চবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ১ জুলাই
Published: 23rd, June 2025 GMT
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের উদ্বোধনী ক্লাস আগামী ১ জুলাই (মঙ্গলবার) থেকে শুরু হবে।
সোমবার (২৩ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (অ্যাকাডেমিক) এসএম আকবর হোছাইন।
তিনি বলেন, “২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগ/ইনস্টিটিউটের ক্লাস আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হবে। এর আগে, ২৭ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত প্রাথমিকভাবে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে স্টুডেন্ট ইনফরমেশন ফরম (এসআইএফ) পূরণ করবেন। ২৯ ও ৩০ জুন শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বিভাগে ধার্যকৃত ভর্তি ফি দিয়ে চূড়ান্ত ভর্তি নিশ্চিত করবেন।”
আরো পড়ুন:
চবির মায়া লেকে প্রবেশে বাধা, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড দিল চবিসাস
এবারের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেন ২ লাখ ৭১ হাজার ২৩৮ জন। প্রতি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৫৬ জন। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১ মার্চ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
ঢাকা/মিজান/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
৫ আগস্ট চিরদিনের জন্য আমার স্মৃতিতে খোদাই হয়ে গেছে: বাঁধন
গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ আন্দোলনের শুরু থেকে জোরোলো ভূমিকা পালন করেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কখনো ফেসবুকে, কখনো দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজের ব্যানারে রাজপথে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি। এ উপলক্ষে আগস্ট মাসের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার নানা অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছেন বাঁধন। গত বছরের ৫ আগস্ট রাজপথে ছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা জানিয়ে আজ ফেসবুকে দুটো পোস্ট দিয়েছেন, ব্যক্ত করেছেন সেই অনুভূতি।
একটি পোস্টে আজমেরী হক বাঁধন বলেন, “আমি এই দিনটি চিরকাল মনে রাখব। ৫ আগস্ট ২০২৪ এর সকাল—ভয় আর আশায় ভরা, কিন্তু সাহস আর অটল দৃঢ়তায় পূর্ণ ছিল। কী এক মুহূর্ত ছিল। কী এক অভিজ্ঞতা। এই দিনটা চিরদিনের জন্য আমার স্মৃতিতে খোদাই হয়ে গেছে।”
আরো পড়ুন:
বাঁধন-সাবার ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে যোগ দিলেন অরুণা বিশ্বাস
‘আমরা জানি না আজ আমাদের জীবনে কী ঘটতে যাচ্ছে’
এর কয়েক ঘণ্টা পর বাঁধন তার দ্বিতীয় পোস্টটি দিয়েছেন। তাতে এ অভিনেত্রী বলেন, “৫ আগস্ট ২০২৪ এর সেই দুপুর—আনন্দ আর অভূতপূর্ব উচ্ছ্বাসে ভরা। যখন খবর ছড়িয়ে পড়ে, শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন, জনতার গর্জন তাকে তাড়িয়েছে, তখন যে উল্লাস, যে বিস্ফোরণ জনতার মাঝে দেখা গিয়েছিল, তা আমি জীবনে কখনো দেখিনি। বাসায় বসে, অফিস থেকে বা শুধু সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করে এই অনুভূতি কখনো বুঝতে পারবেন না। এটা অনুভব করার জন্য আপনাকে সেখানে থাকতে হতো।”
“পুরো জাতি একসঙ্গে জেগে উঠেছিল। কেউ কেঁদেছে, কেউ হেসেছে, কেউ নেচেছে, কেউ স্লোগান দিচ্ছিল। বাতাসে ছিল স্বাধীনতার বিদ্যুৎ। সেই মুহূর্তটাই আমার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান স্মৃতি। আমি বাংলাদেশের মানুষদের নিয়ে গর্বিত। কি এক বিজয়। কি এক অসাধারণ সাফল্য।” বলেন বাঁধন।
ঢাকা/শান্ত