আলোনসোর জায়গায় কে হচ্ছেন লেভারকুসেন কোচ, আলোচনায় দুই নাম
Published: 12th, May 2025 GMT
ক্লাব ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা জিতিয়েছেন, জিতিয়েছেন জার্মান কাপ, রানার্সআপ করেছেন ইউরোপা লিগে—সর্বশেষ মৌসুমে বায়ার লেভারকুসেনকে এমনই সাফল্যে ভরিয়েছেন জাবি আলোনসো। ৪৩ বছর বয়সী স্প্যানিশ কোচের অধীনে এ বছরও খুব একটা খারাপ খেলেনি লেভারকুসেন।
বুন্দেসলিগায় দ্বিতীয়, সুপার কাপে চ্যাম্পিয়ন, জার্মান কাপে সেমিফাইনাল আর উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে শেষ ষোলো খেলেছে দলটি। লেভারকুসেন ইতিহাসের সফলতম কোচ হয়ে ওঠা আলোনসো মৌসুম শেষেই ক্লাব ছাড়তে চলেছেন। এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে সিদ্ধান্ত জানিয়েও দিয়েছেন। গুঞ্জন আছে, রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হতে চলেছেন আলোনসো। প্রশ্ন হচ্ছে, আলোনসোর ছেড়ে যাওয়া জায়গায় কাকে কোচের দায়িত্ব দিচ্ছে আলোনসো?
লেভারকুসেনের পরবর্তী কোচ হিসেবে দুজনের নাম বিবেচনায় আছে বলে জানিয়েছে জার্মান সংবাদমাধ্যম কিকার। এর মধ্যে এগিয়ে আছেন এরিক টেন হাগ। ৫৫ বছর বয়সী এই ডাচ কোচ সর্বশেষ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ডাগআউটে ছিলেন। গত অক্টোবরে দলের খারাপ পারফরম্যান্সের জেরে চাকরি ছাড়তে হয়েছিল তাঁকে।
এর পর থেকে বেকার টেন হাগ। কিকারের খবরে বলা হয়, ইউনাইটেডকে লিগ কাপ ও এফএ কাপ জেতানো এই কোচ কোথাও যুক্ত না থাকায় তাঁকে দলে ভেড়ানো সহজই হবে। যদিও বেতনের দিক থেকে বেশিই খরচ করতে হতে পারে লেভারকুসেনকে।
এরিক টেন হাগ যখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শরীর ফিট থাকবে রাতের যেসব অভ্যাসে
সুস্থ থাকতে নিয়মিত শরীরচর্চা কড়া ডায়েট যেমন জরুরি তেমনি পর্যাপ্ত ঘুম, খাওয়াদাওয়াও জরুরি। তবে এটাও ঠিক নিয়ম মেনেও সব সময় ফিট থাকা যায় না। এ কারণে সুস্থ থাকতে বাড়তি সতর্কতা থাকা উচিত। সে ক্ষেত্রে দিনের শুরুতে যেমন কিছু নিয়ম মানতে হয়, তেমনই রাতেরও কিছু নিয়ম রয়েছে। যেমন-
পর্যাপ্ত ঘুম
বিভিন্ন কারণে অনেকেরই ঠিক মতো ঘুম হয় না । এর প্রভাব পড়ে শরীরে। তখন ধীরে ধীরে ওজন কমতে থাকে। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, কাজ করতেও অনীহা আসে। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। তাই নিয়মিত ৬ ঘণ্টা ঘুম জরুরি।
রাতে ভাজাপোড়া বাদ দিন
অনেকেই দেরী করে ঘুমান এবংমাঝরাতে টুকটাক খাবার খান। পুষ্টিবিদদের মতে, এই অভ্যাসে হজমের সমস্যা দেখা দেয়। ফলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা লেগেই থাকে। শরীরেও এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। এ কারণে মধ্যরাতে খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।
নিজের জন্য সময় বের করুন
সকাল থেকে পরিশ্রম, অফিসের কাজ, ব্যস্ততা, চাপ, মানসিক উদ্বেগ— সব মিলিয়ে নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাওয়া যায় না। অথচ সুস্থ থাকতে নিজের সঙ্গে নিজের সময় মতো সময় কাটানো খুবই জরুরি। অবসর সময়ে বই পড়ুন, গান শুনুন কিংবা আপনার পছন্দের কাজ করুন। সারা দিনে অন্তত কিছু ক্ষণ সব কাজ বাদ দিয়ে নিজের সঙ্গে থাকুন। এতে শুধু শরীর নয়, মনেরও বিশ্রাম হবে।