চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। 

বুধবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করে ঘটনার দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। গণসংযোগকালে প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র হয়ে থাকতে পারে।’

বুধবার সন্ধ্যার দিকে নগরের হামজারবাগ এলাকায় গণসংযোগের সময় এরশাদ উল্লাহকে লক্ষ্য করে দুর্বৃত্তরা। এসময় তিনিসহ তিনজন আহত হন। পরে আহত অবস্থায় তাকে নগরের এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় সারোয়ার বাবলাসহ আরও দুইজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাদেরকেও হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। 

বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি মো.

জসিম উদ্দিন জানান, এরশাদ উল্লাহ বায়েজিদ এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় দুর্বৃত্তরা এসে গুলি করেছেন। এতে এরশাদ উল্লাহসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি পলাশ গ্রেপ্তার

বন্দরে বিশেষ অভিযানে ৩৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রি নগদ ২৯'শ টাকাসহ নিহার উদ্দিন ওরফে পলাশ (৪৫) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ধৃত মাদক ব্যবসায়ী নিহার উদ্দিন ওরফে পলাশ বন্দর থানার ১৯ নং ওয়ার্ডের মদনগঞ্জ লক্ষারচর দক্ষিনপাড়া এলাকার  মৃত শরীফ উদ্দিন মিয়ার ছেলে।

ইয়াবা উদ্ধার ঘটনায় বন্দর থানার উপ পরিদর্শক মোঃ ফারুক হোসেন  বাদী হয়ে ধৃত মাদক ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট  থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করেছে।

ধৃতকে উল্লেখিত মাদক মামলায় বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর)  দিবাগত রাত ২টায় বন্দর থানার মদনগঞ্জ লক্ষারচর উত্তরপাড়াস্থ ধৃত মাদক ব্যবসায়ী বসত বাড়িতে চালিয়ে উল্লেখিত মাদকদ্রব্যসহ তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। 

থানা পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, ধৃত পলাশ একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে বন্দর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। সে দীর্ঘ দিন ধরে উল্লেখিত এলাকায় অবাধে মাদক বিক্রি করে আসছিল।

পুলিশ  গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তার বসত বাড়িতে  অভিযান চালিয়ে তার দেহ তল্লাশি করে ৩৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ