ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম মোল্লাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় ছাত্র-জনতা। এ সময় তার ব্যবহৃত প্রাইভেটকার ভাঙচুর করা হয়।

বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ঝিনাইদহ শহরে এলজিইডি কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শামীম হোসেন এলজিইডির জেলা কার্যালয়ে আসেন। এ সময় ছাত্রদের একটি গ্রুপের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে উপস্থিত ছাত্র-জনতা যুবলীগ নেতা শামীম মোল্লাকে গণপিটুনি দেয়। ভাঙচুর করা হয় তার ব্যবহৃত প্রাইভেটকার। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা ঘটনাস্থলে পৌঁছে শামীম মোল্লাকে উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবলীগ নেতাকে নিয়ে এসেছি। তার বিরুদ্ধে সদর থানায় কোনো মামলা নেই। চিকিৎসা শেষে শৈলকূপা থানা পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হবে।’’

ঢাকা/শাহরিয়ার/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য বল গ

এছাড়াও পড়ুন:

মনিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

যশোরের মনিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝিকরগাছা-মনিরামপুর সড়কের বাকোশপোল বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় বাজিতপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এ আর মহিলা কলেজের প্রভাষক রনজিত কুমার দাস (৪৯) ও তার স্ত্রী উপজেলার জনস্বাস্থ্য কর্মী পাপিয়া কুমার দাস (৪০)।

আরো পড়ুন:

সিলেটে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, যুবক নিহত

কক্সবাজার দেখার সাধ পূরণ হলো না তাদের

স্থানীয়রা জানান, বুধবার দুপুরে রনজিত কুমার দাস মোটরসাইকেলে স্ত্রী পাপিয়াকে নিয়ে ঝিকরগাছা থেকে মনিরামপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ইঞ্জিনচালিত পাওয়ার টিলার তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে দুজনই রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক রনজিত ও পাপিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।

মনিরামপুর থানার ওসি বাবলুর রহমান খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকা/প্রিয়ব্রত/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ