গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
Published: 5th, July 2025 GMT
গ্রিন ফিল্ম অ্যান্ড থিয়েটার ক্লাবের আয়োজনে, প্রথম জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল-২০২৫ এর অংশ হিসেবে গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়েছে।
শনিবার (৫ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নিজস্ব ক্যাম্পাসে জেএমসি মিডিয়া ল্যাবে চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফিল্ম সোসাইটি ও গ্রিন ফিল্ম অ্যান্ড থিয়েটার ক্লাবের যৌথভাবে আয়োজিত এই চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড.
আরো পড়ুন:
‘রনিতকে লাথি মেরে গাড়ি থেকে বাইরে ফেলে দিই’
‘নারীর একাধিক পুরুষ বন্ধু থাকলে অনায়াসে তাকে চরিত্রহীন বলা যায়’
বিশেষ অতিথি ছিলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক ও সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. অলিউর রহমান, লেকচারার এবং জেএমসি মিডিয়া ক্লাব মডারেটর মঞ্জুর কিবরিয়া ভূঁইয়া।
গ্রিন ফিল্ম অ্যান্ড থিয়েটার ক্লাবের মডারেটর কাজী মাহাদী মুনতাসিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সভাপতি মো. শেখ ফরিদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি আদনান মাহমুদ সৈকত ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের পরিচালক রাগিব শাহরিয়ার।
চলচ্চিত্রকর্মী সামান্থা আলীর উপস্থাপনায় ও গ্রিন ফিল্ম অ্যান্ড থিয়েটার ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় দিনব্যাপী চলচ্চিত্র উৎসবে প্রায় ২০টির বেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়।
ঢাকা/এস/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র চলচ চ ত র প রদর শ গ র ন ইউন ভ র স ট জগন ন থ
এছাড়াও পড়ুন:
প্রথম আলোর লেখকদের মতবিনিময় সভা
প্রথম আলোর লেখকদের একটি মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে গতকাল শনিবার। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা থেকে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জুলাই গণ–অভ্যুত্থান ও গণমাধ্যম নিয়ে নানা অভিমত ও পরামর্শ উঠে আসে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে লেখকদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। প্রথম আলোর দীর্ঘ ২৬ বছরের পথচলায় নানা বাধা–বিপত্তি, সীমাবদ্ধতা, সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন তিনি।
লেখকেরা প্রথম আলোর বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার প্রশংসা করেন। বিশেষ করে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সময়ে অনেক বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও প্রথম আলো যে সাহসী ভূমিকা রেখেছে সে জন্য বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।
এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কবি ও জন–বুদ্ধিজীবী ফরহাদ মজহার, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (আইইউবি) উপাচার্য ম. তামিম, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর, সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন, লেখক ও গবেষক মোরশেদ শফিউল হাসান, আইইউবিএটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রসুল, লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ ও গওহার নঈম ওয়ারা।
আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যায়ন বিভাগের অধ্যাপক রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল হামিদ, পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মইনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দা লাসনা কবীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এম সামছুল হক, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক তারিক মনজুর, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এস কে তৌফিক হক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন শিকদার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সৌমিত জয়দ্বীপ, লেখক ও গবেষক খান মো. রবিউল আলম।
উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক ও গবেষক মাহা মির্জা, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর–আল–মতিন, ব্যাংকার মামুন রশীদ, আইইউবির অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক এন এন তরুণ, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক আফসানা বেগম, লেখক ও উন্নয়ন কর্মী নিশাত সুলতানা, লেখক সুবাইল বিন আলম, লেখক ও গবেষক সহুল আহমদ, সাংবাদিক আসজাদুল কিবরিয়া, লেখক মিল্লাত হোসেন ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সহযোগী মোহাম্মাদ ঈসা ইবন বেলাল।
প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।