পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় জেড এম খান শাহরিয়ার নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পিরোজপুর থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার  (২ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা থেকে পিরোজপুর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। শাহরিয়ার পিরোজপুরের সদর উপজেলার নামজপুর গ্রামের আব্দুল সোবহান খানের ছেলে।

আরো পড়ুন:

কুকুরছানা হত্যার ঘটনায় ক্ষুব্ধ তারকারা

বাস থেকে ফেলে দেওয়া যাত্রীর মৃত্যু, থানায় মামলা

পিরোজপুর সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম খান গ্রেপ্তারের জানিয়েছেন। তিনি জানান, ২০১৭ সালে ঢাকার পল্টন থানায় দায়ের পর্নোগ্রাফির মামলায় শাহরিয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মামলায় করা অভিযোগের বিষয়ে জানা যায়, মামলার বাদী রবিউল মিনার শামীমের  শ্যালিকার বাসায় শাহরিয়ার ভাড়া ছিলেন। সেই সুবাধে শাহরিয়ারের সঙ্গে তার শ্যালিকার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সেই সুযোগে শাহরিয়ার ওই তরুণীকে অন্য বাসায় নিয়ে গোপনে অর্ধনগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। পরে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন সময়ে প্রায় ১০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।

ঢাকা/তাওহিদুল/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় শিশু নিহত

রাজশাহীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে এক শিশু নিহত হয়েছে। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে শহরের লিলিহল মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ লোকজন রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। প্রায় এক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ থাকায় দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয় এবং ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

নিহত সাদ আলী (১০)  লালমনিরহাট জেলার লিয়াকত আলী লিটনের সন্তান। 

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, দুপুরে মোটরসাইকেলে করে বাবার সঙ্গে আমচত্বর এলাকা থেকে কাশিয়াডাঙ্গার দিকে যাচ্ছিল সাদ আলী। লিলিহল মোড়ে পৌঁছালে পেছন দিক থেকে আসা একটি ট্রাক মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এতে সাদ আলী মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে সড়কে পড়ে যায় এবং ওই ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর চালক দ্রুত ট্রাকটি নিয়ে পালিয়ে যায়।

কাশিয়াডাঙ্গা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল বারী জানান, ট্রাকটি শনাক্তে পুলিশ কাজ করছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। 

তিনি আরো জানান, দুপুর দেড়টা থেকে পৌঁনে ৩টা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরুদ্ধ ছিল। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং যান চলাচল শুরু হয়।

 

ঢাকা/কেয়া/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ