস্টিকের বস্তা তল্লাশি করে ১১০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ফেন্সিডিলের বর্তমান বাজার মূল্য আনুমানিক ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, গ্রেপ্তারকৃত শাহ আলম একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী।

ধৃত আসামির বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আমাদের এই এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ