দাদাকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ নাতির
Published: 19th, October 2025 GMT
বগুড়ার শেরপুরে নেশার টাকা না পেয়ে আপন দাদাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন নাতি।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টায় উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চণ্ডিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম সাবান আলী ফকির (৬৫)। তিনি ওই গ্রামের মৃত নবির আলী ফকিরের ছেলে। অভিযুক্ত নাতির নাম আশিক হোসেন রানা (২৬), তিনি ওই গ্রামের আবু সাইদ সাইফুলের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদকাসক্ত নাতি আশিক হোসেন ওরফে রানা দীর্ঘদিন ধরেই পরিবারের কাছ থেকে জোর করে টাকা নিয়ে নেশা করতো। আজ সকালেও সে তার দাদা সাবান আলী ফকিরের কাছে টাকা চায়। টাকা দিতে অস্বীকার করায় আশিক ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
একপর্যায়ে আশিক লাঠি দিয়ে তার দাদার মাথায় আঘাত করে। এতে সাবান আলী ফকির মারাত্মক জখম হন এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দাদাকে হত্যার পর অভিযুক্ত নাতি আশিক হোসেন রানা পালিয়ে না গিয়ে নিজেই শেরপুর থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করেন।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন জানান, অভিযুক্ত আশিক হোসেন রানা নেশা করতে করতে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে এবং পারিবারিক বিষয়কে কেন্দ্র করে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে।
তিনি বলেন, “অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। নিহতের পরিবার মামলা করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
ঢাকা/এনাম/এস
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
দাদাকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ নাতির
বগুড়ার শেরপুরে নেশার টাকা না পেয়ে আপন দাদাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন নাতি।
রবিবার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টায় উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চণ্ডিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম সাবান আলী ফকির (৬৫)। তিনি ওই গ্রামের মৃত নবির আলী ফকিরের ছেলে। অভিযুক্ত নাতির নাম আশিক হোসেন রানা (২৬), তিনি ওই গ্রামের আবু সাইদ সাইফুলের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদকাসক্ত নাতি আশিক হোসেন ওরফে রানা দীর্ঘদিন ধরেই পরিবারের কাছ থেকে জোর করে টাকা নিয়ে নেশা করতো। আজ সকালেও সে তার দাদা সাবান আলী ফকিরের কাছে টাকা চায়। টাকা দিতে অস্বীকার করায় আশিক ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
একপর্যায়ে আশিক লাঠি দিয়ে তার দাদার মাথায় আঘাত করে। এতে সাবান আলী ফকির মারাত্মক জখম হন এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দাদাকে হত্যার পর অভিযুক্ত নাতি আশিক হোসেন রানা পালিয়ে না গিয়ে নিজেই শেরপুর থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করেন।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন জানান, অভিযুক্ত আশিক হোসেন রানা নেশা করতে করতে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে এবং পারিবারিক বিষয়কে কেন্দ্র করে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে।
তিনি বলেন, “অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। নিহতের পরিবার মামলা করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
ঢাকা/এনাম/এস