গার্ডিয়ান লাইফ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকের সঙ্গে সকল ধরনের নগদ লেনদেন চিরস্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রিমিয়াম সংগ্রহ ও দাবি নিষ্পত্তি শতভাগ ক্যাশলেস পদ্ধতিতে সম্পন্ন হচ্ছে। আর এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গার্ডিয়ান লাইফ নিজেদের দেশের প্রথম ও একমাত্র সম্পূর্ণ ক্যাশলেস ইন্স্যুরেন্স প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।

গার্ডিয়ানের প্রিমিয়াম শুধু মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ও ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে জমা করতে হয়। আর দাবি নিষ্পত্তির ব্যাপার হলে সেটিও শুধুমাত্র ব্যাংকের মাধ্যমেই গ্রাহককে পরিশোধ করা হয়। এই ক্যাশলেস সেবা দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক, গার্ডিয়ান লাইফ এবং যে মাধ্যমে পেমেন্ট করা হয়েছে; অর্থাৎ লেনদেনের সঙ্গে জড়িত সকল পক্ষ প্রতিটি লেনদেনের স্পষ্ট ডিজিটাল রেকর্ড সংরক্ষণ করতে পারবে, যা পরবর্তীতে যেকোনো প্রয়োজনে আর্থিক লেনদেন শনাক্তকরণে সহায়তা করবে।

এটা শুধু একটি প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে কোম্পানির উন্নয়ন নয়, এটি প্রকৃতপক্ষে গ্রাহকের আস্থার উন্নয়ন। সকল গ্রাহক আর্থিক কার্যক্রমে আরো বেশি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং মানসিক শান্তি উপভোগ করতে পারেন। কারণ, তাদের অর্থ আর কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতার ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

গ্রাহক এখন ঘরে বসে প্রিমিয়াম জমা দিতে পারবেন, দাবি (ক্লেইম)—এর বর্তমান অবস্থা দেখতে পারবেন এবং তাদের প্রতিটি লেনদেন শেষ হবে মাত্র কয়েক ক্লিকে।

ঢাকা/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র হক ল নদ ন

এছাড়াও পড়ুন:

মোরাল প্যারেন্টিং বৃত্তি পেল অর্ধশতাধিক ইবি শিক্ষার্থী

‘উইথ দ্য কনভিকশন টু বিল্ড এ মোরাল সোসাইটি’ প্রতিপাদ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বৃত্তি উৎসবের আয়োজন করেছে শাখা মোরাল প্যারেন্টিং ট্রাস্ট। এর আওতায় ৬০ জনের অধিক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করে সামাজিক, স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক এই সংগঠনটি।

রবিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল একাডেমিক ভবনে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

আরো পড়ুন:

খুবির হল ও ক্যাফেটেরিয়ার খাবারে টেস্টিং সল্ট ব্যবহারের অভিযোগ

জিএস পদে হারলেও সিনেটে নির্বাচিত ফাহিম

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির ক্যাম্পাস গার্ডিয়ান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমার, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ, সহযোগী অধ্যাপক প্রদীপ কুমার অধিকারী ও হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাফর আলী।

সংগঠনটির ক্যাম্পাস প্রতিনিধি মিশুক শাহরিয়ার বলেন, “মোরাল প্যারেন্টি ট্রাস্ট একটি সামাজিক অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। বাংলাদেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় এই সংগঠনটি অদম্য, অস্বচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহযোগিতা করে থাকে। এছাড়াও সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের আত্মউন্নয়ন, ব্যক্তিগত দক্ষতাবৃদ্ধি নিয়ে কাজ করে।পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ, চিকিৎসা পরামর্শ, নৈতিক সমাজ গঠন ও সুন্দর সমৃদ্ধ দেশ গঠনে মোরাল প্যারেন্টিং পরিবার কাজ করে যাচ্ছে।”

ক্যাম্পাস গার্ডিয়ান অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমার বলেন, “এসব অনুষ্ঠানে মোরাল চাইল্ডদের সর্বোচ্চ উপস্থিতি কামনা করছি। যারা আমাদের বৃত্তি দিচ্ছেন, তাদের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল থাকব এবং তাদের কমিটমেন্টের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকব। এই বৃত্তির অর্থ নিজেদের উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করব।”

সংগঠনটি বৃত্তি উৎসব, ফ্রি চিকিৎসা পরামর্শ, সাবলম্বী প্রজেক্ট, ১০০ বই পড়া উৎসব, বেসিক কম্পিউটার কোর্স, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, গবেষণা ও বিদেশে অধ্যয়ন ও আইএলটিএসসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

ঢাকা/তানিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ