রপ্তানি অনুমোদন (ইএক্সপি) ফরমে ঘোষণা ছাড়াই ই কমার্স রপ্তানি করার সীমা দিগুণ করা হয়েছে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ঘোষণা ছাড়া ই কমার্স রপ্তানি করার সীমা ১ হাজার মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সীমা আগে ছিল ৫০০ মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা।
বুধবার (৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত দুটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ সব নির্দেশনার ফলে ক্ষুদ্র ও ই-কমার্স রপ্তানিকারকেরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে রপ্তানি লেনদেন পরিচালনায় উৎসাহিত হবেন।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ঘোষণামুক্ত এসব রপ্তানির আয় এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার (এমএফএস) এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার ( পিএসপি)-এর মাধ্যমে দেশে আনা যাবে। এর ফলে, রপ্তানিকারকরা সরাসরি ওয়ালেট বা ডিজিটাল অ্যাকাউন্টে রপ্তানি আয়ের অর্থ গ্রহণ করতে পারবেন।
এর আগে, এমএফএসপি ও পিএসপি প্রতিষ্ঠানগুলো কেবল তথ্যপ্রযুক্তি সেবা রপ্তানির আয় প্রত্যাবাসনের অনুমতি পেত। নতুন নির্দেশনা জারির ফলে তাদের কার্যপরিধি এখন স্বল্পমূল্যের পণ্য রপ্তানি আয় পর্যন্ত বিস্তৃত হলো।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানিয়েছে, অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোকে এসব লেনদেন সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক কাঠামোর শর্তাবলি মেনে সম্পন্ন করতে হবে।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই উদ্যোগ ক্ষুদ্র ও ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এতে রপ্তানি প্রক্রিয়া আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ হবে, ক্ষুদ্র রপ্তানিকারকদের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনার পথ সহজ হবে এবং আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহ আরো বাড়বে।
ঢাকা/নাজমুল/বকুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ই-কমার্স রপ্তানির সীমা বৃদ্ধি
রপ্তানি অনুমোদন (ইএক্সপি) ফরমে ঘোষণা ছাড়াই ই কমার্স রপ্তানি করার সীমা দিগুণ করা হয়েছে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ঘোষণা ছাড়া ই কমার্স রপ্তানি করার সীমা ১ হাজার মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সীমা আগে ছিল ৫০০ মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা।
বুধবার (৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত দুটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এ সব নির্দেশনার ফলে ক্ষুদ্র ও ই-কমার্স রপ্তানিকারকেরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে রপ্তানি লেনদেন পরিচালনায় উৎসাহিত হবেন।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ঘোষণামুক্ত এসব রপ্তানির আয় এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার (এমএফএস) এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার ( পিএসপি)-এর মাধ্যমে দেশে আনা যাবে। এর ফলে, রপ্তানিকারকরা সরাসরি ওয়ালেট বা ডিজিটাল অ্যাকাউন্টে রপ্তানি আয়ের অর্থ গ্রহণ করতে পারবেন।
এর আগে, এমএফএসপি ও পিএসপি প্রতিষ্ঠানগুলো কেবল তথ্যপ্রযুক্তি সেবা রপ্তানির আয় প্রত্যাবাসনের অনুমতি পেত। নতুন নির্দেশনা জারির ফলে তাদের কার্যপরিধি এখন স্বল্পমূল্যের পণ্য রপ্তানি আয় পর্যন্ত বিস্তৃত হলো।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানিয়েছে, অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোকে এসব লেনদেন সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক কাঠামোর শর্তাবলি মেনে সম্পন্ন করতে হবে।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই উদ্যোগ ক্ষুদ্র ও ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এতে রপ্তানি প্রক্রিয়া আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ হবে, ক্ষুদ্র রপ্তানিকারকদের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনার পথ সহজ হবে এবং আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহ আরো বাড়বে।
ঢাকা/নাজমুল/বকুল