গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাসচাপায় সুকেন বর (৩২) নামে এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন।

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের উপজেলার পোনা বাসস্ট্যান্ডে এলাকায় দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। সুকেন বর একই উপজেলার মাহমুদপুর গ্রামের জীতেন বরের ছেলে।

আরো পড়ুন:

খুলনায় যানজট নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

বগুড়ায় দাঁড়ি‌য়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

ভাটিয়াপাড়া হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাকসুর রহমান মুরাদ হোসেন জানান, সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন সুকেন বর। এসময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী সোহাগ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস সুকেনকে বরকে চাপা দেয়।

এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে কাশিয়ানী হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক সুকেন বরকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করেছে।

ঢাকা/বাদল/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত স ক ন বর

এছাড়াও পড়ুন:

৫ দাবিতে স্মারকলিপি দিতে যমুনা অভিমুখে ৮ দল

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিতে  যমুনা অভিমুখে যাচ্ছেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ আট দলের নেতারা।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় ঢাকার পুরানা পল্টন মোড় থেকে এ পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রায় আট দ‌লের শীর্ষস্থানীয় নেতারা নেতৃত্ব দি‌চ্ছেন। এর আগে দলগু‌লো পল্টন‌ মো‌ড়ে পৃথক মি‌ছিল নি‌য়ে জ‌ড়ো হয়।

শাপলা চত্বর থেকে মিছিল নিয়ে পুরানা পল্টনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হন জামায়াত নেতাকর্মীরা। ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজ‌লি‌সের দুই অংশসহ অন‌্যদলগু‌লোর নেতাকর্মীরা আগ থে‌কেই পল্টন‌ মো‌ড়ে অবস্থান নেন।

পদযাত্রা শুরুর আগে পল্টন‌ মো‌ড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলগুলোর শীর্ষ নেতারা গণভোট, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সারা দেশে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তথা নির্বাচনি পরিবেশ তৈরিসহ নানা বিষয়ে জোরা‌লো বক্তব‌্য রা‌খেন।

দলগুলোর পাঁচ দফা দাবি হলো—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে বা উচ্চকক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ‘ফ্যাসিস্ট’ সরকারের সব জুলুম–নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

আটটি দলের মধ্যে রয়েছে—জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ